কলকাতা: শ্রী রামকৃষ্ণ, বিবেকানন্দকে শ্রদ্ধা জানিয়ে বঙ্গ সফর শুরু করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। শনিবার দিনভর ঠাসা কর্মসূচি রয়েছে তাঁর। মেদিনীপুরে জনসভা করছেন তিনি। এই ‘ঐতিহাসিক জনসভা’তেই বিজেপিতে যোগ দিলেন শুভেন্দু অধিকারী। গেরুয়া শিবিরে যোগ দিয়ে সম্ভাষণে শুভেন্দু বললেন, “আমার বড়ভাই দাদা, দেশের আন বাণ শান অমিত শাহজি’। একইসঙ্গে মঞ্চ থেকে হুঙ্কার দিলেন, ‘তোলাবাজ ভাইপোকে হঠাও।’
পাঁচ বছর আমাদের দিন, বাংলাকে সোনার বাংলা গড়ে দেখাব। তৃণমূল সরকারকে উপড়ে না ফেললে কেন্দ্রের টাকা পাওয়া যাবে না। সব সমস্যার সমাধান একমাত্র বিজেপিই করতে পারবে। এই কারণে নির্বাচন পর্যন্ত আমাদের সব কর্মীরা তৃণমূলকে হারানোর কাজ করবে। এটাই তৃণমূলের শেষের শুরু : অমিত শাহ
দিদি কান খুলে শুনে নিন এবার ২০০র থেকে বেশি আসনে ভারতীয় জনতা পার্টি বাংলায় আসবে। বাংলার তো কোনও বিকাশ হয়নি উল্টে ভ্রষ্টাচার, তোলাবাজি, দুর্নীতি বেড়ে গিয়েছে। মোদীজী যে টাকা পাঠাচ্ছেন, তা তৃণমূলের গুন্ডাদের পকেটে গিয়েছে। মমতাদি আপনার লজ্জা হওয়া উচিত, গরিবদের পাওনা আপনার দলের গুন্ডাদের পকেটে যাচ্ছে। নাড্ডার গাড়িতে বড় বড় ইট মেরেছে, তাতে কী আমরা ভয় পেয়ে যাব! আমাদের ৩০০ কর্মীর মৃত্যু হয়েছে, যত মারবেন, আমাদের কর্মীরা তত রুখে দাঁড়াবেন। এলাকার ভিড় দেখে নিন, পুরো বাংলা এখন আপনার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে দিদি, এই আওয়াজ বাংলার জনতার আওয়াজ। বাংলার কৃষকদের সমস্যার সমাধান মোদীজীর নেতৃত্বে বিজেপিই করবে : অমিত শাহ
যা সুনামি আমি বাংলায় দেখছি, নির্বাচন আসতে আসতে দিদি একা হয়ে যাবেন। মা-মাটি-মানুষকে ‘তুষ্টিকরণ, তোলাবাজি আর ভাতিজাকরণ’ করে ফেললেন দিদি। অথচ মোদী ১০০০ হাজার কোটি টাকা পাঠিয়েছেন, বাংলার কৃষকরা একটি টাকাও পাননি, কেন? : অমিত শাহ
আমি যার সঙ্গে থাকি, তার প্রতি পুরোপুরি নিষ্ঠায় থাকি। কাল একজন একটা ভিডিয়ো পাঠিয়েছেন আমাকে, যেখানে আমি বলছিলাম, ‘বিজেপি হটাও’। আমি তাঁর নিচে লিখলাম আমি যখন যে দলে থাকি, সেই দলে মনপ্রাণ দিয়ে কাজ করি, এবার থেকে মিছিলে গিয়ে বলব, তোলাবাজ ভাইপো হঠাও। আমি মনে প্রাণে চাই, কলকাতা আর দিল্লিতে একই সরকার থাকুক, না হলে বাংলা বাঁচবে না। নরেন্দ্র মোদীর হাতে বাংলাকে তুলে দিতেই হবে আর এই কাজটা করার জন্য আমি আপনাদের সঙ্গে লেগে পড়ব: শুভেন্দু
মুকুলদা বলেছিলেন, যেখানে আত্মসম্মান নেই, থাকিস না, চলে আয়। যিনি আমাকে জন্ম দিয়েছিলেন, তিনিই আমার মা, আর কেউ মা নয়। যদি মা কাউকে বলতে হয় ভারতমাতাকে মা বলব, অন্য কাউকে মা বলতে পারব না: শুভেন্দু
এবার দ্বিতীয় হবেন আপনিই, প্রথম হতে পারবেন না। প্রথম হবে ভারতীয় জনতা পার্টি: শুভেন্দু
শুভেন্দু আপনাদের ওপর খবরদারি করবেন না, মাতব্বরি করবেন না, নেতৃত্ব যা করতে বলবেন করব: শুভেন্দু
