Recruitment Scam: ২.৫ কিলো সোনা, হিরের গয়না! কামারহাটির ইঞ্জিনিয়ারের ফ্ল্যাটে ED
ED: চাকরি পাওয়ার ৬ বছরের মধ্যে এত টাকার সম্পত্তি কীভাবে জানতে চায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। এ সংক্রান্ত রিপোর্ট ইডি দিল্লিতেও পাঠিয়েছে বলে খবর। পুর-দুর্নীতি মামলার তদন্তে নেমে এই সমস্তের খোঁজ পেয়েছে ইডি। প্রশ্ন উঠছে, তা হলে কি চাকরি বিক্রির টাকাতেই এই বিপুল সম্পত্তি তমালের? এই সম্পত্তি এবং গয়না বাজেয়াপ্ত করার অনুমতি চেয়েছে তারা।
কলকাতা: ইডির হানায় উঠে এল আড়াই কিলো সোনা, হিরের গয়না। কামারহাটি পুরসভার এক ইঞ্জিনিয়ার। নাম তমাল দত্ত। তাঁর বাড়ি থেকেই এই বিপুল জিনিস উদ্ধার হয়েছে বলে খবর। তমালের অর্জুনপুরের ফ্ল্যাট থেকে এই সম্পত্তির নথি ও গয়না উদ্ধার করা হয়েছে।
চাকরি পাওয়ার ৬ বছরের মধ্যে এত টাকার সম্পত্তি কীভাবে জানতে চায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। এ সংক্রান্ত রিপোর্ট ইডি দিল্লিতেও পাঠিয়েছে বলে খবর। পুর-দুর্নীতি মামলার তদন্তে নেমে এই সমস্তের খোঁজ পেয়েছে ইডি। প্রশ্ন উঠছে, তা হলে কি চাকরি বিক্রির টাকাতেই এই বিপুল সম্পত্তি তমালের? এই সম্পত্তি এবং গয়না বাজেয়াপ্ত করার অনুমতি চেয়েছে তারা।
একজন ইঞ্জিনিয়ারের মাত্র ৬ বছরের কর্মজীবন। তার মধ্য়ে কীভাবে এই সম্পত্তি হল, তা জানতে চান কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন এই সম্পত্তি এবার ইডির স্ক্যানারে। সূত্রের খবর, যে সম্পত্তির নথি তদন্তকারীরা পেয়েছেন, তা প্রায় কোটি টাকার কাছাকাছি। যদিও তমাল দত্তর দাবি, পারিবারিক সম্পত্তি বা পারিবারিক গয়না। ইডি সূত্রে খবর, এ দাবির সপক্ষে এখনও তমাল দত্ত কোনও নথি পেশ করতে পারেননি। এদিকে পুরনিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রথম থেকেই কামারহাটি পুরসভা ইডির স্ক্যানারে। কখনও পুরসভার চেয়ারম্যান গোপাল সাহার বাড়িতে গিয়েছে ইডি, আবার কখনও তাঁর ডাক পড়েছে সিজিও কমপ্লেক্সে।