Firhad Hakim: ‘ভাই হিসাবে পাশে আছি’, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত জিতেন্দ্রর পাশে ববি
ekbalpur: মৃতের পরিবারের বক্তব্য, মঙ্গলবার যখন রাস্তায় জল জমে গিয়েছিল সেই সময় নিজের ঘরের সামনে থেকে বাথরুমে যেতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় জিতেন্দ্র সিংয়ের। পরিবারের লোকের বক্তব্য, এর জন্য দায়ী হচ্ছে সিইএসসি (CESC) যখন রাস্তায় জল জমেছিল সিএসসি যদি পাওয়ার কাট করত তাহলে এই ঘটনা ঘটত না।
ইকবালপুর: মঙ্গলবার কলকাতার বৃষ্টিতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় একাধিক জনের। তাঁর মধ্যে অন্যতম জিতেন্দ্র সিং। বাড়ি একবালপুরে। বুধবার তাঁর বাড়িতে পৌঁছলেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। এর পাশাপাশি জিতেন্দ্র সিংয়ের দুই ছেলের পড়াশোনার দায়িত্ব এবং তাঁদের চাকরির আশ্বাসও দেন মেয়র। এমনকী, বিপদে আপদে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ মতো তিনি এই পরিবারের পাশে থাকবেন বলেও জানান। এমনটা জানালেন।
মৃতের পরিবারের বক্তব্য, মঙ্গলবার যখন রাস্তায় জল জমে গিয়েছিল সেই সময় নিজের ঘরের সামনে থেকে বাথরুমে যেতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় জিতেন্দ্র সিংয়ের। পরিবারের লোকের বক্তব্য, এর জন্য দায়ী হচ্ছে সিইএসসি (CESC) যখন রাস্তায় জল জমেছিল সিএসসি যদি পাওয়ার কাট করত তাহলে এই ঘটনা ঘটত না।
ফিরহাদ হাকিম বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটা নির্দেশ দিয়েছেন যাঁরা পুজোর মুখে চলে গিয়েছেন। তাঁর সেই নির্দেশ মেনে এসেছি। আর তাই এই পরিবারের পাশে দাঁড়ানো আমার দায়িত্ব। আমি ওই পরিবারকে বলেছি, ভাই হিসাবে আমি পাশে আছি। যিনি গিয়েছেন তাঁকে তো আর ফেরত আনতে পারব না। তবে তাঁর পাশে থাকতে পারি।”
তবে শুধু একবালপুর নয়, হরিদেবপুর থানার অন্তর্গত মতিলাল গুপ্ত রোডেও একটি প্লাস্টিক বোতলের কারখানায় জমা জলের মধ্যে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছিল ঠাকুরপুকুর এর বাসিন্দা শুভ প্রামাণিকের। তাঁর বাড়িতেও যান মেয়র ফিরহাদ হাকিম। পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দেন তিনি।
