Amit Shah: ফের বাংলায় শাহ, এবার টার্গেট অখণ্ড মেদিনীপুর, ঠাসা কর্মসূচি কলকাতাতেও

Anjan Roy | Edited By: Soumya Saha

Jan 24, 2024 | 10:25 PM

Bengal BJP: অমিত শাহ অনেক আগেই সুকান্ত-শুভেন্দুদের জন্য লোকসভা ভোটের টার্গেট ঘোষণা করে দিয়েছেন। সেই মতো ব্লু-প্রিন্টও তৈরি করছে বঙ্গ বিজেপি শিবির। আর এবার লোকসভা ভোটের মুখে আবারও বাংলায় আসছেন মোদীর সেনাপতি। বিজেপি সূত্রে খবর, আগামী রবিবারই (২৮ জানুয়ারি) রাজ্যে আসছেন অমিত শাহ।

Amit Shah: ফের বাংলায় শাহ, এবার টার্গেট অখণ্ড মেদিনীপুর, ঠাসা কর্মসূচি কলকাতাতেও
ফের বাংলায় আসছেন অমিত শাহ
Image Credit source: Facebook

Follow Us

কলকাতা ও মেচেদা: লোকসভা ভোটের মুখে জোরকদমে প্রস্তুতি চলছে বঙ্গ বিজেপির অন্দরে। এবার বিজেপির টার্গেট, বাংলা থেকে আরও বেশি আসনে জয় ছিনিয়ে আনা। অমিত শাহ অনেক আগেই সুকান্ত-শুভেন্দুদের জন্য লোকসভা ভোটের টার্গেট ঘোষণা করে দিয়েছেন। সেই মতো ব্লু-প্রিন্টও তৈরি করছে বঙ্গ বিজেপি শিবির। আর এবার লোকসভা ভোটের মুখে আবারও বাংলায় আসছেন মোদীর সেনাপতি। বিজেপি সূত্রে খবর, আগামী রবিবারই (২৮ জানুয়ারি) রাজ্যে আসছেন অমিত শাহ। সেদিন রাতে বাংলায় আসার কথা রয়েছেন তাঁর।

জানা যাচ্ছে, এবারের বঙ্গ সফরে অমিত শাহের নজরে অখণ্ড মেদিনীপুর। আগামী ২৯ জানুয়ারি (সোমবার) মেচেদায় দলীয় কর্মীদের নিয়ে সভা করবেন তিনি। এখনও পর্যন্ত যা খবর, তাতে মেদিনীপুর বিভাগের পাঁচটি লোকসভা কেন্দ্রের কর্মীদের নিয়ে বিশাল কর্মিসভা করার কথা রয়েছে শাহর। মেচেদার ‘শাহি’ কর্মসূচি নিয়ে বিজেপির নেতা-কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে এখন তৎপরতা তুঙ্গে।

শুধু মেদিনীপুরই নয়, এর পাশাপাশি দুপুরে সায়েন্স সিটিতেও একটি দলীয় কর্মিসভা করার কথা রয়েছে নরেন্দ্র মোদীর সেনাপতির। দলীয় সূত্র মারফত এখনও পর্যন্ত তেমনই জানা যাচ্ছে। সেদিনই দুপুরে সায়েন্স সিটিতে দলীয় কর্মীদের নিয়ে একটি সভা করার কথা রয়েছে তাঁর। এছাড়া বঙ্গ বিজেপির রাজ্য নেতাদের সঙ্গে হোটেলে একটি পৃথক বৈঠকও করার কথা অমিত শাহর। ঠাসা কর্মসূচি শেষে সেদিনই রাতে ফিরে যাওয়ার কথা রয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর।

উল্লেখ্য, দু’দিন আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হাত ধরে অযোধ্যায় রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছে। রাম মন্দির উদ্বোধন ঘিরে বাংলায় বিজেপির কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে। ঠিক এমন একটি সময়ে অমিত শাহর বঙ্গ সফর বিজেপির মধ্যে বাড়তি অক্সিজেন জোগাচ্ছে বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

Next Article