কলকাতা: সন্দেশখালি-কাণ্ডে ১১ দিন পরও খোঁজ নেই শাহজাহান শেখের। আদালত থেকে রাজভবন, সর্বত্রই পুলিশের দিকে উঠছে আঙুল। শাহজাহানের খোঁজ না দিতে পারায় পুলিশের গাফিলতির প্রশ্নই সামনে আসছে। প্রায় হাজার খানেক লোকের বিরুদ্ধে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের অফিসারদের আক্রমণ করার অভিযোগ উঠলেও, এখনও পর্যন্ত মাত্র চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সেই তদন্তের মাঝেই সরানো হল বসিরহাটের ডিএসপি (DSP) সানন্দা গোস্বামীকে। বনগাঁ জেলা পুলিশের ডিএসপি দীপেন্দ্র তামাং-কেও সরানো হয়েছে বনগাঁর ডিএসপি পদ থেকে। এই দুজন সন্দেশখালি-কাণ্ড ও বনগাঁর ঘটনার তদন্তের নেতৃত্বে ছিলেন বলে জানা গিয়েছে।
তবে শুধুমাত্র এই দুই অফিসারকে নয়, রাজ্যে মোট ১১৬ জন ডিএসপি-কে সরিয়ে অন্য জায়গায় দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। বসিরহাটের ডিএসপি সানন্দা গোস্বামীকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হল আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের এসিপি পদে। আর বসিরহাটের নতুন ডিএসপি হলেন কৃষ্ণেন্দু ঘোষ দস্তিদার। বনগাঁর ডিএসপি দীপেন্দ্র তামাং পাচ্ছেন মালদহের ডিএসপি পদ। এই দুই অফিসারকে সন্দেশখালির ঘটনার পর একাধিকবার সিজিও কমপ্লেক্সে প্রবেশ করতে দেখা গিয়েছে।
তবে এই বদলির সঙ্গে তদন্তের কোনও সম্পর্ক নেই বলেই জানিয়েছে রাজ্য। রুটিন বদলির জন্যই সরানো হচ্ছে ১১৬ জন অফিসারকে।
উল্লেখ্য, সন্দেশখালির ঘটনার পর একাধিক এফআইআর দায়ের হয়। এর মধ্যে একটি এফআইআর করেছিলেন ইডি-র ডেপুটি ডিরেক্টর। তাঁর বয়ান নিতে একাধিকবার সিজিও কমপ্লেক্সে গিয়েছিলেন সানন্দা গোস্বামী ও দীপেন্দ্র তামাং। অন্যদিকে, ঘটনার পর একটি স্বতঃপ্রণোদিত এফআইআর দায়ের করে পুলিশ ও একটি এফআইআর দায়ের করেন শাহজাহান শেখের কেয়ারটেকার। শেষের এফআইআর-এর বয়ানে বিস্তর ফারাক থাকায় হাইকোর্টে ভর্ৎসনার মুখে পড়তে হয়েছে পুলিশকে। শুধু তাই নয়, হাইকোর্টে ঘটনার তদন্তভার সিবিআই-এর হাতে তুলে দেওয়ার আর্জি জানিয়েছে ইডি।
কলকাতা: সন্দেশখালি-কাণ্ডে ১১ দিন পরও খোঁজ নেই শাহজাহান শেখের। আদালত থেকে রাজভবন, সর্বত্রই পুলিশের দিকে উঠছে আঙুল। শাহজাহানের খোঁজ না দিতে পারায় পুলিশের গাফিলতির প্রশ্নই সামনে আসছে। প্রায় হাজার খানেক লোকের বিরুদ্ধে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের অফিসারদের আক্রমণ করার অভিযোগ উঠলেও, এখনও পর্যন্ত মাত্র চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সেই তদন্তের মাঝেই সরানো হল বসিরহাটের ডিএসপি (DSP) সানন্দা গোস্বামীকে। বনগাঁ জেলা পুলিশের ডিএসপি দীপেন্দ্র তামাং-কেও সরানো হয়েছে বনগাঁর ডিএসপি পদ থেকে। এই দুজন সন্দেশখালি-কাণ্ড ও বনগাঁর ঘটনার তদন্তের নেতৃত্বে ছিলেন বলে জানা গিয়েছে।
তবে শুধুমাত্র এই দুই অফিসারকে নয়, রাজ্যে মোট ১১৬ জন ডিএসপি-কে সরিয়ে অন্য জায়গায় দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। বসিরহাটের ডিএসপি সানন্দা গোস্বামীকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হল আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের এসিপি পদে। আর বসিরহাটের নতুন ডিএসপি হলেন কৃষ্ণেন্দু ঘোষ দস্তিদার। বনগাঁর ডিএসপি দীপেন্দ্র তামাং পাচ্ছেন মালদহের ডিএসপি পদ। এই দুই অফিসারকে সন্দেশখালির ঘটনার পর একাধিকবার সিজিও কমপ্লেক্সে প্রবেশ করতে দেখা গিয়েছে।
তবে এই বদলির সঙ্গে তদন্তের কোনও সম্পর্ক নেই বলেই জানিয়েছে রাজ্য। রুটিন বদলির জন্যই সরানো হচ্ছে ১১৬ জন অফিসারকে।
উল্লেখ্য, সন্দেশখালির ঘটনার পর একাধিক এফআইআর দায়ের হয়। এর মধ্যে একটি এফআইআর করেছিলেন ইডি-র ডেপুটি ডিরেক্টর। তাঁর বয়ান নিতে একাধিকবার সিজিও কমপ্লেক্সে গিয়েছিলেন সানন্দা গোস্বামী ও দীপেন্দ্র তামাং। অন্যদিকে, ঘটনার পর একটি স্বতঃপ্রণোদিত এফআইআর দায়ের করে পুলিশ ও একটি এফআইআর দায়ের করেন শাহজাহান শেখের কেয়ারটেকার। শেষের এফআইআর-এর বয়ানে বিস্তর ফারাক থাকায় হাইকোর্টে ভর্ৎসনার মুখে পড়তে হয়েছে পুলিশকে। শুধু তাই নয়, হাইকোর্টে ঘটনার তদন্তভার সিবিআই-এর হাতে তুলে দেওয়ার আর্জি জানিয়েছে ইডি।