অমিত শাহর সঙ্গে সম্পর্ক অনেক দিনের, ২০১৪ সালেই অমিত শাহ আমাকে দর্শন দিয়েছিলেন, তিনি ভাইয়ের মতো ভালোবাসতেন। যাদের জন্য আমি অকৃতদার থেকেছি, তারা আমার করোনা হওয়ার পর খোঁজ নেননি। অমিতজি নিয়েছেন: শুভেন্দু
এই দল দেশপ্রেম, বহুত্ববাদে বিশ্বাস করে। সেই পরিবারে আমি প্রাথমিক সদস্য। যিনি আমাকে এই সুযোগ দিলেন, আমার বড় ভাই, বড় দাদা, দেশের আনবানশান অমিত শাহজি তাঁকে ধন্যবাদ।
দু’বছর আগে আমাদের প্রধানমন্ত্রী এই মাঠেই সভা করেছিলেন, সেদিন এত ভিড় হয়েছিল, মঞ্চ ভেঙে পড়েছিল। আজ ভাঙবে না। সেদিন বিজেপি একটু দুর্বল ছিল, আজ বিজেপি এতই শক্ত যে অন্যরা ভেঙে যাচ্ছে: দিলীপ ঘোষ
বিজেপিতে যোগ দিলেন বনশ্রী মাইতি (উত্তর কাঁথির তৃণমূল বিধায়ক) দিপালী বিশ্বাস (গাজলের তৃণমূল বিধায়ক) শীলভদ্র দত্ত (ব্যারাকপুরের তৃণমূল বিধায়ক) সৈকত পাঁজা (মন্তেশ্বরের তৃণমূল বিধায়ক) বিশ্বজিৎ কুণ্ডু (কালনার তৃণমূল বিধায়ক) সুকরা মুণ্ডা (নাগরাকাটার তৃণমূল বিধায়ক) সুদীপ মুখোপাধ্যায় (পুরুলিয়ার কংগ্রেস বিধায়ক) অশোক দিন্দা (তমলুকের সিপিআই বিধায়ক) তাপসী মণ্ডল (হলদিয়ার সিপিএম বিধায়ক)
আনুষ্ঠানিকভাবে বিজেপিতে যোগদান করলেন শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর হাতে বিজেপির পতাকা তুলে দিলেন অমিত শাহ।
শুভেন্দুর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে নখ-দাঁত বার করে তৃণমূল আক্রমণ করা চেষ্টা করেছে। তৃণমূল কংগ্রেস তিন অঙ্কে পৌঁছতে পারবে না। শুধু সময়ের অপক্ষো। শুভেন্দুকে মঞ্চে বসিয়ে হুঙ্কার মুকুল রায়ের। শুভেন্দু এই মাটির ছেলে, গণ আন্দোলনের ছেলে, আমি নিশ্চিত শুভেন্দুকে পেলে বিজেপি যে ঝড় তুলবে তাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সরে যেতে হবে।
গলায় গেরুয়া উত্তরীয়, শুভেন্দু অধিকারীকে বরণ করে নিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী দেবশ্রী চৌধুরী। মঞ্চে মুকুল রায়, কৈলাস বিজয়বর্গীয়।
মেদিনীপুরে জনসভা মঞ্চে পৌঁছলেন অমিত শাহ। সঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী।
মানুষ বলছে বিজেপিকে দুয়ারে দুয়ারে আসতে হবে না। আমাদের শুধু ভোটটা দিতে দিন। ভোটটা দিতে পারলে পদ্মফুলের বোতাম এমন গরম করে দেব, ওই গরম মমতাকে ভেঙে দেবে, দাবি রাহুল সিনহার। তৃণমূল আজ ক্ষমতাহীন, কেন্দ্রীয় সরকার অথর্ব সরকার নয়, কান ধরে দেখিয়ে দিয়েছে কীভাবে আইপিএস অফিসারদের কেন্দ্রের দাসত্ব শিকার করাতে হয়, বললেন রাহুল।
পরিবারতন্ত্র চালিয়েছেন শুভেন্দু, চিঠিতে তার কোনও ব্যাখ্যা দেননি। …ওঁ কী করেছেন রাজ্যের জন্য, তার ব্যাখ্যা করা উচিত।
শুভেন্দু অধিকারীর বিজেপিতে যোগদান, তৃণমূলের কফিনে শেষ পেরেক পুঁতবে। কলেজ মাঠের জনসভা থেকে হুঙ্কার বিজেপি নেতা রাহুল সিনহার।
