Fake Medicine: জাল ওষুধকাণ্ডের জাল কতদূর বিস্তৃত? এবার তদন্তে সিআইডি
Fake Medicine: জাল ওষুধ কারবারে কারা কারা যুক্ত? আর্থিক লেনদেন কীভাবে হয়েছে? সেই সব প্রশ্নের উত্তর পেতে এই কাজে পারদর্শী এমন তদন্ত সংস্থার সাহায্য চেয়ে আদালতে আবেদন জানিয়েছিল রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোল। সেই আবেদন মঞ্জুর করেছে উলুবেড়িয়া এসিজেএম।

কলকাতা: নামী ওষুধ প্রস্তুতকারী কম্পানির ওষুধের কিউআর কোড জাল করে প্রতারণা। লক্ষ লক্ষ টাকার জাল ওষুধ বাজেয়াপ্ত হয়েছে। জাল ওষুধকাণ্ডের জাল কতদূর ছড়িয়েছে, তা জানতে এবার তদন্তে নামছে সিআইডি। আদালতের নির্দেশে রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোলের সঙ্গে যৌথভাবে তদন্ত করবে তারা।
জাল ওষুধ কারবারে কারা কারা যুক্ত? আর্থিক লেনদেন কীভাবে হয়েছে? সেই সব প্রশ্নের উত্তর পেতে এই কাজে পারদর্শী এমন তদন্ত সংস্থার সাহায্য চেয়ে আদালতে আবেদন জানিয়েছিল রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোল। সেই আবেদন মঞ্জুর করেছে উলুবেড়িয়া এসিজেএম। সিআইডি-কে রাজ্য ড্রাস কন্ট্রোলের সঙ্গে যৌথভাবে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।
জানা গিয়েছে, সম্প্রতি একটি নামী ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থার রক্তচাপের ওষুধের কিউআর কোড জাল হয়। বিষয়টি নজরে আসার পর ওই ওষুধ কোম্পানি রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোলে অভিযোগ জানায়। তদন্তে নেমে রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোল জানতে পারে, এই জাল ওষুধ বিহার থেকে বাংলায় ঢুকেছে। এবং হাওড়ার আমতার একটি ওষুধ সরবরাহকারী সংস্থা বিভিন্ন জেলায় সেই ওষুধ সরবরাহ করে। আমতায় ওই ওষুধ সরবরাহকারী সংস্থার গোডাউনে হানা দিয়ে ১৭ লক্ষ টাকার জাল ওষুধ পাওয়া যায়।
এই খবরটিও পড়ুন




ওই জাল ওষুধ কারবারের জাল কতদূর বিস্তৃত, তা জানতেই পারদর্শী তদন্তকারী সংস্থার সাহায্যের আবেদন জানিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোল। এবার আদালতের নির্দেশে তদন্তে নামছে সিআইডি। তাদের তদন্তে জাল ওষুধকাণ্ডে রাঘববোয়ালের নাম সামনে আসে কি না, সেটাই দেখার। প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই মানদণ্ডে উতরোতে না পারায় একাধিক ওষুধ ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে স্বাস্থ্য দফতর। এরই মাঝে আবার জেলায় জেলায় জাল ওষুধ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।





