EXCLUSIVE: ‘কাজরী বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে আমার যৌথ সম্পত্তি রয়েছে’, স্বীকার জিট্টা ভাইয়ের

Anindya Banerjee | Edited By: জয়দীপ দাস

Feb 16, 2023 | 12:47 PM

Ballygunge Money Recovery : জিট্টা ভাই স্পষ্ট জানালেন, তাঁর সঙ্গে যৌথ সম্পত্তি রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভ্রাতৃবধূ তথা কলকাতা পুরনিগমের ৭৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কাজরী বন্দ্যোপাধ্যায়ের।

Follow Us

কলকাতা : ‘কখনও কয়লা আসছে, কখনও শেয়ার আসছে। আমার কাছে পাঁচ বছরের আয়কর সংক্রান্ত নথি এবং অন্যান্য নথি চাওয়া হয়েছে। আমি সেগুলি সঙ্গে নিয়ে এসেছি। ওই কয়লা শেষ পর্যন্ত ছাই হবে। আর কিছুই নয়।’ এদিন দিল্লিতে ইডির (Enforcement Directorate) অফিসে ঢোকার আগে এ কথা বলেছিলেন মনজিৎ সিং গ্রেওয়াল ওরফে জিট্টা ভাই। নিজের বিরুদ্ধে ওঠা যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকারও করেছিলেন তিনি। এবার ফের বিস্ফোরক দাবি করতে দেখা গেল তাঁকে। স্পষ্ট জানালেন, তাঁর সঙ্গে যৌথ সম্পত্তি রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভ্রাতৃবধূ তথা কলকাতা পুরনিগমের ৭৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কাজরী বন্দ্যোপাধ্যায়ের। এ খবর প্রকাশ্য়ে আসতেই নতুন করে শোরগোল শুরু হয়ে গিয়েছে বাংলার রাজনৈতিক মহলে।

এদিন টিভি-৯ বাংলার এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে জিট্টা ভাই বলেন, “আপনারা ১০ কাটা জায়গা দেখিয়েছেন। কিন্তু, সেটা যে আদপে চার-সাড়ে কাটা জায়গা সেটা আমি ইডি-র দফতরে দেখিয়ে দিয়েছি। আমাকে বলেছে দরকার পড়লে আবার ফোন করে জানাবে। আমার এক তৃণমূল নেত্রীর সঙ্গে যৌথ সম্পত্তি আছে। আমার কাজরী বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে জয়েন্ট প্রপার্টি আছে। আমি সেটা স্বীকার করছি। এর পর রাজ্য-রাজনীতিতে আলোড়ন পড়বে কি না সেটা আমি বলতে পারব না।”

প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগে বালিগঞ্জ থেকে কোটি টাকা উদ্ধারের (Manjit Singh Grewal) ঘটনায় শোরগোল পড়ে যায় বঙ্গ রাজনীতিতে। এরই মধ্যে বুধবার সকালে দিল্লিতে ইডির (Enforcement Directorate) অফিসে ডেকে পাঠানো হয় মনজিৎ সিং গ্রেওয়াল ওরফে জিট্টা ভাইকে। সূত্রের খবর, শেয়ার প্রতারণা থেকে শুরু করে আয়কর না জমা দেওয়ার একাধিক অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। পাশাপাশি কয়লা পাচারের টাকাও এই কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকতে পারে বলে আগেই সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা। এদিন দিল্লিতে তাঁকে প্রায় আট ঘণ্টার বেশি সময় ধরে জেরা করেন তদন্তকারীরা। মাঝে দুপুরে খাওয়ার জন্য ২০ মিনিটের জন্য ছাড় দেওয়া হয়। সূত্রের খবর, বালিগঞ্জ থেকে যে ১ কোটি চল্লিশ লক্ষ টাকা উদ্ধার হয়েছিল সে বিষয়ে নানা তথ্য জানতে চাওয়া হয়। এবার তাঁর মুখে একেবারে মমতার পরিবারের সদস্যের নাম শোনা যাওয়ায় তা নিয়ে নতুন করে শুরু হয়েছে চাপানউতর।

কলকাতা : ‘কখনও কয়লা আসছে, কখনও শেয়ার আসছে। আমার কাছে পাঁচ বছরের আয়কর সংক্রান্ত নথি এবং অন্যান্য নথি চাওয়া হয়েছে। আমি সেগুলি সঙ্গে নিয়ে এসেছি। ওই কয়লা শেষ পর্যন্ত ছাই হবে। আর কিছুই নয়।’ এদিন দিল্লিতে ইডির (Enforcement Directorate) অফিসে ঢোকার আগে এ কথা বলেছিলেন মনজিৎ সিং গ্রেওয়াল ওরফে জিট্টা ভাই। নিজের বিরুদ্ধে ওঠা যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকারও করেছিলেন তিনি। এবার ফের বিস্ফোরক দাবি করতে দেখা গেল তাঁকে। স্পষ্ট জানালেন, তাঁর সঙ্গে যৌথ সম্পত্তি রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভ্রাতৃবধূ তথা কলকাতা পুরনিগমের ৭৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কাজরী বন্দ্যোপাধ্যায়ের। এ খবর প্রকাশ্য়ে আসতেই নতুন করে শোরগোল শুরু হয়ে গিয়েছে বাংলার রাজনৈতিক মহলে।

এদিন টিভি-৯ বাংলার এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে জিট্টা ভাই বলেন, “আপনারা ১০ কাটা জায়গা দেখিয়েছেন। কিন্তু, সেটা যে আদপে চার-সাড়ে কাটা জায়গা সেটা আমি ইডি-র দফতরে দেখিয়ে দিয়েছি। আমাকে বলেছে দরকার পড়লে আবার ফোন করে জানাবে। আমার এক তৃণমূল নেত্রীর সঙ্গে যৌথ সম্পত্তি আছে। আমার কাজরী বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে জয়েন্ট প্রপার্টি আছে। আমি সেটা স্বীকার করছি। এর পর রাজ্য-রাজনীতিতে আলোড়ন পড়বে কি না সেটা আমি বলতে পারব না।”

প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগে বালিগঞ্জ থেকে কোটি টাকা উদ্ধারের (Manjit Singh Grewal) ঘটনায় শোরগোল পড়ে যায় বঙ্গ রাজনীতিতে। এরই মধ্যে বুধবার সকালে দিল্লিতে ইডির (Enforcement Directorate) অফিসে ডেকে পাঠানো হয় মনজিৎ সিং গ্রেওয়াল ওরফে জিট্টা ভাইকে। সূত্রের খবর, শেয়ার প্রতারণা থেকে শুরু করে আয়কর না জমা দেওয়ার একাধিক অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। পাশাপাশি কয়লা পাচারের টাকাও এই কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকতে পারে বলে আগেই সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা। এদিন দিল্লিতে তাঁকে প্রায় আট ঘণ্টার বেশি সময় ধরে জেরা করেন তদন্তকারীরা। মাঝে দুপুরে খাওয়ার জন্য ২০ মিনিটের জন্য ছাড় দেওয়া হয়। সূত্রের খবর, বালিগঞ্জ থেকে যে ১ কোটি চল্লিশ লক্ষ টাকা উদ্ধার হয়েছিল সে বিষয়ে নানা তথ্য জানতে চাওয়া হয়। এবার তাঁর মুখে একেবারে মমতার পরিবারের সদস্যের নাম শোনা যাওয়ায় তা নিয়ে নতুন করে শুরু হয়েছে চাপানউতর।

Next Article