কলকাতা: শহরে অগ্নিকাণ্ড। রাজভবনের কাছে একটি বহুতলে আগুন লাগে। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের সাতটি ইঞ্জিন। দাউদাউ করে জ্বলতে থাকে বহু তলের উপরের অংশ। ঘটনাস্থলে যান খোদ রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। আড়াই ঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।
নেতাজি ইন্ডোরে যাওয়ার আগে শরিফ হাউসে পৌঁছলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দমকল মন্ত্রী সুজিত বসুর সঙ্গে কথা বলেন তিনি। পাশাপাশি দমকল কর্মীদের সঙ্গেও কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী। সরজমিনে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার পর মমতা বলেন যে দমকল কর্মীরা যথাসম্ভব কাজ করছেন।
রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস বলেন, “বিপদের সময়ে যাঁরা কাজ করছেন তাঁদেরকে স্বাধীনতা দেওয়া উচিৎ সেই কাজ করার জন্য। দলকল কাজ করছে। তাঁদের সাহায্যের প্রয়োজনে সব রকম সহযোগিতা করব।”
সামান্য কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আগুন। তবে বহুতলের যে অংশে আগুন ধরে গিয়েছিল সেখানে আগে একটি ছাউনি ছিল। সেই ছাউনি সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে। কঙ্কারসার লোহার কাঠামো রয়ে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, এই শরফ হাউসে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্কের শাখা ছিল। বেশ কিছু বেসরকারি ব্যবসায়ী সংস্থা ছিল। ও ক্যান্টিন ছিল। এই অগ্নিকাণ্ড কি ক্যান্টিন থেকে? নাকি শর্ট সার্কিটের ফলে হয়েছে তা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর তদন্ত সাপেক্ষ বিষয়।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনকালীন পুলিশ কমিশনার বলেন, “দমকল কাজ করছে। পুলিশ ল-অর্ডার মেনে কাজ করছে। একটা বিল্ডিং-এ আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে বাকি বিল্ডিং-এ তা যাতে ছড়িয়ে না পড়ে তার চেষ্টা করা হচ্ছে। একজন গার্ডের একটু আঘাত লেগেছিল। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ভিতরে কেউ আটকে নেই।”
হাইড্রোলিক ল্যাডার আনা হতে পারে। যেখানে আগুন লেগেছে ঠিক তার উল্টোদিকের ভবনে গিয়েছেন পুলিশ কমিশনার। সেখান থেকে জল পৌঁছনোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
ইতিমধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন পুলিশ কমিশনার। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার সমস্ত রকম প্রচেষ্টা চলছে। তবে গঙ্গার হাওয়া থাকার কারণে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে এলাকায়।
দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু টিভি ৯ বাংলাকে বলেন, “এটা কমার্শিয়াল বিল্ডিং আমাদের লোক কাজ করেছে। ইতিমধ্যে ৭ টি ইঞ্জিন কাজ করছে। আরও ৩টি ইঞ্জিন যাবে। দ্রুত কন্ট্রোলে আসবে। আমি নিজেও রাস্তায় রয়েছি। যেহেতু রাজভবনের পাশেই আগুন লেগেছে সেই কারণে রাজ্যপাল নিজে গিয়েছেন।”
স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, “১০ মিনিটের মধ্যে আগুন এমন ভাবে ছড়িয়ে পড়বে ভাবা যায় না। ক্যান্টিনের মধ্যেই আগুন লেগেছে।” শেষ পাওযা খবর অনুযায়ী (১১টা) মোট ৯টি ইঞ্জিন পৌঁছেছে ঘটনাস্থলে। এ দিকে, আগুনের জেরে ভেঙে পড়েছে একের পর এক লোহার অংশ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত এই বহুতলে কেউ আটকে নেই। প্রত্যেকেই নিরাপদে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছেন।
প্রাথমিক ভাবে খবর, এখানে একটি ক্যান্টিন ছিল। এ দিন সকাল ১০টা ১৫ নাগাদ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেন। এ দিকে, আগুন প্রত্যক্ষ করার পর দ্রুত ঘটনাস্থলে দ্রুত উপস্থিত হন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। সঙ্গে ছিল তাঁর নিরাপত্তারক্ষীরা। গোটা বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছেন তিনি। কীভাবে দ্রুততার সহিত আগুন নেভানো যায় সেই বিষয়ে দমকলের আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলছেন সিভি আনন্দ বোস।
আজ সকালবেলা রাজভবনের কাছে হেস্টিংস চেম্বারে আগুন লাগে। দ্রুত সেই আগুনের কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায় গোটা আকাশ। খোদ রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস এই ঘটনা প্রত্যক্ষ করেন। জানা গিয়েছে এই বহুতলে বিভিন্ন অফিস রয়েছে। গ্রাউন্ড ফ্লোরে রয়েছে একটি ব্যাঙ্কও। আর যে জায়গায় আগুন লেগেছে সেখানেও বেশ কয়েকটি অফিস রয়েছে বলে সূত্র মারফত খবর।