বিজেপিতে যোগ দেওয়ার আগেই বিস্ফোরক চিঠি শুভেন্দু অধিকারীর। ‘গত ১০ বছরে কোনও উন্নয়ন হয়নি’, জনগণের উদ্দেশে লেখা চিঠিতে এমনটাই বক্তব্য তাঁর। দলে পচন ধরেছে বলেও দাবি করেন চিঠিতে। দুয়ারে সরকার কর্মসূচি নিয়েও কটাক্ষ। ‘১০ বছর ক্ষমতায় থেকে দুয়ারে সরকার’ করতে হচ্ছে, খোলা চিঠিতে লিখলেন শুভেন্দু।
শুভেন্দু অধিকারীর গাড়ি পৌঁছল মেদিনীপুর কলেজ মাঠ চত্বরে। পায়ে হেঁটে জনসভা মঞ্চে পৌঁছনোর কথা তাঁর।
বালিজুড়িতে মধ্যাহ্ন ভোজে অমিত শাহ। রয়েছেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়, দিলীপ ঘোষ, মুকুল রায়ও। কৃষক সনাতন সিংয়ের বাড়িতে শাহ। মেনুতে রয়েছে ভাত, ডাল, রুটি, পটল, উচ্ছে, শাক ভাজা, ফুলকপির তরকারি। শেষপাতে দই, মিষ্টি, চাটনি, পাঁপড়।
আজ গেরুয়া শিবিরে যোগদানের তালিকা দীর্ঘ। অমিত শাহর সভা থেকেই বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন-
দশরথ তিরকে, প্রাক্তন সাংসদ
শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, প্রাক্তন মন্ত্রী
ইন্দ্রজিৎ দত্ত, হুগলির তৃণমূল নেতা
কর্নেল দীপ্তাংশু চৌধুরী
সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায়, দীর্ঘদিনের কংগ্রেস নেতা, প্রাক্তন কাউন্সিলর
গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর গোপাল মিশ্র
সমীরণ মিশ্র
পারভেজ রহমান
আলমগির মোল্লা
কবিরুল ইসলাম
কদম হোসেন খান
রমাপ্রসাদ গিরি
কাবেরী চট্টোপাধ্যায়
দুলাল মণ্ডল
স্নেহাশিস ভৌমিক
রঞ্জন বৈদ্য
আকাশদীপ সিনহা
দেব মহাপাত্র, কাকদ্বীপ
সুকুমার দাস, শুভেন্দু অধিকারীর অনুগামী
বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন ৬ জন সংখ্যালঘু নেতা। মেদিনীপুরে শাহের সভা থেকেই নতুন পথ চলা শুরু করবেন তাঁরা।
সূত্রের খবর, বিজেপিতে যোগ দিতে চলেছেন বর্ধমান পূর্বের সাংসদ সুনীল মণ্ডল। আজই অমিত শাহের জনসভা থেকে গেরুয়া পতাকা হাতে তুলে নিতে পারেন তিনি।
অমিত শাহের সভায় যোগ দিচ্ছেন ৯ বিধায়ক। এর মধ্যে রয়েছেন তৃণমূলের ছ’জন। দেখে নিন তালিকা-
বনশ্রী মাইতি, উত্তর কাঁথির তৃণমূল বিধায়ক
দিপালী বিশ্বাস, গাজলের তৃণমূল বিধায়ক
শীলভদ্র দত্ত, ব্যারাকপুরের তৃণমূল বিধায়ক
সৈকত পাঁজা, মন্তেশ্বরের তৃণমূল বিধায়ক
বিশ্বজিৎ কুণ্ডু, কালনার তৃণমূল বিধায়ক
সুকরা মুণ্ডা, নাগরাকাটার তৃণমূল বিধায়ক
সুদীপ মুখোপাধ্যায়, পুরুলিয়ার কংগ্রেস বিধায়ক
অশোক দিন্দা, তমলুকের সিপিআই বিধায়ক
তাপসী মণ্ডল, হলদিয়ার সিপিএম বিধায়ক
সিদ্ধেশ্বরী মন্দিরে পুজো দিলেন অমিত শাহ। এখান থেকে চলে যাবেন বালিজুড়িতে। সেখানে মধ্যাহ্ন ভোজ সারবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
এই প্রথম, একই ব্যানারে অমিত শাহের সঙ্গে ছবি শুভেন্দু অধিকারীর।
