কলকাতা: ৫০০ দিনে পা দিল ২০১৪ সালে টেট উত্তীর্ণ প্রাথমিকে চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলন। মাতঙ্গিনী হাজরা মূর্তির পাদদেশে আন্দোলনে বসেছেন তাঁরা। রবিবার সেই চাকরিপ্রার্থীরা মুখে কালি মেখে, পিঠে চাবুক মেরে প্রতিবাদ জানালেন। এর আগে এসএলএসটি চাকরিপ্রার্থীদের হাজার দিনে আন্দোলন পড়ার দিন মাথা কামিয়ে প্রতিবাদ জানাতে দেখা গিয়েছিল। এদিন দেখা গেল প্রতিবাদের আরেক ছবি।
চাকরিপ্রার্থীদের কথায়, “জানি না আর কতদিন এভাবে অপেক্ষা করতে হবে। আর কতদিন চোখের জল এভাবে যাবে? দুর্নীতি করে স্কুল দখল নিয়ে বসে আছে, আর আমরা রাস্তায় বসে প্রাপ্য চাকরির জন্য হাহাকার করছি।”
তাঁরা বলছেন, “আমাদের জীবনে আর আঘাতের কী বাকি আছে? ৯টা বছর তো এমনিই কেড়ে নিয়েছে। আমরা বাবা-মায়ের মুখের দিকে তাকাতে পারি না। এই চাবুকের আঘাত আসলে সরকারের চাবুকের আঘাত যা দেখা যায় না।” এদিন চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে দেখা করেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম। তাঁর বক্তব্য, সরকার চাইলেই চাকরিটা দিতে পারে।
চাকরিপ্রার্থী অরুণিমা পাল বলেন, মুখের কালি প্রতীকী। সংগঠিত অপরাধীদের এই কালি। গত কয়েকদিনে বারবার চাকরির প্রসঙ্গ নিয়ে শাসকদল বলেছে, আইনি জটিলতা রয়েছে। যা কাটলে চাকরি দিতে প্রস্তুত তাঁরা। এদিন টিভিনাইন বাংলাকে চাকরিপ্রার্থী অরুণিমা পাল বলেন, “আমাদের বিচারালয়ে যেতে হবে কেন? চাকরির বিজ্ঞপ্তি কি বিচারালয় দিয়েছিল? নিয়োগপত্র কি বিচারালয় দেবে? সেখানে দোষ-নির্দোষ প্রমাণ হয়। নোটিফিকেশেন দিয়েছে প্রাথমিক পর্ষদ। দুর্নীতি হয়েছে আর তার পেনাল্টি আমরা সাধারণ চাকরিপ্রার্থীরা দেব কেন?”
কলকাতা: ৫০০ দিনে পা দিল ২০১৪ সালে টেট উত্তীর্ণ প্রাথমিকে চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলন। মাতঙ্গিনী হাজরা মূর্তির পাদদেশে আন্দোলনে বসেছেন তাঁরা। রবিবার সেই চাকরিপ্রার্থীরা মুখে কালি মেখে, পিঠে চাবুক মেরে প্রতিবাদ জানালেন। এর আগে এসএলএসটি চাকরিপ্রার্থীদের হাজার দিনে আন্দোলন পড়ার দিন মাথা কামিয়ে প্রতিবাদ জানাতে দেখা গিয়েছিল। এদিন দেখা গেল প্রতিবাদের আরেক ছবি।
চাকরিপ্রার্থীদের কথায়, “জানি না আর কতদিন এভাবে অপেক্ষা করতে হবে। আর কতদিন চোখের জল এভাবে যাবে? দুর্নীতি করে স্কুল দখল নিয়ে বসে আছে, আর আমরা রাস্তায় বসে প্রাপ্য চাকরির জন্য হাহাকার করছি।”
তাঁরা বলছেন, “আমাদের জীবনে আর আঘাতের কী বাকি আছে? ৯টা বছর তো এমনিই কেড়ে নিয়েছে। আমরা বাবা-মায়ের মুখের দিকে তাকাতে পারি না। এই চাবুকের আঘাত আসলে সরকারের চাবুকের আঘাত যা দেখা যায় না।” এদিন চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে দেখা করেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম। তাঁর বক্তব্য, সরকার চাইলেই চাকরিটা দিতে পারে।
চাকরিপ্রার্থী অরুণিমা পাল বলেন, মুখের কালি প্রতীকী। সংগঠিত অপরাধীদের এই কালি। গত কয়েকদিনে বারবার চাকরির প্রসঙ্গ নিয়ে শাসকদল বলেছে, আইনি জটিলতা রয়েছে। যা কাটলে চাকরি দিতে প্রস্তুত তাঁরা। এদিন টিভিনাইন বাংলাকে চাকরিপ্রার্থী অরুণিমা পাল বলেন, “আমাদের বিচারালয়ে যেতে হবে কেন? চাকরির বিজ্ঞপ্তি কি বিচারালয় দিয়েছিল? নিয়োগপত্র কি বিচারালয় দেবে? সেখানে দোষ-নির্দোষ প্রমাণ হয়। নোটিফিকেশেন দিয়েছে প্রাথমিক পর্ষদ। দুর্নীতি হয়েছে আর তার পেনাল্টি আমরা সাধারণ চাকরিপ্রার্থীরা দেব কেন?”