কলকাতা: শহরে অগ্নিকাণ্ড। রাজভবনের কাছে একটি বহুতলে আগুন লাগে। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের সাতটি ইঞ্জিন। দাউদাউ করে জ্বলতে থাকে বহু তলের উপরের অংশ। ঘটনাস্থলে যান খোদ রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। আড়াই ঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।
নেতাজি ইন্ডোরে যাওয়ার আগে শরিফ হাউসে পৌঁছলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দমকল মন্ত্রী সুজিত বসুর সঙ্গে কথা বলেন তিনি। পাশাপাশি দমকল কর্মীদের সঙ্গেও কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী। সরজমিনে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার পর মমতা বলেন যে দমকল কর্মীরা যথাসম্ভব কাজ করছেন।
রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস বলেন, “বিপদের সময়ে যাঁরা কাজ করছেন তাঁদেরকে স্বাধীনতা দেওয়া উচিৎ সেই কাজ করার জন্য। দলকল কাজ করছে। তাঁদের সাহায্যের প্রয়োজনে সব রকম সহযোগিতা করব।”
সামান্য কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আগুন। তবে বহুতলের যে অংশে আগুন ধরে গিয়েছিল সেখানে আগে একটি ছাউনি ছিল। সেই ছাউনি সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে। কঙ্কারসার লোহার কাঠামো রয়ে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, এই শরফ হাউসে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্কের শাখা ছিল। বেশ কিছু বেসরকারি ব্যবসায়ী সংস্থা ছিল। ও ক্যান্টিন ছিল। এই অগ্নিকাণ্ড কি ক্যান্টিন থেকে? নাকি শর্ট সার্কিটের ফলে হয়েছে তা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর তদন্ত সাপেক্ষ বিষয়।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনকালীন পুলিশ কমিশনার বলেন, “দমকল কাজ করছে। পুলিশ ল-অর্ডার মেনে কাজ করছে। একটা বিল্ডিং-এ আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে বাকি বিল্ডিং-এ তা যাতে ছড়িয়ে না পড়ে তার চেষ্টা করা হচ্ছে। একজন গার্ডের একটু আঘাত লেগেছিল। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ভিতরে কেউ আটকে নেই।”
হাইড্রোলিক ল্যাডার আনা হতে পারে। যেখানে আগুন লেগেছে ঠিক তার উল্টোদিকের ভবনে গিয়েছেন পুলিশ কমিশনার। সেখান থেকে জল পৌঁছনোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
ইতিমধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন পুলিশ কমিশনার। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার সমস্ত রকম প্রচেষ্টা চলছে। তবে গঙ্গার হাওয়া থাকার কারণে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে এলাকায়।
দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু টিভি ৯ বাংলাকে বলেন, “এটা কমার্শিয়াল বিল্ডিং আমাদের লোক কাজ করেছে। ইতিমধ্যে ৭ টি ইঞ্জিন কাজ করছে। আরও ৩টি ইঞ্জিন যাবে। দ্রুত কন্ট্রোলে আসবে। আমি নিজেও রাস্তায় রয়েছি। যেহেতু রাজভবনের পাশেই আগুন লেগেছে সেই কারণে রাজ্যপাল নিজে গিয়েছেন।”
স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, “১০ মিনিটের মধ্যে আগুন এমন ভাবে ছড়িয়ে পড়বে ভাবা যায় না। ক্যান্টিনের মধ্যেই আগুন লেগেছে।” শেষ পাওযা খবর অনুযায়ী (১১টা) মোট ৯টি ইঞ্জিন পৌঁছেছে ঘটনাস্থলে। এ দিকে, আগুনের জেরে ভেঙে পড়েছে একের পর এক লোহার অংশ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত এই বহুতলে কেউ আটকে নেই। প্রত্যেকেই নিরাপদে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছেন।
প্রাথমিক ভাবে খবর, এখানে একটি ক্যান্টিন ছিল। এ দিন সকাল ১০টা ১৫ নাগাদ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেন। এ দিকে, আগুন প্রত্যক্ষ করার পর দ্রুত ঘটনাস্থলে দ্রুত উপস্থিত হন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। সঙ্গে ছিল তাঁর নিরাপত্তারক্ষীরা। গোটা বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছেন তিনি। কীভাবে দ্রুততার সহিত আগুন নেভানো যায় সেই বিষয়ে দমকলের আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলছেন সিভি আনন্দ বোস।
আজ সকালবেলা রাজভবনের কাছে হেস্টিংস চেম্বারে আগুন লাগে। দ্রুত সেই আগুনের কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায় গোটা আকাশ। খোদ রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস এই ঘটনা প্রত্যক্ষ করেন। জানা গিয়েছে এই বহুতলে বিভিন্ন অফিস রয়েছে। গ্রাউন্ড ফ্লোরে রয়েছে একটি ব্যাঙ্কও। আর যে জায়গায় আগুন লেগেছে সেখানেও বেশ কয়েকটি অফিস রয়েছে বলে সূত্র মারফত খবর।