কলকাতা: কাউন্টডাউন চলছিলই। রবিবার সকালটা আসতেই যেন তৎপরতা আরও কয়েকগুণ বেড়ে গিয়েছে আয়োজকদের। শেষবেলায় সব ঠিকঠাক আছে কিনা ঘুরে ঘুরে দেখে নিচ্ছেন আয়োজকরা। গীতপাঠের (Gita reading program in brigade) মূল অনুষ্ঠান শুরুর কথা সকাল ১০টা থেকে। এদিকে সকাল থেকেই কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে গোটা কলকাতা। জেলাতেও ছবিটা একই। দেরি চলছে দূরপাল্লার ট্রেন থেকে লোকাল। সে কারণে অনুষ্ঠানে আম-আদমির আসা নিয়ে খানিকটা বেড়েছে চিন্তা। তবে ইতিমধ্যেই অনেকেই এসে গিয়েছেন ব্রিগেডে। ভিড় বেড়েছে হাওড়া-শিয়ালদহেও। লাল পাড় সাদা শাড়িতে দেখা যাচ্ছে মহিলাদের। সাদা পাঞ্জাবিতে দেখা যাচ্ছে পুরুষদের। ব্রিগেডে তৈরি দু’টি মঞ্চ। শুরুতে ভজনের মাধ্যমে শুরু হবে গীতাপাঠের অনুষ্ঠান।
গীতাপাঠ করতে দেখা গেল শুভেন্দু অধিকারী, রুদ্রনীল ঘোষকে।
‘আমরা এর রাজনীতিকরণ করিনি। মানুষের মধ্যে দৃঢ়তা আনা, মানুষের মধ্যে সামাজিক কাজকর্মে চেতনা বাড়াতে, সংগঠিত করতে এই উদ্যোগ। গীতাতে তো মানুষের জন্য কাজ করারই শ্লোক রয়েছে।” বলছেন সুভাষ সরকার।
‘সমাজকে জাগাতে হবে। এক জায়গায় সকলকে আনতে হবে।’ বলছেন দিলীপ ঘোষ।
রাজনৈতিক পরিবেশের কোনও বিষয় নেই। এটা একটা সাংস্কৃতিক কার্যক্রম। সেখানে সবাই অংশ নিয়েছে। আমরাও অংশ নিয়েছি। ব্রিগেড তো বাংলার কুরুক্ষেত্র। বলছেন বঙ্গ বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।
বঙ্গ বিজেপির দাবি, ইতিমধ্যেই গীতাপাঠের জন্য ১ লক্ষ ৩০ হাজার মানুষ তাঁদের নাম লিখিয়েছেন।
গীতাপাঠ শুরু বেলা ১২টা ২০ মিনিটে। চলছে তার তোড়জোড়। গীতার ৫ অধ্যায় পাঠ করা হবে বলে জানা যাচ্ছে।
সাড়ে দশটায় শুরু হয় শোভা যাত্রা। তারপরই হয় আরতি। সাড়ে ১১টা অবধি চলে বেদ পাঠ।
লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সকাল থেকেই বিভিন্ন জেলা থেকে হাওড়া স্টেশনে আসছেন বহু মানুষ। আগতদের সুবিধার্থে অখিল ভারতীয় সংস্কৃত পরিষদের পক্ষ থেকে হাওড়া স্টেশনের বিপরীতে মঞ্চ করা হয়েছে। সেখান থেকেই তাঁদের গাড়ি করে ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে পাঠানো হচ্ছে ।
নিজে আসতে না পারলেও লক্ষ কণ্ঠে গীতপাঠ কর্মসূচির আয়োজকদের শুভেচ্ছাবার্তা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সূত্রের খবর, আয়োজকদের সাফল্য কামনা করে করেছেন তিনি।
কলকাতা: কাউন্টডাউন চলছিলই। রবিবার সকালটা আসতেই যেন তৎপরতা আরও কয়েকগুণ বেড়ে গিয়েছে আয়োজকদের। শেষবেলায় সব ঠিকঠাক আছে কিনা ঘুরে ঘুরে দেখে নিচ্ছেন আয়োজকরা। গীতপাঠের (Gita reading program in brigade) মূল অনুষ্ঠান শুরুর কথা সকাল ১০টা থেকে। এদিকে সকাল থেকেই কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে গোটা কলকাতা। জেলাতেও ছবিটা একই। দেরি চলছে দূরপাল্লার ট্রেন থেকে লোকাল। সে কারণে অনুষ্ঠানে আম-আদমির আসা নিয়ে খানিকটা বেড়েছে চিন্তা। তবে ইতিমধ্যেই অনেকেই এসে গিয়েছেন ব্রিগেডে। ভিড় বেড়েছে হাওড়া-শিয়ালদহেও। লাল পাড় সাদা শাড়িতে দেখা যাচ্ছে মহিলাদের। সাদা পাঞ্জাবিতে দেখা যাচ্ছে পুরুষদের। ব্রিগেডে তৈরি দু’টি মঞ্চ। শুরুতে ভজনের মাধ্যমে শুরু হবে গীতাপাঠের অনুষ্ঠান।
গীতাপাঠ করতে দেখা গেল শুভেন্দু অধিকারী, রুদ্রনীল ঘোষকে।
‘আমরা এর রাজনীতিকরণ করিনি। মানুষের মধ্যে দৃঢ়তা আনা, মানুষের মধ্যে সামাজিক কাজকর্মে চেতনা বাড়াতে, সংগঠিত করতে এই উদ্যোগ। গীতাতে তো মানুষের জন্য কাজ করারই শ্লোক রয়েছে।” বলছেন সুভাষ সরকার।
‘সমাজকে জাগাতে হবে। এক জায়গায় সকলকে আনতে হবে।’ বলছেন দিলীপ ঘোষ।
রাজনৈতিক পরিবেশের কোনও বিষয় নেই। এটা একটা সাংস্কৃতিক কার্যক্রম। সেখানে সবাই অংশ নিয়েছে। আমরাও অংশ নিয়েছি। ব্রিগেড তো বাংলার কুরুক্ষেত্র। বলছেন বঙ্গ বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।
বঙ্গ বিজেপির দাবি, ইতিমধ্যেই গীতাপাঠের জন্য ১ লক্ষ ৩০ হাজার মানুষ তাঁদের নাম লিখিয়েছেন।
গীতাপাঠ শুরু বেলা ১২টা ২০ মিনিটে। চলছে তার তোড়জোড়। গীতার ৫ অধ্যায় পাঠ করা হবে বলে জানা যাচ্ছে।
সাড়ে দশটায় শুরু হয় শোভা যাত্রা। তারপরই হয় আরতি। সাড়ে ১১টা অবধি চলে বেদ পাঠ।
লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সকাল থেকেই বিভিন্ন জেলা থেকে হাওড়া স্টেশনে আসছেন বহু মানুষ। আগতদের সুবিধার্থে অখিল ভারতীয় সংস্কৃত পরিষদের পক্ষ থেকে হাওড়া স্টেশনের বিপরীতে মঞ্চ করা হয়েছে। সেখান থেকেই তাঁদের গাড়ি করে ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে পাঠানো হচ্ছে ।
নিজে আসতে না পারলেও লক্ষ কণ্ঠে গীতপাঠ কর্মসূচির আয়োজকদের শুভেচ্ছাবার্তা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সূত্রের খবর, আয়োজকদের সাফল্য কামনা করে করেছেন তিনি।