AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Supreme Court: একমাত্র ভগবানই পারে বাংলাকে বাঁচাতে: সুপ্রিম কোর্ট

Supreme Court: সোমবার একাদশ ও দ্বাদশের 'ওএমআর শিট' সংক্রান্ত মামলার শুনানি ছিল সুপ্রিম কোর্টে। শুনানি হওয়ার কথা ছিল বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত ও বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসুর এজলাসে।

Supreme Court: একমাত্র ভগবানই পারে বাংলাকে বাঁচাতে: সুপ্রিম কোর্ট
সুপ্রিম কোর্ট। Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jul 25, 2023 | 11:09 AM
Share

নয়াদিল্লি: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে এবার দেশের শীর্ষ আদালতে (Supreme Court) অস্বস্তিতে রাজ্য। সোমবার এ সংক্রান্ত একটি মামলার শুনানি চলাকালীন তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেছে সর্বোচ্চ আদালত। এদিন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের পর্যবেক্ষণ, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে যা হয়েছে তা পুরোপুরি রাজনৈতিক। এক্ষেত্রে যা পরিস্থিতি তাতে একমাত্র ভগবানই পারে রাজ্যকে বাঁচাতে। সোমবার একাদশ ও দ্বাদশের ‘ওএমআর শিট’ সংক্রান্ত মামলার শুনানি ছিল সুপ্রিম কোর্টে। শুনানি হওয়ার কথা ছিল বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত ও বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসুর এজলাসে। তালিকায় থাকলেও সময়ের অভাবে সেই মামলার শুনানি হয়নি। আজ মঙ্গলবার তা হতে পারে।

এদিকে শিক্ষক নিয়োগের মামলা শুনেই বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত বলেন, “দিনের পর দিন কী হচ্ছে এটা? সবেতেই রাজনীতি জড়িয়ে যাচ্ছে। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ হলেই মামলা হয়ে যাচ্ছে। এ তো দেখছি একমাত্র ভগবানই পারে বাংলাকে বাঁচাতে।” যদিও ওএমআর-মামলায় মুকুল রোহতগি ছিলেন আবেদনকারীর আইনজীবী। তিনি উল্লেখ করেন, এ মামলা প্রাথমিকের নয়। একাদশ-দ্বাদশের। শুনে বিচারপতি দত্ত বলেন, “ওই একই হল। মঙ্গলবার বিস্তারিত শুনব।”

এ প্রসঙ্গে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, “বাংলায় যে আইনের শাসন নেই, নীতির শাসন নেই তা স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে। শুধুই টাকা, দুর্নীতি, লুঠ। রাজনীতির উচ্চতর মহল থেকে তাতে প্রশ্রয়।” অন্যদিকে বিজেপি নেতা সজল ঘোষ বলেন, “বিচারপতির পর্যবেক্ষণ হচ্ছে রাজ্যকে ভগবান ছাড়া কেউ বাঁচাতে পারবে না। ওনারা ভার্ডিক্ট দিচ্ছেন না কেন, এটাই বড় প্রশ্ন।”

যদিও তৃণমূল সাংসদ শান্তনু সেনকে এ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “বিচারপতির রায় নিয়ে আমি কোনও মন্তব্য করব না। তবে এ কথা নিশ্চিত বলব, যে তদন্ত দীর্ঘদিন ধরে চলছে তার গতিপ্রকৃতি নিয়ে মহামান্য আদালত এবং বিচারপতিদেরও অসন্তোষ প্রকাশ করতে দেখেছি।