Teacher Recruitment: অযোগ্যদের চাকরি বাঁচাতে কোর্টে লড়ছে SSC: ফিরদৌস শামিম EXCLUSIVE

Amritanshu Bhattacharya | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Dec 26, 2023 | 10:03 AM

EXCLUSIVE: চাকরিপ্রার্থীদের চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে বারবার আইনি জটের কথা উঠে এসেছে শিক্ষামন্ত্রী থেকে শাসকদলের মুখপাত্রদের কথায়। ফিরদৌস শামিমের বক্তব্য, আদালতকে অজুহাত করতে চাইছে শাসকদল। তাঁর কথায়, কারা চাকরি বিক্রি করেছেন, তা তো আর অজানা নয়।

Follow Us

কলকাতা: সম্প্রতি এসএলএসটি কর্মশিক্ষা শারীরশিক্ষার চাকরিপ্রার্থীরা দেখা করেছিলেন কুণাল ঘোষের সঙ্গে। সেই সাক্ষাতের পরই আইনজীবীদের একাংশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দাবি করেন কুণাল। বলেন, আইনজীবীদের একাংশের জন্যই যোগ্য প্রার্থীরা চাকরি পাচ্ছেন না। শিক্ষক নিয়োগসংক্রান্ত যতগুলি মামলা চলছে, তার একটা বড় অংশে চাকরিপ্রার্থীদের আইনজীবী হিসাবে রয়েছেন ফিরদৌস শামিম। টিভিনাইন বাংলাকে দেওয়া এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে এবার কুণাল ঘোষকে জবাব দিলেন ফিরদৌস। প্রশ্ন তুললেন, যাঁরা যোগ্য তাঁদের চাকরি পেতে মামলা করতে হল কেন? একইসঙ্গে ফিরদৌস শামিমের প্রশ্ন, সরকারের কেউ নন, নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোনও ভূমিকা নেই, তারপরও কেউ কীভাবে সরকারি নিয়োগে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা নিচ্ছেন?

ফিরদৌস শামিম বলেন, “যোগ্য চাকরি প্রার্থীরা মামলা করেছেন। আমরা আইনজীবী হিসাবে তাঁদের হয়ে সওয়াল করেছি মাত্র। কোনও আইনজীবী মামলাকারী নন। বরং বলুন কেন এরা আদালতে এল? এদের তো আদালতে আসারই দরকার হতো না যদি ন্যায্য বিচার পেত। যোগ্যদের যদি নিয়োগ দেওয়া হত, তাহলে তো এরা আদালতেও যেত না, ধরনা মঞ্চেও বসত না। এরা বঞ্চিত হয়েছে বলেই তো এসেছে। আর এদের সমস্যা এক মিনিটে সমাধান সম্ভব। যদি অযোগ্য চাকরি প্রাপকদের চাকরি থেকে বাতিল করে দিয়ে যোগ্যদের ক্রম অনুযায়ী মেধা অনুযায়ী চাকরি দেওয়া হয়। মেধা তালিকা তো আছেই। যতক্ষণ অযোগ্যদের না বের করে দিচ্ছেন এই সমস্যার সমাধান হবে না। কিন্তু সরকার এখনও বলে যাচ্ছে একজনেরও চাকরি বাতিল হবে না। যোগ্যদের চাকরি দিতে কোনও চেষ্টাই নেই। বরং অযোগ্য চাকরি প্রাপকদের চাকরি বাঁচাতে মরিয়া সরকার। স্কুল সার্ভিস কমিশনের দায়িত্ব স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ দেওয়া। তারাই এসে আদালতে হলফনামা দিয়ে বলছে, অতিরিক্ত শূন্যপদ ব্যবহৃত হবে অযোগ্য চাকরি প্রাপকদের চাকরি বাঁচানোর জন্য। এটা স্বপ্নেও কখনও ভাবা যায়?”

চাকরিপ্রার্থীদের চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে বারবার আইনি জটের কথা উঠে এসেছে শিক্ষামন্ত্রী থেকে শাসকদলের মুখপাত্রদের কথায়। ফিরদৌস শামিমের বক্তব্য, আদালতকে অজুহাত করতে চাইছে শাসকদল। তাঁর কথায়, কারা চাকরি বিক্রি করেছেন, তা তো আর অজানা নয়।

একইসঙ্গে ফিরদৌস শামিম কুণাল ঘোষের মধ্যস্থতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। নাম না করেই তিনি বলেন, “যারা সরকারের কেউ নয়, এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার সঙ্গে কোনওভাবেই যুক্ত নন, তাঁদের ভূমিকা কী এখানে? মিডলম্যানের। একটা নিয়োগ প্রক্রিয়ায় একটা মিডলম্যান ভূমিকা নিচ্ছে, ভাবা যায়?”

