Patanjali: স্বাক্ষর হল ৩৩টি সমঝোতা পত্র, পতঞ্জলি বিশ্ববিদ্যালয়ের মুকুটে নতুন পালক

Patanjali News: এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পতঞ্জলির প্রতিষ্ঠাতা রামদেব এবং আচার্য বালকৃষ্ণ। এদিন রামদেব বলেন, 'জ্ঞান ভারতম মিশন সম্মেলনে আমরা মোট ৩৩টি সমঝোতা পত্র স্বাক্ষর করেছি। যার মধ্যে ২০টি প্রতিষ্ঠানকে ক্লাস্টার সেন্টারের খেতাব দেওয়া হয়েছে। এর মধ্য়ে আবার ৮টি বিশ্ববিদ্যালয় এবং পতঞ্জলি বিশ্ববিদ্য়ালয় রয়েছে।'

Patanjali: স্বাক্ষর হল ৩৩টি সমঝোতা পত্র, পতঞ্জলি বিশ্ববিদ্যালয়ের মুকুটে নতুন পালক
পতঞ্জলির মুকুটে নতুন পালক Image Credit source: X

|

Dec 15, 2025 | 5:06 PM

নয়াদিল্লি: স্বাক্ষর হল সমঝোতা পত্র। নতুন পালক জুড়ল পতঞ্জলির মুকুটে। এদিন হরিদ্বারে সংস্কৃতি মন্ত্রক দ্বারা আয়োজিত ‘জ্ঞান ভারতম মিশনে’ ক্লাস্টার সেন্টারের খেতাব পেল পতঞ্জলি। গোটা দেশে পতঞ্জলি প্রথম এমন বিশ্ববিদ্যালয়, যাঁরা যোগাসন ভিত্তিক শিক্ষা কাঠামোর মাধ্যমে প্রথম খেতাব পেয়েছে। সঙ্গে স্বাক্ষর হল একাধিক সমঝোতা পত্র।

এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পতঞ্জলির প্রতিষ্ঠাতা রামদেব এবং আচার্য বালকৃষ্ণ। এদিন রামদেব বলেন, ‘জ্ঞান ভারতম মিশন সম্মেলনে আমরা মোট ৩৩টি সমঝোতা পত্র স্বাক্ষর করেছি। যার মধ্যে ২০টি প্রতিষ্ঠানকে ক্লাস্টার সেন্টারের খেতাব দেওয়া হয়েছে। এর মধ্য়ে আবার ৮টি বিশ্ববিদ্যালয় এবং পতঞ্জলি বিশ্ববিদ্য়ালয় রয়েছে।’

যোগাসন নিয়ে পতঞ্জলি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কম নয়। এই একাগ্রতাই তাঁদের হাতে এই খেতাব তুলে দিয়েছে। এখনও পর্যন্ত পতঞ্জলি বিশ্ববিদ্যালয়ের হাত ধরেই ৫০ হাজারের অধিক বৈদিক পত্রের সংরক্ষণ করা হয়েছে। ডিজিটাইজড হয়েছে ৪০ লক্ষের অধিক পাতা। ৪৪টি বিরল পাণ্ডুলিপিকে পুনরুদ্ধার করে আবার প্রকাশ করা হয়েছে। এই সবটাই যোগাসনের স্বার্থে।

পতঞ্জলির এই প্রাপ্তির জন্য় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন রামদেব। এদিন তিনি বলেন, ‘ভারতের সংস্কৃতিকে পুনরুদ্ধারের জন্য যে উদ্যোগ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। জ্ঞান ভারতম মিশন তারই একটা নজির।’ প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং কেন্দ্রীয় গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াতকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন রামদেব।

এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ‘জ্ঞান ভারতম মিশনের’ প্রোজেক্ট ডিরেক্টর চিকিৎসক অনির্বাণ দাশ। এদিন তিনি বলেন, ‘পতঞ্জলি বিশ্ববিদ্যালয় যোগাসন নিয়ে লেখা বৈদিক পাণ্ডুলিপিগুলি নিয়ে শুধু গবেষণা করেই ছেড়ে দেয়নি। সেই গবেষণা থেকে প্রাপ্ত বিষয়গুলি নিজেদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নানা কাঠামোয় জুড়েছে তাঁরা।’