Kolkata: সাতসকালে রেড রোডে একের পর এক ল্যাম্পপোস্টে ধাক্কা বিলাসবহুল গাড়ির, আহত ৪

Road accident in Kolkata: প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, গাড়িটি দ্রুতবেগে আসছিল। দুর্ঘটনার পর গাড়ির বেলুন খুলে যাওয়ায় প্রাণে রক্ষা পেয়েছেন আরোহীরা। দুর্ঘটনার পর পুলিশ এসে আহত ৪ জনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখছে হেস্টিং থানার পুলিশ। গাড়ির চালক মাদকাসক্ত ছিলেন কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

Kolkata: সাতসকালে রেড রোডে একের পর এক ল্যাম্পপোস্টে ধাক্কা বিলাসবহুল গাড়ির, আহত ৪
চালক মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন কি না, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশImage Credit source: TV9 Bangla

| Edited By: সঞ্জয় পাইকার

Dec 10, 2025 | 10:14 AM

কলকাতা: সাতসকালে কলকাতার রেড রোডে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। একের পর এক ল্যাম্পপোস্টে ধাক্কা মেরে উল্টে গেল বিলাসবহুল গাড়ি। দুর্ঘটনাগ্রস্ত গাড়ির দুই আরোহী জখম হয়েছেন। রেড রোডে কর্মরত ২ সাফাইকর্মীকেও ধাক্কা মারে গাড়িটি। আহত চারজনকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কী কারণে দুর্ঘটনা ঘটল, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। গাড়িটি নিয়ে যাওয়া হয়েছে হেস্টিং থানায়।

পুলিশ জানিয়েছে, গাড়িতে ২ জন ছিলেন। এসএসকেএম হাসপাতালের দিক থেকে ভিক্টোরিয়ার দিকে যাচ্ছিলেন। রেস কোর্সের সামনে পরপর কয়েকটি ল্যাম্পপোস্টে ধাক্কা মারে গাড়িটি। সেখানে কাজ করছিলেন ২ জন সাফাইকর্মী। তাঁদেরও ধাক্কা মারে গাড়িটি। একের পর এক ল্যাম্পপোস্টে ধাক্কা মারার পর ৭০০-৮০০ মিটার এগিয়ে যায় গাড়িটি। তারপর গাড়িটি উল্টে যায়। দুর্ঘটনার জেরে বিলাসবহুল গাড়িটি দুমড়ে মুচড়ে যায়।

গাড়ির ২ জন আরোহী এবং ২ জন সাফাইকর্মীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। দুর্ঘটনার কারণ নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, গাড়িটি দ্রুতবেগে আসছিল। দুর্ঘটনার পর গাড়ির বেলুন খুলে যাওয়ায় প্রাণে রক্ষা পেয়েছেন আরোহীরা। দুর্ঘটনার পর পুলিশ এসে আহত ৪ জনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখছে হেস্টিং থানার পুলিশ। গাড়ির চালক মাদকাসক্ত ছিলেন কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। গাড়ির গতিবেগ কত ছিল, তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। বিলাসবহুল গাড়িটির চালক ও আরোহী একটু সুস্থ হলে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে। অনেক সময়ই অভিযোগ ওঠে, সকালের দিকে গাড়িগুলি অস্বাভাবিক গতিতে ছুটে যায়। যার ফলে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা থাকে। এক্ষেত্রেও সেটা হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।