Sujit Basu: ‘অন্নদাতাকে এভাবে ছিনিয়ে নিয়ে যেতে দেব না আমরা….’ গর্জে উঠল শ্রীভূমি, কী ঘটছে সেখানে?

Susovan Bhattacharya | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Jan 12, 2024 | 5:02 PM

Sujit Basu: শ্রীভূমিতে সিআরপিএফ জওয়ানের সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে। রয়েছে পুলিশ মোতায়েনও। তার সামনেই জড়ো হয়ে রয়েছেন অগণিত মানুষ। সুজিতের বাড়ির সামনে মানুষের ভিড় সামলাচ্ছে পুলিশ।

Follow Us

কলকাতা: সাতসকালে ‘দাদা’র বাড়িতে হানা দিয়েছেন ইডি আধিকারিকরা। ঝড়ের গতিতে খবর চাউর হয়েছে শ্রীভূমিতে। এখন এলাকায় থিকথিকে ভিড়। হ্যাঁ, সকলেই যে তৃণমূল কর্মী সমর্থক, তা নন। তাঁদের বক্তব্য, তাঁরা দাদার অনুগামী। আজ, তাঁদের ভগবানের অন্নদাতার বিপদ, তাই সেখানে চলে এসেছেন। শ্রীভূমিতে সিআরপিএফ জওয়ানের সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে। রয়েছে পুলিশ মোতায়েনও। তার সামনেই জড়ো হয়ে রয়েছেন অগণিত মানুষ। সুজিতের বাড়ির সামনে মানুষের ভিড় সামলাচ্ছে পুলিশ। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে শান্ত করিয়ে রাখার চেষ্টা করছেন পুলিশ কর্মীরা। রুণা হালদার নামে এক মহিলা বললেন, “ওঁকে চোখ বন্ধ করে ভরসা করা যায়। আর ওঁ আমাদের কাছে ভগবান।” এই তল্লাশির পিছনে ষড়যন্ত্র রয়েছে বলেই দাবি করছেন তিনি। তাঁর বক্তব্য, “রাজনৈতিকভাবে চক্রান্ত করা হচ্ছে। আমাদের দাদা ওঁ। ছোট থেতে বড় হয়েছি ওঁকে দেখে! যাঁরা চক্রান্ত করছেন, তাঁরা পিছনে ফিরে চলে যাবেন।”

ঠিক তাঁর পাশেই দাঁড়িয়েছিলেন কেকা মুখোপাধ্যায়। তিনি বলেন,  “ওঁ আমাদের অভিভাবক। আমাদের বটগাছের মতো ছায়া দিয়ে রেখেছেন। কেকা মুখোপাধ্যায়। অসভ্যতামি চলছে।”

কিছুটা দূরে দাঁড়িয়ে আরেক ব্যক্তি। তিনি শঙ্কর সাহা। তাঁর কাছে যেতেই তিনি স্পষ্ট বললেন, “আমি সাধারণ মানুষ। এখানে তৃণমূল কর্মী ছাড়াও প্রচুর সাধারণ মানুষ এসেছেন, যাঁরা ওঁর দ্বারা উপকৃত। সুজিত বসুর যাঁরা চরম শত্রু, তাঁরাও বলবেন না ওঁ নিয়োগ দুর্নীতিতে জড়িত। মানুষ ভগবানের কাছে বিপদে আসেন। তাহলে আসব না?”

বাড়ির সামনের দোকানগুলির শাটার নামানো। তার সামনে বসেও প্রচুর মানুষ। তাঁদের মধ্যেই এক প্রৌঢ়া চিৎকার করে উঠলেন। বললেন. “আমাদের নেতাকে উল্টোভাবে রাজনৈতিক ভাবে চক্রান্ত করে ফাঁসানো হচ্ছে। অন্নদাতা ওঁ। অন্নদাতাকে ছিনিয়ে নিলে চলবে না। আমরা সেটা হতেও দেব না।”

