Sarsuna: সরশুনায় নাবালিকাকে হাত-পা বেঁধে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ, গ্রেফতার ১
Sarsuna: একটি বন্ধ ঘরের ভিতর থেকে নাবালিকা ও তার বান্ধবীকে উদ্ধার করা হয়। নাবালিকার হাত-পা বাঁধা ছিল। ওই ঘরে কয়েকজন ছিল বলে নাবালিকার পরিবারের অভিযোগ।

সরশুনা: খেলতে বেরিয়ে বাড়ি ফেরেনি। ফোনও সুইচড অফ। খোঁজাখুঁজি শুরু করে পরিবারের লোকজন। শেষপর্যন্ত এক নাবালিকা ও তার বান্ধবীকে পাওয়া গেল একটি ঘরে। নাবালিকার হাত-পা বাঁধা ছিল। তার গলায় কামড়ের দাগ রয়েছে বলে অভিযোগ। নাবালিকাকে যৌন হেনস্থার অভিযোগে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ঘটনাটি সরশুনার।
নাবালিকার পরিবার জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার বিকেলে এক বান্ধবীর সঙ্গে খেলতে বেরিয়েছিল তাদের বাড়ির মেয়ে। নাবালিকার কাছে মোবাইল ছিল। কিছুক্ষণ পর নাবালিকার দাদা তাকে ফোন করে। বাড়ি আসতে বলে। নাবালিকা জানায়, এখনই বাড়ি আসছে সে। এরপর ঘণ্টা দুয়েক কেটে গেলেও নাবালিকা বাড়ি ফিরে আসেনি। তার ফোনও সুইচড অফ বলে। তখন নাবালিকার পরিবার খোঁজাখুঁজি শুরু করে।
শেষপর্যন্ত সরশুনার চন্দ্রপল্লিতে একটি বন্ধ ঘরের ভিতর থেকে নাবালিকা ও তার বান্ধবীকে উদ্ধার করা হয়। নাবালিকার হাত-পা বাঁধা ছিল। ওই ঘরে কয়েকজন ছিল বলে নাবালিকার পরিবারের অভিযোগ। কিন্তু, তারা যখন সেখানে পৌঁছয়, ২ জনকে দেখতে পায়।
নাবালিকাকে উদ্ধারের পর ঠাকুরপুকুর থানায় অভিযোগ দায়ের করে পরিবার। এরপর ঠাকুরপুকুর থানার পুলিশ একজনকে গ্রেফতার করে। তাকে সরশুনা পুলিশের হাতে হস্তান্তর করে। আরও এক অভিযুক্ত পলাতক।
নাবালিকার পরিবারের একজন বলেন, “ফোন সুইচড অফ পাওয়ার পরই খোঁজ শুরু করি। আমরা গিয়ে দুটি বাচ্চাকে ঘরের মধ্যে দেখতে পাই। একজনের হাত-পা বাঁধা ছিল। তার শরীরে কামড়েরও দাগ রয়েছে। আমরা ঠিক সময়ে না পৌঁছলে বাচ্চা দুটোর জীবন নষ্ট হয়ে যেত।”

