AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Joint Entrance Result: জয়েন্টের ফল প্রকাশে চার মাস দেরি, মেধাতালিকার ১ থেকে ১০, ভর্তি হবেন না কেউই

Joint Entrance Result-Merit List: হাইকোর্টের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। তারপরই শুরু হয়েছে কলেজে ভর্তির তোড়জোড়। কাউন্সেলিং হবে শীঘ্রই।

Joint Entrance Result: জয়েন্টের ফল প্রকাশে চার মাস দেরি, মেধাতালিকার ১ থেকে ১০, ভর্তি হবেন না কেউই
প্রতীকী ছবি Image Credit: Social Media
| Edited By: | Updated on: Aug 22, 2025 | 7:28 PM
Share

কলকাতা: ওবিসি জটে আটকে ছিল জয়েন্ট এন্ট্রান্সের ফল। সুপ্রিম নির্দেশে সেই জট কাটতেই স্বস্তি ফিরেছে পড়ুয়াদের। এই ফলাফলের জন্য অপেক্ষায় ছিলেন অনেকেই। শুক্রবার দুপুরে ফলাফল প্রকাশের পর এবার কাউন্সেলিং-এর অপেক্ষা। আগামী ১১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে পুরো প্রক্রিয়া শেষ করতে চাইছে বোর্ড। তবে ফল প্রকাশে চার মাস দেরি হওয়ায় প্রশ্ন উঠেছে, পড়ুয়ারা কি আদৌ এতদিন অপেক্ষা করছিল?

অনেকেই অপেক্ষা না করে ভিনরাজ্যে পাড়ি দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। আর এবার ফল প্রকাশের পর স্পষ্ট হল যে জয়েন্টের মেধাতালিকায় থাকা কোনও পড়ুয়াই এই ফল প্রকাশের অপেক্ষায় বসে নেই, প্রত্যেকেই অন্য প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়ে গিয়েছে। প্রথম থেকে দশম হিসেবে তালিকায় যাদের নাম আছে, তাদের প্রত্যেকে দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ক্লাস করছেন।

মেধাতালিকায় প্রথমে থাকা অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী ভর্তি হয়েছেন খড়্গপুর আইআইটি-তে। দ্বিতীয় সাম‍্যজ‍্যোতি বিশ্বাস ভর্তি হয়েছে বম্বে আইআইটি-তে। তৃতীয় স্থানাধিকারী দিসান্ত বসু আইআইএসসি, বেঙ্গালুরুতে ভর্তি হয়েছেন, চতুর্থ অরিত্র রায় ভর্তি হয়েছেন আইআইটি বম্বেতে। পঞ্চম স্থানাধিকারী তৃষাণজিত দলুই আইআইটি বম্বেতে ভর্তি হয়েছে। ষষ্ঠ সাগ্নিক পাত্র, সপ্তম সম্বিত মুখোপাধ‍্যায়, অষ্টম অর্চিস্মান নন্দী খড়্গপুর আইআইটি-তে ভর্তি হয়ে গিয়েছে। দশম স্থানাধিকারী অর্ক বন্দ্যোপাধ্যায়ও ভর্তি হয়েছেন খড়্গপুরে। এছাড়া নবম স্থানাধিকারী প্রতীধ ধানুকা আইআইটি কানপুরে ভর্তি হয়েছেন।

অর্থাৎ, মেদিনীপুর কলেজিয়েট স্কুলের ছেলে সাগ্নিক পাত্র জয়েন্টে ষষ্ঠ হয়েছে। খড়্গপুর আইআইটিতে বিটেকে ভর্তি হয়ে ইতিমধ্যে একমাস ক্লাসও করে ফেলেছে সে। তবে এই দেরি করে রেজাল্ট বেরনোর জন্য অনেকেই রাজ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করেছেন সাগ্নিকের মা। পড়াশোনার ক্ষেত্রে রাজ্যের ক্ষতি হচ্ছে বলেও মত তাঁর। তবে তিনি সংবাদমাধ্যমের সামনে এবিষয়ে বিশেষ কিছু বলতে চাননি।