গোটা শ্রীভূমি যেন এখন ভেঙে পড়েছে ওই বাড়ির সামনে। বাড়ির ভিতর চলছে টহল। আর ভিতরে তল্লাশি। সুজিত বসু বাড়ির ভিতরেই রয়েছেন। বাইরে যেতে কোনও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হতে না পারে, সেদিকে কড়া নজর রেখেছেন সিআরপিএফ জওয়ানরাও। তাঁরাও অবশ্য নিয়ে রেখেছেন বিশেষ ব্যবস্থা।

কলকাতা: সাতসকালে ‘দাদা’র বাড়িতে হানা দিয়েছেন ইডি আধিকারিকরা। ঝড়ের গতিতে খবর চাউর হয়েছে শ্রীভূমিতে। এখন এলাকায় থিকথিকে ভিড়। হ্যাঁ, সকলেই যে তৃণমূল কর্মী সমর্থক, তা নন। তাঁদের বক্তব্য, তাঁরা দাদার অনুগামী। আজ, তাঁদের ভগবানের অন্নদাতার বিপদ, তাই সেখানে চলে এসেছেন। শ্রীভূমিতে সিআরপিএফ জওয়ানের সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে। রয়েছে পুলিশ মোতায়েনও। তার সামনেই জড়ো হয়ে রয়েছেন অগণিত মানুষ। সুজিতের বাড়ির সামনে মানুষের ভিড় সামলাচ্ছে পুলিশ। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে শান্ত করিয়ে রাখার চেষ্টা করছেন পুলিশ কর্মীরা। রুণা হালদার নামে এক মহিলা বললেন, “ওঁকে চোখ বন্ধ করে ভরসা করা যায়। আর ওঁ আমাদের কাছে ভগবান।” এই তল্লাশির পিছনে ষড়যন্ত্র রয়েছে বলেই দাবি করছেন তিনি। তাঁর বক্তব্য, “রাজনৈতিকভাবে চক্রান্ত করা হচ্ছে। আমাদের দাদা ওঁ। ছোট থেতে বড় হয়েছি ওঁকে দেখে! যাঁরা চক্রান্ত করছেন, তাঁরা পিছনে ফিরে চলে যাবেন।”

ঠিক তাঁর পাশেই দাঁড়িয়েছিলেন কেকা মুখোপাধ্যায়। তিনি বলেন,  “ওঁ আমাদের অভিভাবক। আমাদের বটগাছের মতো ছায়া দিয়ে রেখেছেন। কেকা মুখোপাধ্যায়। অসভ্যতামি চলছে।”

কিছুটা দূরে দাঁড়িয়ে আরেক ব্যক্তি। তিনি শঙ্কর সাহা। তাঁর কাছে যেতেই তিনি স্পষ্ট বললেন, “আমি সাধারণ মানুষ। এখানে তৃণমূল কর্মী ছাড়াও প্রচুর সাধারণ মানুষ এসেছেন, যাঁরা ওঁর দ্বারা উপকৃত। সুজিত বসুর যাঁরা চরম শত্রু, তাঁরাও বলবেন না ওঁ নিয়োগ দুর্নীতিতে জড়িত। মানুষ ভগবানের কাছে বিপদে আসেন। তাহলে আসব না?”

বাড়ির সামনের দোকানগুলির শাটার নামানো। তার সামনে বসেও প্রচুর মানুষ। তাঁদের মধ্যেই এক প্রৌঢ়া চিৎকার করে উঠলেন। বললেন. “আমাদের নেতাকে উল্টোভাবে রাজনৈতিক ভাবে চক্রান্ত করে ফাঁসানো হচ্ছে। অন্নদাতা ওঁ। অন্নদাতাকে ছিনিয়ে নিলে চলবে না। আমরা সেটা হতেও দেব না।”

গোটা শ্রীভূমি যেন এখন ভেঙে পড়েছে ওই বাড়ির সামনে। বাড়ির ভিতর চলছে টহল। আর ভিতরে তল্লাশি। সুজিত বসু বাড়ির ভিতরেই রয়েছেন। বাইরে যেতে কোনও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হতে না পারে, সেদিকে কড়া নজর রেখেছেন সিআরপিএফ জওয়ানরাও। তাঁরাও অবশ্য নিয়ে রেখেছেন বিশেষ ব্যবস্থা।

Next Article