শুক্রবার দুপুর নাগাদ তোপসিয়ায় বাইপাসের ধারে আচমকা আগুন লেগে যায়। মুহূর্তের মধ্যে ভষ্মীভূত হয়ে যায় একের পর এক ঝুপড়ি। একদিন যেতে না যেতেই ফের ঝুপড়িতে আগুন। এবারের ঘটনাস্থল নিউ আলিপুর। আগুন নেভাতে পৌঁছছে দমকলের আটটি ইঞ্জিন। ঘটনাস্থলের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন দমকল মন্ত্রী সুজিত বসুও।
এক নজরে আপডেট (সর্বশেষ তথ্য উপরে)
দমকলের ডিরেক্টর অভিজিৎ পাণ্ডে বলেন, “আগুন নিয়ন্ত্রণে। কী কারণে আগুন তদন্তের বিষয়। ১০০টির মতো ঝুপড়ি ছিল। কেউ আটকে নেই।”
বোরো চেয়ারম্যান তথা তৃণমূল কাউন্সিলর,জুঁই বিশ্বাস বলেন, “এটা রেলের জমি। কত ঝুপড়ি আছে জানি না। এদের কোনও আধার কার্ড, ভোটার কার্ড নেই। সবটাই বেআইনি। রেল যদি না সরায় কী করতে পারি।”
মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, “আগুন লাগার খবর পেয়েই এসেছি। এটা একটা ঝুপড়ি ব্রিজ ও রেলের জমির মধ্যে রয়েছে। এটা আমাদের জানা ছিল না এখানে ঝুপড়ি আছে। নিশ্চয়ই তাপ পোহাতে গিয়েছিলেন কেউ। তখনই আগুন লেগেছে। আর সেনা ছাউনির পাশেই আগুন লেগেছে বলে জওয়ানরা এসেছেন।”
এ দিকে পাশেই রয়েছে আবার সেনা ছাউনি। আগুন নেভাতে বেগ পেতে হচ্ছে দমকলকে। এ দিকে, দমকল কর্মীদের পাশাপাশি জওয়ানরাও আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগিয়েছেন। জানা যাচ্ছে, কর্নেল সমরজিৎ রায় সেনা মেডেল, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সঙ্কেত শর্মা, মেজর জিতেন্দ্রর নেতৃত্বে দমকল কর্মীদের সঙ্গে আগুনের মোকাবিলায় নামেন জওয়ানরা।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রচুর দাহ্য পদার্থ মজুত ছিল। সেইখান থেকেই কোনওভাবে আগুন ধরে গিয়েছে।
শুক্রবার দুপুর নাগাদ তোপসিয়ায় বাইপাসের ধারে আচমকা আগুন লেগে যায়। মুহূর্তের মধ্যে ভষ্মীভূত হয়ে যায় একের পর এক ঝুপড়ি। একদিন যেতে না যেতেই ফের ঝুপড়িতে আগুন। এবারের ঘটনাস্থল নিউ আলিপুর। আগুন নেভাতে পৌঁছছে দমকলের আটটি ইঞ্জিন। ঘটনাস্থলের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন দমকল মন্ত্রী সুজিত বসুও।
এক নজরে আপডেট (সর্বশেষ তথ্য উপরে)
দমকলের ডিরেক্টর অভিজিৎ পাণ্ডে বলেন, “আগুন নিয়ন্ত্রণে। কী কারণে আগুন তদন্তের বিষয়। ১০০টির মতো ঝুপড়ি ছিল। কেউ আটকে নেই।”
বোরো চেয়ারম্যান তথা তৃণমূল কাউন্সিলর,জুঁই বিশ্বাস বলেন, “এটা রেলের জমি। কত ঝুপড়ি আছে জানি না। এদের কোনও আধার কার্ড, ভোটার কার্ড নেই। সবটাই বেআইনি। রেল যদি না সরায় কী করতে পারি।”
মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, “আগুন লাগার খবর পেয়েই এসেছি। এটা একটা ঝুপড়ি ব্রিজ ও রেলের জমির মধ্যে রয়েছে। এটা আমাদের জানা ছিল না এখানে ঝুপড়ি আছে। নিশ্চয়ই তাপ পোহাতে গিয়েছিলেন কেউ। তখনই আগুন লেগেছে। আর সেনা ছাউনির পাশেই আগুন লেগেছে বলে জওয়ানরা এসেছেন।”
এ দিকে পাশেই রয়েছে আবার সেনা ছাউনি। আগুন নেভাতে বেগ পেতে হচ্ছে দমকলকে। এ দিকে, দমকল কর্মীদের পাশাপাশি জওয়ানরাও আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগিয়েছেন। জানা যাচ্ছে, কর্নেল সমরজিৎ রায় সেনা মেডেল, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সঙ্কেত শর্মা, মেজর জিতেন্দ্রর নেতৃত্বে দমকল কর্মীদের সঙ্গে আগুনের মোকাবিলায় নামেন জওয়ানরা।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রচুর দাহ্য পদার্থ মজুত ছিল। সেইখান থেকেই কোনওভাবে আগুন ধরে গিয়েছে।