Fake Vaccine: দেবাঞ্জনের দুই ভুয়ো ক্যাম্পে টিকা প্রাপকদের সংখ্যা ১০০০! রিপোর্ট জমা স্বাস্থ্যভবনে

ঋদ্ধীশ দত্ত |

Jun 29, 2021 | 8:43 PM

Fake Vaccine: স্বস্তির বিষয়, যারা ওই জাল টিকা পেয়েছিলেন তাঁদের শরীরে এখনও পর্যন্ত গুরুতর কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়নি।

Fake Vaccine: দেবাঞ্জনের দুই ভুয়ো ক্যাম্পে টিকা প্রাপকদের সংখ্যা ১০০০! রিপোর্ট জমা স্বাস্থ্যভবনে
ছবি-ফেসবুক

Follow Us

কলকাতা: প্রথমে মনে করা হচ্ছিল সংখ্যাটা কয়েকশো। মঙ্গলবার স্বাস্থ্যভবন সূত্রে জানা গেল, মোট ১০০০ জনকে করোনা টিকার নাম করে জাল ভ্যাকসিন দিয়েছিল কসবা কাণ্ডে ধৃত দেবাঞ্জন দেব। গত ১২ জুন থেকে ২২ জুনের মধ্যে এই টিকাগুলি দেওয়া হয়। তবে টিকার নামে ঠিক কী দেওয়া হয়েছিল তা সঠিকভাবে জানতে ফরেন্সিক রিপোর্টের অপেক্ষায় রয়েছেন চার সদস্যের বিশেষজ্ঞ কমিটি। যদিও স্বস্তির বিষয়, যারা ওই জাল টিকা পেয়েছিলেন তাঁদের শরীরে এখনও পর্যন্ত গুরুতর কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়নি।

স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, কসবা এবং সিটি কলেজ মিলিয়ে ১০০০ জন এই জাল ভ্যাকসিন পেয়েছিলেন। ভবিষ্যতে একই ধরনের আরও একাধিক ক্যাম্প করার পরিকল্পনা ছিল দেবাঞ্জনের। ইতিমধ্যেই স্বাস্থ্য দফতরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের কাছে শারীরিক পরীক্ষা করিয়েছেন ৭০০ জন। বাকি ৩০০ জনের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হয়েছিল। সকলেই জানিয়েছেন, আপাতত কোনও গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তাঁরা অনুভব করেননি। এই সংক্রান্ত একটি রিপোর্ট মঙ্গলবার স্বাস্থ্য ভবনে জমা পড়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, স্বাস্থ্য দফতরের কোন‌ও টিকা সংরক্ষণ কেন্দ্র থেকে টিকা বেরোয়নি।

আরও পড়ুন: এক ক্লিকেই দেবাঞ্জনের সব কীর্তিকলাপ

যে ১০০০ জন এই জাল ভ্যাকসিন পেয়েছিলেন, তাঁদের আসল টিকা দেওয়ার বিষয়টি নিয়েও চিন্তাভাবনা করছে স্বাস্থ্যভবন। সূত্রের খবর, ভুয়ো টিকা পাওয়ার দিন থেকে ১৪ দিনের ব্যবধান রেখে ভুক্তভোগীদের আসল টিকা দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে চার সদস্যের বিশেষজ্ঞ কমিটি। জাল টিকা শিবির আটকাতে বিশেষজ্ঞ কমিটি স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর কড়াভাবে মেনে চলার কথাও উল্লেখ করেছে।

আরও পড়ুন: ‘মনের কষ্টে ভুগছেন’ দেবাঞ্জন, ‘মানুষের ভালর জন্যই তো সব করেছেন’! দাবির তালিকা বেশ দীর্ঘ…

Next Article