Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

‘কার ফোন বাজল?’ রাজ্য বিজেপির কোন কোন নেতা ইতিমধ্যেই ফোন পেলেন মুকুলের? রইল তালিকা

ভোট মিটলেও জারি বঙ্গ যুদ্ধ। বেসুরোদের নিয়ে এবার অস্বস্তি দুই শিবিরেই। মুকুল রায় (Mukul Roy) তৃণমূলে (TMC) ফেরার পর লাইনে রয়েছেন আরও অনেকে।

'কার ফোন বাজল?' রাজ্য বিজেপির কোন কোন নেতা ইতিমধ্যেই ফোন পেলেন মুকুলের? রইল তালিকা
কোন কোন বিজেপি নেতাকে ফোন করলেন মুকুল রায়?
Follow Us:
| Updated on: Jun 14, 2021 | 11:59 AM

কলকাতা: ভোট মিটলেও জারি বঙ্গ যুদ্ধ। বেসুরোদের নিয়ে এবার অস্বস্তি দুই শিবিরেই। মুকুল রায় (Mukul Roy) তৃণমূলে (TMC) ফেরার পর লাইনে রয়েছেন আরও অনেকে। বেসুরো বিজেপিরও বহু নেতা। সূত্রের খবর ইতিমধ্যেই বহু বিজেপি নেতাকে ফোন করতে শুরু করে দিয়েছেন মুকুল রায়। এখন বিজেপি অন্দরে তাড়া করে বেড়াচ্ছে একটা পাঞ্চ লাইন, ‘কার ফোন বাজল?’

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলে থাকেন, মুকুল রায় আদতে প্লেয়ার ক্যাচার। তৃণমূলে ফেরার পরই তিনি তাঁর ‘কাজ’ শুরু করে দিয়েছেন। বিজেপির একাধিক সাংসদ, বিধায়কদের কাছে ফোন গিয়েছে।

সূত্রের খবর ফোন গিয়েছে, ইতিমধ্যেই বিজেপি সাংসদ নিশীথ প্রামাণিককে ফোন করেছেন মুকুল রায়। কমপক্ষে ১১ জন বিধায়ককেও নাকি ফোন করেছেন মুকুল রায়। শিখা চট্টোপাধ্যায়, মিহির গোস্বামী, সুদীপ মুখোপাধ্যায়, নরহরি মাহাতো, বিশ্বনাথ কারক, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, বিশ্বজিৎ দাস, সত্যেন রায়, সুনীল সিং- এঁরা প্রনত্যেকেই মুকুল রায়ের ফোন পেয়েছেন বলে বিজেপি সূত্রে খবর।

মুকুল-ছক প্রতিহত করতে বিশেষ ব্যবস্থা করেছে বিজেপিও। দলে ভাঙন আটকাতে হেভিওয়েট নেতাদের গুরু দায়িত্ব দিয়েছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। বিধানসভায় বিরোধী দলনেতার দায়িত্ব সামলাবেন শুভেন্দু অধিকারী। পরিষদীয় দল অর্থাৎ নির্বাচিত বিজেপি বিধায়কদের নেতা হবেন শুভেন্দু। রাজ্য বিজেপির সংগঠন থাকবে রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের হাতে। রাজ্যে গুরু দায়িত্ব পেতে পারেন বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁয়ের হাতে। কোচবিহারের নিশীথ প্রামাণিক কেন্দ্রের বড় দায়িত্ব পেতে পারেন।

আরও পড়ুন: ‘আমি কিছু বলিনি…’, টুইট ‘ডিলিট’ করে জল্পনা আরও বাড়ালেন প্রণব-পুত্র

দেড় দশক আগে বাজারে ছড়িয়েছিল একটা লাইন, ‘কার ফোন বাজল?’ তখন অবশ্য স্মার্ট ফোন, ভাইরাল-এই শব্দ গুলো সুদূরের কথা। মোবাইল ফোনের বাজার সবে ডালপালা মেলছে। এক টেলিকম কোম্পানি ক্যাচ লাইন হিসাবে লাইনটা ব্যবহার করে। রাজ্য বিজেপিতেও এখন আতঙ্কের মতো ছড়িয়েছে এই কথাটি।