Tejashwi Yadav: রাঘোপুরের ‘রাঘব বোয়াল’ হওয়া হবে না তেজস্বীর? পিছিয়ে বিরোধী জোটের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী

Bihar Election 2025 Results: চারপাশ দিয়ে বইছে গঙ্গা। মাঝে দূর্গ আরজেডি-র। বিহারের বৈশিলী জেলার অন্তর্গত রাঘোপুরের রাজনৈতিক পরিচয় এটাই। বরাবরই এই আসন থেকেছে আরজেডির। বাবা লালু ও মা রাবড়ি দেবীর পর ২০১৫ সাল থেকে এই আসনে লড়ছেন তেজস্বী। শেষ নির্বাচনেও ৩৮ হাজার ভোটে জয় লাভ করেছেন তিনি। কিন্তু আবার সেই আসনেই পিছিয়ে তেজস্বী। এগিয়ে সতীশ।

Tejashwi Yadav: রাঘোপুরের রাঘব বোয়াল হওয়া হবে না তেজস্বীর? পিছিয়ে বিরোধী জোটের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী
রাঘব বোয়াল হওয়া হল না তেজস্বীর?Image Credit source: PTI

|

Nov 14, 2025 | 4:11 PM

পটনা: এককালে এই আসনে জিতেছেন লালু, জিতেছেন তাঁর রাবড়ি দেবীও। জিতেছেন খোদ পুত্র তেজস্বী যাদবও। কিন্তু সেই আসনেই এবার ভোটের পারদপতন। সকাল থেকে শক্ত হাতে নির্বাচনের সমীকরণ ধরে রাখলেও এবার রাঘোপুর কেন্দ্রে পিছিয়ে পড়েছেন বিরোধী জোটের মুখ্যমন্ত্রী মুখ তেজস্বী যাদব। তৃতীয় রাউন্ডের গণনা শেষে আরজেডি নেতাকে পিছনে ফেলে দিয়েছেন ওই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সতীশ কুমার। হিসাব বলছে ১ হাজার ২৭৩টি ভোটে পিছিয়ে তেজস্বী।

চারপাশ দিয়ে বইছে গঙ্গা। মাঝে দূর্গ আরজেডি-র। বিহারের বৈশিলী জেলার অন্তর্গত রাঘোপুরের রাজনৈতিক পরিচয় এটাই। বরাবরই এই আসন থেকেছে আরজেডির। বাবা লালু ও মা রাবড়ি দেবীর পর ২০১৫ সাল থেকে এই আসনে লড়ছেন তেজস্বী। শেষ নির্বাচনেও ৩৮ হাজার ভোটে জয় লাভ করেছেন তিনি। কিন্তু আবার সেই আসনেই পিছিয়ে তেজস্বী। এগিয়ে সতীশ। বলে রাখা প্রয়োজন, ২০১০ সালে রাঘোপুরের বিজেপি প্রার্থী সতীশ যাদব হারিয়েছিলেন তেজস্বীর মা রাবড়ি দেবীকে। এবার সেই সতীশের কাছে হারবেন তেজস্বী? উত্তর এখনও অধরা।

একই অবস্থা আরজেডি থেকে বহিষ্কৃত, লালুর ত্যাজপুত্র, তেজস্বীর দাদা তেজপ্রতাপের। সম্প্রতি প্রণয় ঘটিত একটি বিতর্কের জেরে তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করে দিয়েছে বাবা লালু প্রসাদ যাদব। বাড়ি থেকে তাড়িয়েছেন। তারপরই নিজের একটি দল তৈরি করেন তেজ। নাম দেন জনশক্তি জনতা দল। দাঁড়়িয়ে পড়েন মহুয়া কেন্দ্রে। কিন্তু লাভের লাভ কিছুই হয় না। বিহারের হাই ভোল্টেজে ভোটে তেজ প্রতাপ একেবারে ‘লাস্ট বেঞ্চার’। তৃতীয় রাউন্ডের গণনা বলছে, এলজেপি প্রার্থীর সম্মুখীনে ১০ হাজার ভোটে পিছিয়ে রয়েছেন তেজপ্রতাপ। এগিয়ে রয়েছেন চিরাগ পাসোয়ানের দলের প্রার্থী সঞ্জয় কুমার সিং।