গোপানাঙ্গে ‘ফ্লুইড’, চোখ থেকে বেরিয়ে এসেছে রক্ত! ‘খুন’-এর আগে রাত ৩টে থেকে ৬টার মধ্যে কী হয়েছিল R G Kar-এর মহিলা চিকিৎসকের সঙ্গে? ভয়ঙ্কর তথ্য

Sourav Dutta | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Aug 09, 2024 | 9:11 PM

R G Kar: চোখ থেকে বেরিয়ে এসেছে রক্ত, যেটা স্বাভাবিক নয় বলেই মনে করছেন মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্যরা। গোপনাঙ্গে পাওয়া গিয়েছে 'ফ্লুইড'। প্রাথমিক ময়নাতদন্তের রিপোর্টে স্পষ্ট হচ্ছে হোমিসাইড শাখার আধিকারিকদের ইঙ্গিত।

গোপানাঙ্গে ফ্লুইড, চোখ থেকে বেরিয়ে এসেছে রক্ত! খুন-এর আগে রাত ৩টে থেকে ৬টার মধ্যে কী হয়েছিল  R G Kar-এর মহিলা চিকিৎসকের সঙ্গে? ভয়ঙ্কর তথ্য
ময়নাতদন্তের রিপোর্টে বিস্ফোরক তথ্য
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

কলকাতা: শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে আরজি কর হাসপাতালের মহিলা চিকিৎসককে। প্রাথমিক ময়নাতদন্তের রিপোর্টে বিস্ফোরক তথ্য উঠে এল। চোখ থেকে বেরিয়ে এসেছে রক্ত, যেটা স্বাভাবিক নয় বলেই মনে করছেন মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্যরা। গোপনাঙ্গে পাওয়া গিয়েছে ‘ফ্লুইড’। প্রাথমিক ময়নাতদন্তের রিপোর্টে স্পষ্ট হচ্ছে হোমিসাইড শাখার আধিকারিকদের ইঙ্গিত। প্রাথমিক ময়নাতদন্তের রিপোর্টে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ স্পষ্ট হচ্ছে।

ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট বলছে, ঘটনাটি ঘটেছে রাত ৩টে থেকে ভোর ৬টার মধ্যে। ছাত্রীর গলার ডান দিকের একটা হাড় ভাঙা রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। সাধারণত গলায় হাত দিয়ে টিপে শ্বাসরোধ করার চেষ্টা করা হলে এরকমভাবে হাড় ভাঙার ঘটনা ঘটে। এক্ষেত্রে সেধরনের কিছু হয়েছে কিনা সেটাও খতিয়ে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা।

প্রসঙ্গত, দেহ দেখার পরই পানিহাটির শাসক বিধায়ক নির্মল ঘোষই বিস্ফোরক দাবি করেন। তিনি বলেন, “ব্রুটালি মার্ডার।” তিনি যা ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, তা স্পষ্ট ময়নাতদন্তের রিপোর্টেও।

বিক্ষোভকারী ছাত্রদের দাবি মেনে জুডিশিয়ার ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে ময়নাতদন্তের ভিডিয়োগ্রাফিও করা হয়। কিন্তু তারপরই সন্ধ্যায় পুলিশ আচমকাই হাসপাতালে থেকে দেহ নিয়ে যায়। তাতে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। পুলিশকে বাধা দিতে থাকেন বিক্ষোভকারীরা। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয়। বিস্ফোরক দাবি করেন মৃত চিকিৎসকের বাবা-মা।

মেয়ের দেহ কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, সেটা স্পষ্ট নয়, চিকিৎসকের বাবার কাছেও। ক্ষোভে ফেটে পড়েন তিনি। বলেন, “ডেডবডিটা নিয়ে চলে গেল, আমার মেয়েটাকে কোথায় নিয়ে চলে গেল, জানি না।” বিস্ফোরক দাবি করেন তিনি। প্রথম থেকেই পরিবার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দিকে আঙুল তোলেন। অভিযোগ, প্রথমে বলা হয়েছিল তাঁদের মেয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন। পরে তাঁরা যখন দেখতে আসেন, তাঁদেরকে মেয়ের দেহ দেখতে পর্যন্ত দেওয়া হচ্ছিল না  বলে অভিযোগ ওঠে।

আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)

Next Article