শ্রীনগর: ‘আল্লাহু আকবর…’, বৈসরন উপত্যকার দিকে নির্লিপ্ত চোখে তাকিয়ে জিপলাইনে চড়ে থাকে যাত্রীকের ঠেলে দিলেন অপারেটর। নিচে তখন শুরু হয়ে গিয়েছে গুলিবর্ষণ। সেই দিকে তন্ময় চাহনিতে তাকিয়ে ছিলেন ওই অপারেটর। কিন্তু কোনও প্রতিক্রিয়াই দেননি।
সমাজমাধ্যম জুড়ে আপাতত ভাইরাল হয়েছে পহেলগাঁওয়ের সেই জিপলাইনের ভিডিয়ো। যেখানে দেখা গিয়েছে, একজন পর্যটক বসে রয়েছেন জিপলাইন আসনে, তাকে পিছন দিয়ে ঠেলে দিচ্ছেন সেই জিপলাইন অপারেটর। ছবিটা প্রাথমিক নজরে স্বাভাবিক। কিন্তু একটু কাটাছেঁড়া করতেই তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। কারণ, এই ভিডিয়ো যখন রেকর্ডিং হচ্ছে, সেই একই সময়ে বৈসরনে চলছে সন্ত্রাস হামলা।
আর সেই একই সময় হামলার দিকে নির্লিপ্ত চোখে তাকিয়ে ‘আল্লাহু আকবর’। তবে কি জঙ্গিদের সঙ্গে যোগ রয়েছে সেই অপারেটরের? নাকি সাধারণ ভাবেই মুখ থেকে বেরিয়েছে ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র পাঠ? কেউ কেউ আবার প্রশ্ন তুলছেন, উনি কি বিপদের টের পেয়েই এই বাক্য উচ্চারণ করেছিলেন?
তবে অপারেটরের দিকে কিন্তু সন্দেহের চোখে দেখছে জিপলাইন যাত্রী। তার নাম ঋষি ভাট। নিজের স্ত্রী-পুত্র ও পরিবারের বাকি সদস্যদের সঙ্গে কাশ্মীর ভ্রমণে গিয়েছিলেন তিনি। পহেলগাঁও হামলার সময় উপস্থিত ছিলেন সেখানেই। কিন্তু জিপলাইনে থাকার জেরে প্রাণ বেঁচে যায় তার। ঋষির দাবি, ‘আমার স্ত্রী, পুত্র ও আরও চারজন জিপ লাইনে পার হয় প্রথমে। তারপর আমার জিপ লাইনে যাওয়ার পালা। পরে যখন আমি এই ভিডিয়োগুলো দেখছিলাম। তখন লক্ষ্য করি, ওই লোকটা তিনবার আল্লাহু আকবর বলার পর গুলি শুরু হল। তাই আমার ওর উপর একটু সন্দেহ তো হচ্ছেই।’
শুধু ঋষিই নয়, ওই জিপলাইন অপারেটরের উপর সন্দেহ তৈরি হয়েছে তদন্তকারীদেরও। ইতিমধ্যেই ওই অপারেটরকে তলব করা হয়েছে NIA ও জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ। ঠিক কেন ওই সময় এমন মন্তব্য করেছেন তিনি, সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই ডাকা হয়েছে তাকে।
শ্রীনগর: ‘আল্লাহু আকবর…’, বৈসরন উপত্যকার দিকে নির্লিপ্ত চোখে তাকিয়ে জিপলাইনে চড়ে থাকে যাত্রীকের ঠেলে দিলেন অপারেটর। নিচে তখন শুরু হয়ে গিয়েছে গুলিবর্ষণ। সেই দিকে তন্ময় চাহনিতে তাকিয়ে ছিলেন ওই অপারেটর। কিন্তু কোনও প্রতিক্রিয়াই দেননি।
সমাজমাধ্যম জুড়ে আপাতত ভাইরাল হয়েছে পহেলগাঁওয়ের সেই জিপলাইনের ভিডিয়ো। যেখানে দেখা গিয়েছে, একজন পর্যটক বসে রয়েছেন জিপলাইন আসনে, তাকে পিছন দিয়ে ঠেলে দিচ্ছেন সেই জিপলাইন অপারেটর। ছবিটা প্রাথমিক নজরে স্বাভাবিক। কিন্তু একটু কাটাছেঁড়া করতেই তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। কারণ, এই ভিডিয়ো যখন রেকর্ডিং হচ্ছে, সেই একই সময়ে বৈসরনে চলছে সন্ত্রাস হামলা।
আর সেই একই সময় হামলার দিকে নির্লিপ্ত চোখে তাকিয়ে ‘আল্লাহু আকবর’। তবে কি জঙ্গিদের সঙ্গে যোগ রয়েছে সেই অপারেটরের? নাকি সাধারণ ভাবেই মুখ থেকে বেরিয়েছে ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র পাঠ? কেউ কেউ আবার প্রশ্ন তুলছেন, উনি কি বিপদের টের পেয়েই এই বাক্য উচ্চারণ করেছিলেন?
তবে অপারেটরের দিকে কিন্তু সন্দেহের চোখে দেখছে জিপলাইন যাত্রী। তার নাম ঋষি ভাট। নিজের স্ত্রী-পুত্র ও পরিবারের বাকি সদস্যদের সঙ্গে কাশ্মীর ভ্রমণে গিয়েছিলেন তিনি। পহেলগাঁও হামলার সময় উপস্থিত ছিলেন সেখানেই। কিন্তু জিপলাইনে থাকার জেরে প্রাণ বেঁচে যায় তার। ঋষির দাবি, ‘আমার স্ত্রী, পুত্র ও আরও চারজন জিপ লাইনে পার হয় প্রথমে। তারপর আমার জিপ লাইনে যাওয়ার পালা। পরে যখন আমি এই ভিডিয়োগুলো দেখছিলাম। তখন লক্ষ্য করি, ওই লোকটা তিনবার আল্লাহু আকবর বলার পর গুলি শুরু হল। তাই আমার ওর উপর একটু সন্দেহ তো হচ্ছেই।’
শুধু ঋষিই নয়, ওই জিপলাইন অপারেটরের উপর সন্দেহ তৈরি হয়েছে তদন্তকারীদেরও। ইতিমধ্যেই ওই অপারেটরকে তলব করা হয়েছে NIA ও জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ। ঠিক কেন ওই সময় এমন মন্তব্য করেছেন তিনি, সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই ডাকা হয়েছে তাকে।