Sodepur Case: শ্বেতা খানের আরও কীর্তি প্রকাশ্যে, কুলু-মানালিতে গিয়ে যা হয়েছিল… উঠল বড় অভিযোগ

Sodepur Case: বর্তমানে সাগরদত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন পানিহাটির ওই নির্যাতিতা। নির্যাতিতার গোপনাঙ্গে গভীর ক্ষত রয়েছে বলেও জানা যাচ্ছে।

Sodepur Case: শ্বেতা খানের আরও কীর্তি প্রকাশ্যে, কুলু-মানালিতে গিয়ে যা হয়েছিল... উঠল বড় অভিযোগ
শ্বেতা খানImage Credit source: TV9 Bangla

| Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Jun 10, 2025 | 10:24 AM

সোদপুর: পানিহাটির যে নির্যাতিতার বয়ানের ভিত্তিতে নজরে এসেছে শ্বেতা খান, তাঁর মা এবার সামনে আনলেন এক চাঞ্চল্যকর অভিযোগ। তাঁর মেয়েকে মেরে মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়েছিল বলে দাবি করেছেন তিনি। শুধু তাই নয়, শ্বেতা খানের কাছে কীভাবে আসত টাকা, সে কথা সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন তিনি।

বর্তমানে সাগরদত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন পানিহাটির ওই নির্যাতিতা। নির্যাতিতার গোপনাঙ্গে গভীর ক্ষত রয়েছে বলেও জানা যাচ্ছে। তাঁর মা জানিয়েছেন, শ্বেতার এক ২ বছরের সন্তান আছে। তার দেখভাল করার জন্য তাঁর মেয়েকে কুলু-মানালি নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। আর সেখানে গিয়েই মেরে তাঁর মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ শ্বেতার বিরুদ্ধে।

নির্যাতিতার মা জানিয়েছেন, যাওয়ার দিন ট্রেন লেট করাতেও তাঁর মেয়েকে মারধর করা হয়। এমনকী মানালিতে বরফে খেলতে গিয়ে ছোট বাচ্চার চোট লাগলেও মারধর করা হয় ওই যুবতীকে।

নির্যাতিতার মায়ের আরও দাবি শুধুমাত্র একটা ফোন করলেই শ্বেতা খানের বাড়িতে পৌঁছে যেত টাকা। কারা পাঠাত এই টাকা, তা তাঁর মেয়ে বলতে না পারলেও ফোন করলেই বাড়িতে চলে যেত টাকা। প্রশ্ন উঠছে, কাদের ফোন করতেন, কারাই বা টাকা পাঠাতেন শ্বেতাকে?

এই নির্যাতিতার হাত ধরেই শ্বেতার কীর্তি ক্রমশ প্রকাশ্যে এসেছে। জানা গিয়েছে, পর্নোগ্রাফির ব্যবসা চালাত মা শ্বেতা ও ছেলে আরিয়ান। আপাতত দুজনেই পলাতক। বিদেশে পালিয়ে গিয়ে থাকতে পারে বলেও সন্দেহ করা হচ্ছে।