এই প্রথম, একই ব্যানারে অমিত শাহের সঙ্গে ছবি শুভেন্দু অধিকারীর। #AmitShahInBengal । #AmitShah । #SuvenduAdhikari pic.twitter.com/P43iGKIYLo
— TV9 Bangla (@Tv9_Bangla) December 19, 2020
নন্দীগ্রাম-২ ব্লকের ‘দাদার অনুগামী’দের বাসে হামলার অভিযোগ। অভিযোগের আঙুল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। বাসে ভাঙচুর চালানো হয়। চালককে মারধর করা হয়।
দলবদলের ‘রাজনীতি’ নিয়ে ফিরহাদ হাকিমের বক্তব্য, “যারা নীতিভ্রষ্ট তাঁদের নিয়ে কিছু বলতে চাই না। সুভাষবাদ নিয়ে বড় হয়েছি, অথচ গান্ধী হত্যাকারীদের সঙ্গে চলে গেলাম। শুধু ধান্দা করার জন্য রাজনীতি হয় না। সিবিআই, ইডির ভয়ে চলে গেলাম, পাল্টি হয়ে গেলাম এটা হতে পারে না। রাজনীতি করতে গেলে সাহস রাখতে হয়। কেন্দ্রীয় রাজনীতি হচ্ছে দখলের রাজনীতি। বাংলা দখলই মূল উদ্দেশ্য। অমিত শাহ নিয়ে আমার তো অদ্ভূত লাগছে। বিবেকানন্দর আদর্শ যাঁরা মানেন না, তাঁরা এসে বিবেকানন্দর গলায় মালা পরাচ্ছেন। উনি বিবেকানন্দ মানলে গুজরাটে দাঙ্গা হতো না। দিল্লি রায়ট হতো না। বিবেকানন্দর বাড়ি যাওয়া একটা আই ওয়াশ। এরা কী করতে চায় বাংলার মানুষ তা ভালই বুঝতে পারছেন।”
মেদিনীপুরে নেমে ক্ষুদিরামকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন অমিত শাহর। “ক্ষুদিরাম বসু ১৮ বছর বয়সে গীতা হাতে নিয়ে ইংরেজদের সঙ্গে লড়েছেন। ফাঁসির মঞ্চে বন্দে মাতরম স্লোগান দিয়েছেন। এই মাটি মাথায় লাগিয়ে গর্ব অনুভব করছি। ক্ষুদিরামের পথের অনুসরণ করেই মোদীজির নেতৃত্বে নতুন ভারতের স্বপ্ন দেখতে হবে। বাংলায় সঙ্কীর্ণ রাজনীতি হচ্ছে। সঙ্কীর্ণ রাজনীতির উর্দ্ধে আমাদের কাজ করতে হবে।”
মেদিনীপুরে নেমেই ক্ষুদিরামকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন অমিত শাহর। #AmitShahInBengal । #AmitShah । #SuvenduAdhikari pic.twitter.com/j7ejZk3eho
— TV9 Bangla (@Tv9_Bangla) December 19, 2020
ফের দলবদল বিধায়ক দিপালী বিশ্বাসের। প্রথমে সিপিএম ছেড়ে তৃণমূলে, এবার তৃণমূল ছেড়ে বিজেপির পথে মালদহের গাজলের বিধায়ক দিপালী। দলবল নিয়ে তিনিও অমিত শাহর সভাস্থলের দিকে রওনা দিয়েছেন।
মেদিনীপুর হেলিপ্যাড গ্রাউন্ডে নামলেন অমিত শাহ। সঙ্গে কৈলাস বিজয়বর্গীয়, দিলীপ ঘোষ, মুকুল রায়।
মেচেদা থেকে ৩০টি গাড়ির কনভয় রওনা দিল মেদিনীপুর সভামঞ্চের দিকে। আছেন বেশ কয়েকজন বিধায়ক। কোলাঘাটের রিগাল গেস্ট হাউস থেকে একাধিক বিধায়কের গাড়ি মেদিনীপুরের পথে। সূত্রের খবর, গতকাল রাত থেকেই বেশ কিছু বিধায়ক গেস্ট হাউসে ছিলেন। সূত্রের খবর, রয়েছেন পূর্ব মেদিনীপুরের দুই বিধায়ক তাপসী মণ্ডল ও বনশ্রী মাইতিও।
কাঁথির বাড়ি শান্তিকুঞ্জ থেকে বের হলেন শুভেন্দু অধিকারী। মেদিনীপুর কলেজ মাঠের দিকে রওনা দিলেন তিনি। শোনা যাচ্ছে, অমিত শাহর জনসভায় প্রথম বক্তা তিনিই।
