কলকাতা: পদ খোওয়ালেন আরজি করের অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। অধ্যক্ষ থেকে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজের প্রফেসর পদে পাঠানো হচ্ছে তাঁকে। একের পর এক বিতর্কের জেরে সন্দীপ ঘোষের পদের অবনতি বলে মনে করছেন অনেকেই। বায়ো মেডিক্যাল ওয়েস্ট, মধ্যরাতে বরাত বদল, বেআইনি নিয়োগ-সহ একাধিক অভিযোগ ছিল অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে। প্রকাশ্যে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছিলেন একসময় আরজি করে কর্মরত নন মেডিক্যাল ডেপুটি সুপার আখতার আলি। বিতর্কের জল ভিজিল্যান্স পর্যন্ত গড়িয়েছিল। আর এই সমস্ত বিতর্কের আবহেই সন্দীপ ঘোষের বদলির স্বাস্থ্যভবনের। এবার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ হিসাবে দায়িত্ব নিচ্ছেন মানসকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়। অধ্যক্ষের বদলিতে সিলমোহর দিল প্রশাসনের শীর্ষ স্তরও। তবে এর আগেও বদলির নির্দেশিকা জারি হয়েছিল তাঁর নামে। ৪৮ ঘণ্টার ঘণ্টার মধ্যে তা বদলেও যায়।
গত এক বছরের বেশি সময় ধরে আরজিকরে পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সাধারণ মানুষের জন্য চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনা, চুক্তির ভিত্তিতে কর্মী নিয়োগ করা, হাসপাতালের পরিকাঠামো বিষয়ে, ক্যান্টিন, সুলভ শৌচালয়, বিভিন্ন অনুষ্ঠানে টিফিনের বরাত— দুর্নীতির অভিযোগ সর্বত্র।
কমিশন প্রথায় অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ লাভবান হয়েছে বলেও অভিযোগ ওঠে। আরজি করের প্রাক্তন নন মেডিক্যাল ডেপুটি সুপার আখতার আলি এমন অভিযোগ তুলেছিলেন। যদিও সেসময় মুখ খোলেননি অধ্যক্ষ। শুধু তাই নয়, টাকা নিয়ে বদলিরও অভিযোগ আছে। যদিও এসব অভিযোগ নিয়ে একবারও মুখ খোলেননি সন্দীপ ঘোষ।
কলকাতা: পদ খোওয়ালেন আরজি করের অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। অধ্যক্ষ থেকে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজের প্রফেসর পদে পাঠানো হচ্ছে তাঁকে। একের পর এক বিতর্কের জেরে সন্দীপ ঘোষের পদের অবনতি বলে মনে করছেন অনেকেই। বায়ো মেডিক্যাল ওয়েস্ট, মধ্যরাতে বরাত বদল, বেআইনি নিয়োগ-সহ একাধিক অভিযোগ ছিল অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে। প্রকাশ্যে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছিলেন একসময় আরজি করে কর্মরত নন মেডিক্যাল ডেপুটি সুপার আখতার আলি। বিতর্কের জল ভিজিল্যান্স পর্যন্ত গড়িয়েছিল। আর এই সমস্ত বিতর্কের আবহেই সন্দীপ ঘোষের বদলির স্বাস্থ্যভবনের। এবার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ হিসাবে দায়িত্ব নিচ্ছেন মানসকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়। অধ্যক্ষের বদলিতে সিলমোহর দিল প্রশাসনের শীর্ষ স্তরও। তবে এর আগেও বদলির নির্দেশিকা জারি হয়েছিল তাঁর নামে। ৪৮ ঘণ্টার ঘণ্টার মধ্যে তা বদলেও যায়।
গত এক বছরের বেশি সময় ধরে আরজিকরে পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সাধারণ মানুষের জন্য চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনা, চুক্তির ভিত্তিতে কর্মী নিয়োগ করা, হাসপাতালের পরিকাঠামো বিষয়ে, ক্যান্টিন, সুলভ শৌচালয়, বিভিন্ন অনুষ্ঠানে টিফিনের বরাত— দুর্নীতির অভিযোগ সর্বত্র।
কমিশন প্রথায় অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ লাভবান হয়েছে বলেও অভিযোগ ওঠে। আরজি করের প্রাক্তন নন মেডিক্যাল ডেপুটি সুপার আখতার আলি এমন অভিযোগ তুলেছিলেন। যদিও সেসময় মুখ খোলেননি অধ্যক্ষ। শুধু তাই নয়, টাকা নিয়ে বদলিরও অভিযোগ আছে। যদিও এসব অভিযোগ নিয়ে একবারও মুখ খোলেননি সন্দীপ ঘোষ।