কলকাতা: সম্প্রতি এসএলএসটি কর্মশিক্ষা শারীরশিক্ষার চাকরিপ্রার্থীরা দেখা করেছিলেন কুণাল ঘোষের সঙ্গে। সেই সাক্ষাতের পরই আইনজীবীদের একাংশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দাবি করেন কুণাল। বলেন, আইনজীবীদের একাংশের জন্যই যোগ্য প্রার্থীরা চাকরি পাচ্ছেন না। শিক্ষক নিয়োগসংক্রান্ত যতগুলি মামলা চলছে, তার একটা বড় অংশে চাকরিপ্রার্থীদের আইনজীবী হিসাবে রয়েছেন ফিরদৌস শামিম। টিভিনাইন বাংলাকে দেওয়া এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে এবার কুণাল ঘোষকে জবাব দিলেন ফিরদৌস। প্রশ্ন তুললেন, যাঁরা যোগ্য তাঁদের চাকরি পেতে মামলা করতে হল কেন? একইসঙ্গে ফিরদৌস শামিমের প্রশ্ন, সরকারের কেউ নন, নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোনও ভূমিকা নেই, তারপরও কেউ কীভাবে সরকারি নিয়োগে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা নিচ্ছেন?

ফিরদৌস শামিম বলেন, “যোগ্য চাকরি প্রার্থীরা মামলা করেছেন। আমরা আইনজীবী হিসাবে তাঁদের হয়ে সওয়াল করেছি মাত্র। কোনও আইনজীবী মামলাকারী নন। বরং বলুন কেন এরা আদালতে এল? এদের তো আদালতে আসারই দরকার হতো না যদি ন্যায্য বিচার পেত। যোগ্যদের যদি নিয়োগ দেওয়া হত, তাহলে তো এরা আদালতেও যেত না, ধরনা মঞ্চেও বসত না। এরা বঞ্চিত হয়েছে বলেই তো এসেছে। আর এদের সমস্যা এক মিনিটে সমাধান সম্ভব। যদি অযোগ্য চাকরি প্রাপকদের চাকরি থেকে বাতিল করে দিয়ে যোগ্যদের ক্রম অনুযায়ী মেধা অনুযায়ী চাকরি দেওয়া হয়। মেধা তালিকা তো আছেই। যতক্ষণ অযোগ্যদের না বের করে দিচ্ছেন এই সমস্যার সমাধান হবে না। কিন্তু সরকার এখনও বলে যাচ্ছে একজনেরও চাকরি বাতিল হবে না। যোগ্যদের চাকরি দিতে কোনও চেষ্টাই নেই। বরং অযোগ্য চাকরি প্রাপকদের চাকরি বাঁচাতে মরিয়া সরকার। স্কুল সার্ভিস কমিশনের দায়িত্ব স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ দেওয়া। তারাই এসে আদালতে হলফনামা দিয়ে বলছে, অতিরিক্ত শূন্যপদ ব্যবহৃত হবে অযোগ্য চাকরি প্রাপকদের চাকরি বাঁচানোর জন্য। এটা স্বপ্নেও কখনও ভাবা যায়?”

চাকরিপ্রার্থীদের চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে বারবার আইনি জটের কথা উঠে এসেছে শিক্ষামন্ত্রী থেকে শাসকদলের মুখপাত্রদের কথায়। ফিরদৌস শামিমের বক্তব্য, আদালতকে অজুহাত করতে চাইছে শাসকদল। তাঁর কথায়, কারা চাকরি বিক্রি করেছেন, তা তো আর অজানা নয়।

একইসঙ্গে ফিরদৌস শামিম কুণাল ঘোষের মধ্যস্থতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। নাম না করেই তিনি বলেন, “যারা সরকারের কেউ নয়, এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার সঙ্গে কোনওভাবেই যুক্ত নন, তাঁদের ভূমিকা কী এখানে? মিডলম্যানের। একটা নিয়োগ প্রক্রিয়ায় একটা মিডলম্যান ভূমিকা নিচ্ছে, ভাবা যায়?”

Next Article