কাঁথিতে নিজের বাড়ি থেকে বের হলেন শুভেন্দু অধিকারী। ভিডিয়ো টিভি নাইন বাংলা ডিজিটালে। #SuvenduAdhikari । #AmitShahInBengal । #BREAKING pic.twitter.com/7LhVqWWkK7
— TV9 Bangla (@Tv9_Bangla) December 19, 2020
বিজেপির সভায় যোগ দিতে ‘দাদার অনুগামী’রা রওনা দিলেন সভাস্থলের দিকে। ঘাটাল, চন্দ্রকোণা,দাসপুর-সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে কলেজ মাঠের দিকে চলেছেন দলে দলে। হাতের ব্যানার, মাথায় সাদা টুপিতে লেখা ‘আমরা দাদার অনুগামী’। কেউ কেউ আবার লিখেছেন ‘রাজনীতির ময়দানে দেখা হবে’, শুভেন্দুর সেই পুরনো হুঁশিয়ারি।
সকাল ১১টা বেজে ২৭ মিনিট। দমদম বিমানবন্দর থেকে মেদিনীপুরের পথে উড়ে গেল অমিত শাহর চপার।
মেদিনীপুরের উদ্দেশে রওনা দিল অমিত শাহর চপার। এক্সক্লুসিভ ভিডিয়ো টিভি নাইন বাংলা ডিজিটালে। #AmitShahInBengal । #AmitShah । #BJP pic.twitter.com/8qB6XnRpoC
— TV9 Bangla (@Tv9_Bangla) December 19, 2020
পশ্চিম মেদিনীপুরের বালিজুড়ি গ্রামের কৃষক সনাতন সিংয়ের বাড়িতে মধ্যাহ্ন ভোজন করবেন অমিত শাহ। চলছে তারই প্রস্তুতি। মেনুতে থাকছে ভাত, ডাল, রুটি। আরও থাকছে পটল, উচ্ছে, ঠেরস ও শাক ভাজা এবং ফুলকপির তরকারি। শেষপাতে থাকবে দই, মিষ্টি, চাটনি, পাঁপড়।
পশ্চিম মেদিনীপুরের বালিজুড়ি গ্রামের কৃষক সনাতন সিংয়ের বাড়িতে মধ্যাহ্ন ভোজন করবেন অমিত শাহ। চলছে তারই প্রস্তুতি। মেনুতে থাকছে ভাত, ডাল, রুটি। আরও থাকছে পটল, উচ্ছে, ঠেরস ও শাক ভাজা এবং ফুলকপির তরকারি। শেষপাতে থাকবে দই, মিষ্টি, চাটনি, পাঁপড়। #AmitShahInBengal । #AmitShah pic.twitter.com/9UgqO47Op6
— TV9 Bangla (@Tv9_Bangla) December 19, 2020
দমদম বিমানবন্দরে পৌঁছলেন অমিত শাহ। এখান থেকেই মেদিনীপুরে উড়ে যাবে তাঁর চপার। মেদিনীপুরে পৌঁছে সিদ্ধেশ্বরী ও মহামায়া মন্দিরে পুজো দেবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
সিমলা স্ট্রিটে স্বামী বিবেকানন্দর জন্মভিটেয় যান অমিত শাহ। শ্রীরামকৃষ্ণ, বিবেকানন্দের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপণ করেন। বলেন, “এখানে আসতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। বিশ্বের কাছে ভারতের দর্শন, সংস্কৃতি, জ্ঞান তুলে ধরেছেন স্বামী বিবেকানন্দ। সনাতন ধর্মকে আধুনিকতা ও আধ্যাত্মিকভাবে তুলে ধরেছেন। স্বামীজির ভাবনা আজও প্রাসঙ্গিক। সেই সময় তাঁর ভাবনা ও পথ যত জরুরি ছিল, আজ তার আরও বেশি প্রয়োজন। এখান থেকে নতুন চেতনা নিয়ে আমি যাচ্ছি।”
This the place where Vivekananda Ji was born. Vivekananda Ji connected modernity and spirituality. I pray that we are able to walk on the path he showed us: Union Home Minister Amit Shah in Kolkata https://t.co/CJVYZsSVCo pic.twitter.com/cYPpvbcR9z
— ANI (@ANI) December 19, 2020