AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Ram Navami in JU: গেরুয়া ধ্বজা উড়ছে ‘লাল’ যাদবপুরে, কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞা উড়িয়েই ক্যাম্পাসে চলছে রামের পুজো

Ram Navami: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের ভিতরে রাম-পুজো করছে ডানপন্থী পড়ুয়ারা। শনিবারই ক্যাম্পাসের ভিতরে ঢুকেছে রামের মূর্তি। প্যান্ডেল করে পুজোর সব তোড়জোড় শুরু করেছে ডানপন্থী পড়ুয়ারা।

Ram Navami in JU: গেরুয়া ধ্বজা উড়ছে ‘লাল’ যাদবপুরে, কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞা উড়িয়েই ক্যাম্পাসে চলছে রামের পুজো
রাম পুজো যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়েImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Apr 06, 2025 | 11:19 AM
Share

কলকাতা: শনিবারই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে রাম-নবমী পালন করতে চেয়েছিল এবিভিপি (ABVP)। তবে তাতে অনুমতি দেয়নি কর্তৃপক্ষ। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই রাম-নবমী পালন ডানপন্থী পড়ুয়াদের। উড়ল ‘জয় শ্রীরামের’ পতাকা। বাম-অতিবামদের ‘ঘাঁটি’ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে গেরুয়া পতাকা! নিতান্তই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের ভিতরে রাম-পুজো করছে ডানপন্থী পড়ুয়ারা। শনিবারই ক্যাম্পাসের ভিতরে ঢুকেছে রামের মূর্তি। প্যান্ডেল করে পুজোর সব তোড়জোড় শুরু করেছে ডানপন্থী পড়ুয়ারা। যাদবপুরের ছাত্র নেতা বলেন, “একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। অল্প কিছু নকশাল রয়েছে। তারা বাদ দিয়ে আমরা সকলেই আজ এখানে রাম পুজো করছি।”

তবে যাবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ গতকাল বলেছিল, এই মুহূর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনও কর্তৃপক্ষ নেই। যে অস্থায়ী উপাচার্য ছিলেন, তাঁকেও আচার্য সিভি আনন্দ বোস সরিয়ে দিয়েছেন। ফলত, উপাচার্য না থাকার জন্য এই ধরনের কোনও অনুষ্ঠান পালন করা যাবে না। এই মর্মে একটি রেজুলিউশনও পাস করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। যেখানে সহ উপাচার্য, ডিন-দের সই রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। যদিও,  কলকাতা জেলা সম্পাদক দেবাঞ্জন পাল বলেছিলেন,”আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে ছোট করে আরাধ্য দেবতা শ্রী রামচন্দ্রের একটা আরাধনা করব। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় তো আর পশ্চিমবঙ্গের বাইরে নয়! এই বিশ্ববিদ্যালয়ে যদি ইফতার হতে পারে, যদি সরস্বতী পুজোর মতো বিভিন্ন উৎসব ধুমধাম করে পালিত হতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষের একপেশে সিদ্ধান্ত আমরা অনেক আগেই আঁচ করতে পেরেছিলাম।”