AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sacked Teacher Protest: ভুলের মাশুল? ‘লাথি মারা’ কাণ্ডে তদন্তের দায়িত্ব দিয়েও সরিয়ে দেওয়া হল SI রিটন দাসকে

Sacked Teacher Protest: সেদিন স্কুল পরিদর্শকের অফিস অভিযান ঘিরে যে উত্তেজনা তৈরি হয়েছিল, তার ভিত্তিতেই আন্দোলনরত চাকরিহারাদের বিরুদ্ধে ৮টি ধারায় মোট দু'টি অভিযোগ দায়ের করা হয়। যার মধ্য়ে তিনটি ধারা জামিন অযোগ্য।

Sacked Teacher Protest: ভুলের মাশুল? 'লাথি মারা' কাণ্ডে তদন্তের দায়িত্ব দিয়েও সরিয়ে দেওয়া হল SI রিটন দাসকে
SI রিটন দাসImage Credit: নিজস্ব চিত্র
| Edited By: | Updated on: Apr 11, 2025 | 12:46 PM
Share

কলকাতা: শিক্ষকদের লাথি মারার মাশুলই কি গুনতে হল SI রিটন দাসকে? বুধবার কসবায় চাকরিহারা শিক্ষকদের DI অফিস অভিযানে তৈরি হয়েছিল উত্তেজনা। দেখা গিয়েছিল, উত্তেজনা রুখতে ‘হালকা বলপ্রয়োগ’ করে লাঠি থেকে লাথি, সবই চালিয়েছে পুলিশ। সমাজমাধ্যম জুড়েও ভাইরাল হয়েছিল সেই ছবি। একাংশের অভিযোগ, এই চাকরিহারাদের নাকি লাথি মারছিলেন কসবা থানার SI রিটন দাস।

বিতর্কের মুখে পড়ে এবার সেই SI-এর হাত থেকে মামলা তুলে নিল লালবাজার। পুলিশ সূত্রে খবর, চাকরিহারাদের বিরুদ্ধে তদন্তের মামলা ছিল তাঁরই হাতে। সেদিন স্কুল পরিদর্শকের অফিস অভিযান ঘিরে যে উত্তেজনা তৈরি হয়েছিল, তার ভিত্তিতেই আন্দোলনরত চাকরিহারাদের বিরুদ্ধে ৮টি ধারায় মোট দু’টি অভিযোগ দায়ের করা হয়। যার মধ্য়ে তিনটি ধারা জামিন অযোগ্য। একটি মামলা স্বতপ্রণোদিত ভাবে দায়ের করে পুলিশ। অন্যটি দায়ের করেন খোদ স্কুল পরিদর্শক।

পুলিশ সূত্রে খবর, ডিআইয়ের দায়ের করা অভিযোগের ভিত্তিতেই তদন্তভার গিয়েছিল ‘লাথি মারা’ SI রিটন দাসের কাঁধে। কিন্তু পরবর্তীতে বিতর্কের জেরে তদন্ত থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় তাঁকে। পরিবর্তে তদন্তভার যায় অন্য আর এক SI সঞ্জয় সিংয়ের কাঁধে।

উল্লেখ্য, এই ‘লাথি মারা’ নিয়ে কিন্তু আপত্তি জানিয়েছিলেন খোদ পুলিশ সিপি মনোজ ভর্মাও। তিনি জানিয়েছিলেন চাকরিহারারা ‘প্রথমে চড়াও হয়।’ সেই সময়ই প্রতিরক্ষা ও উত্তেজনা সামাল দিতে পুলিশকে ‘হালকা বলপ্রয়োগ’ করতে হয়। তবে যা হয়েছে, তা ঠিক হয়নি, বলেও দাবি করেন তিনি। নগরপালের সংযোজন, ‘কার নির্দেশে, কোন অফিসার, কেন লাথি মারলেন, সেই নিয়ে তদন্তে নামবে পুলিশ। খতিয়ে দেখা হবে সমস্ত ফুটেজ।’