AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

NCPCR in Kolkata: থানার মধ্যেই মারধর, তিলজলার ওসি-র বিরুদ্ধে বিস্ফোরক জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন

NCPCR in Kolkata: তিলজলায় শিশু মৃত্যুর ঘটনা খতিয়ে দেখতে শুক্রবার দুপুরে পৌঁছেছে জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের টিম।

NCPCR in Kolkata: থানার মধ্যেই মারধর, তিলজলার ওসি-র বিরুদ্ধে বিস্ফোরক জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন
জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের চেয়ারপার্সন
| Edited By: | Updated on: Mar 31, 2023 | 7:27 PM
Share

কলকাতা :  তিলজলা থানার ভিতরেই মারধর করা হয়েছে, গোপন ক্যামেরায় লুকিয়ে রেকর্ড করা হচ্ছিল কথাবার্তা। কলকাতায় এসে এমনই অভিযোগ তুললেন জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের চেয়ারপার্সন প্রিয়াঙ্ক কানুনগো। শুক্রবার সন্ধ্যায় থানা থেকে বেরিয়ে সংবাদমাধ্যমের সামনে তিলজলার ওসি-র বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ তোলেন। শুধু তাই নয়, টুইটেই ওসি বিশ্বক মুখোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে সরাসরি অভিযোগ জানিয়েছেন তিনি। সম্প্রতি তিলজলা থানা এলাকায় এক শিশুকে খুনের ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়ায়। ঘটনার জেরে গত সোমবার কার্যত অবরুদ্ধ হয়ে যায় শহরের একাংশ। সেই ঘটনা খতিয়ে দেখতেই রাজ্যে এসেছে জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের দুই সদস্যের প্রতিনিধিদল।

এদিন দুপুরেই কমিশনের চেয়ারপার্সন অভিযোগ করেন, মৃত শিশুর বাবা-মায়ের সঙ্গে তাঁদের একান্তে কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না। প্রথমে শিশুর বাড়িতে কথা বলতে গিয়েছিলেন কমিশনের চেয়ারপার্সন প্রিয়াঙ্ক কানুনগো এবং সেক্রেটারি রুপালি বন্দ্যোপাধ্যায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই সেখান থেকে বেরিয়ে আসেন তাঁরা। তাঁরা অভিযোগ করেন, রাজ্যের শিশু সুরক্ষা কমিশনের সদস্যরা জোর করে ঘরে ঢুকে তাঁদের বের করে দিয়েছে। এরপর তিলজলা থানায় যান তাঁরা। সেখানে শিশুর বাবা-মায়ের সঙ্গে কথা বলেন। সেখানেও প্রাথমিকভাবে বাধা দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ তোলে জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন।

পরে শিশুর পরিবার, ময়নাতদন্তের দায়িত্বে থাকা চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলেন দিল্লি থেকে আসা কমিশনের প্রতিনিধিরা। সন্ধ্য়ায় থানার বাইরে এসে বিস্ফোরক অভিযোগ করেন প্রিয়াঙ্ক কানুনগো। তাঁর অভিযোগ, তাঁরা যখন কথা বলছিলেন, তখন বডি ক্যামেরায় সেটা রেকর্ড করছিল পুলিশ। তিনি বাধা দেন ও ওসি-কে ক্যামেরার ব্যাপারে প্রশ্ন করেন। চেয়ারপার্সনের আরও অভিযোগ, থানার মধ্যে পুলিশ ছাড়াও গুণ্ডাদের উপস্থিতি ছিল। তাঁরা চেয়ারপার্সনকে মারধর করেছেন বলে অভিযোগ। তিনি ক্যামেরা কেড়ে নিলে, তারঁ হাত থেকে সেই ক্যামেরা ছিনিয়ে নেওয়া হয় বলেও অভিযোগ জানিয়েছেন প্রিয়াঙ্ক কানুনগো। এখনও পর্যন্ত পুলিশের তরফে এ বিষয়ে কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।