কলকাতা: জাঁকিয়ে শীত নয়, বড়দিনে জুটল উষ্ণতা! ৮ বছরে তৃতীয় উষ্ণতম বড়দিন কলকাতায়। সোমবার আলিপুরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে প্রায় ২ ডিগ্রি বেশি। গত বছর বড়দিনে আলিপুরের পারদ ছিল ১৭.২ ডিগ্রিতে। গত বছরের মতো এ বছরই একই ট্র্যাডিশন দেখা গেল বড়দিনে!
গত সপ্তাহে শীতের যে কনকনানি ছিল বড়দিনে এসে তা যেন উধাও। এর অন্যতম কারণ বাতাসে জলীয় বাষ্পের বাড়বাড়ন্ত। উত্তরের শুকনো হাওয়া যত প্রবেশ করবে তত ঠান্ডা বাড়ে। কিন্তু সেই উত্তুরে হাওয়ার প্রবেশে বাধার সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশের উপর গতকালই একটি ঘূর্ণাবর্ত অবস্থান করছিল। এর জেরে এ রাজ্যে বেড়েছে জলীয় বাস্পের উপস্থিতি। সেই সঙ্গে পশ্চিমী ঝঞ্ঝাও শীতের ইনিংসে বাধার সৃষ্টি করেছে। এর জেরেই বড়দিনে শীতের প্রত্যাশিত কনকনানি অনুভূত হয়নি।
শুধু মহানগর নয়, জেলাতেও ঠান্ডার অনুভূতি আগের থেকে কমেছে। জেলার বিভিন্ন প্রান্তের তাপমাত্রা ১৩-১৪ ডিগ্রির ঘরে ঘোরাফেরা করছে। আবহবিদরা বলছেন, এখনই শীত ফেরার সম্ভাবনা কম। আগামী কয়েকদিন ঠান্ডা একই রকম থাকবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
কলকাতা: জাঁকিয়ে শীত নয়, বড়দিনে জুটল উষ্ণতা! ৮ বছরে তৃতীয় উষ্ণতম বড়দিন কলকাতায়। সোমবার আলিপুরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে প্রায় ২ ডিগ্রি বেশি। গত বছর বড়দিনে আলিপুরের পারদ ছিল ১৭.২ ডিগ্রিতে। গত বছরের মতো এ বছরই একই ট্র্যাডিশন দেখা গেল বড়দিনে!
গত সপ্তাহে শীতের যে কনকনানি ছিল বড়দিনে এসে তা যেন উধাও। এর অন্যতম কারণ বাতাসে জলীয় বাষ্পের বাড়বাড়ন্ত। উত্তরের শুকনো হাওয়া যত প্রবেশ করবে তত ঠান্ডা বাড়ে। কিন্তু সেই উত্তুরে হাওয়ার প্রবেশে বাধার সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশের উপর গতকালই একটি ঘূর্ণাবর্ত অবস্থান করছিল। এর জেরে এ রাজ্যে বেড়েছে জলীয় বাস্পের উপস্থিতি। সেই সঙ্গে পশ্চিমী ঝঞ্ঝাও শীতের ইনিংসে বাধার সৃষ্টি করেছে। এর জেরেই বড়দিনে শীতের প্রত্যাশিত কনকনানি অনুভূত হয়নি।
শুধু মহানগর নয়, জেলাতেও ঠান্ডার অনুভূতি আগের থেকে কমেছে। জেলার বিভিন্ন প্রান্তের তাপমাত্রা ১৩-১৪ ডিগ্রির ঘরে ঘোরাফেরা করছে। আবহবিদরা বলছেন, এখনই শীত ফেরার সম্ভাবনা কম। আগামী কয়েকদিন ঠান্ডা একই রকম থাকবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।