কলকাতা: মঙ্গলবার রাতের পর থেকে বুধবার সকাল। খোলেনি সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র (Sujay Krishna Bhadra) ওরফে কালীঘাটের কাকুর বাড়ির দরজা। সংবাদপত্র বিক্রেতা এসে দরজায় জাগো-বাংলাও দিয়ে গিয়েছেন। কিন্তু নাহ দরজা তাও খোলেনি। এক কথায় গতকালের পর থেকে বেহালার ভদ্র পরিবারের বাড়ির চারপাশে শুধুই নিঃস্তব্ধতা। আজ Tv9 বাংলা একাধিকবার কালিঘাটের কাকুর বাড়িতে কড়া নাড়লেও ভিতর থেকে কেউ বেরিয়ে এসে দরজা খোলেননি। তবে দরজা না খুললেও এ দিন Tv9 বাংলার হাতে উঠে এসেছে কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য।
আজ সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রর বাড়ির বাইরের ডাস্টবিন থেকে মিলল কিছু ছেঁড়া কাগজ। উদ্ধার হওয়া কাগজগুলি আর্থিক লেনদেনের নথিপত্র বলেই অনুমান করা হচ্ছে। কয়েক লক্ষ টাকার লেনদেনের হিসেব লেখা রয়েছে ওই কাগজে। এছাড়াও একটি কনসালটেন্সির নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
সম্প্রতি, ইডি তদন্তকারী আধিকারিকরা সুজয় কৃষ্ণর বাড়িতে হানা দেন। সেই সময় বাড়ি থেকে বেশ কিছু কাগজপত্র উদ্ধার হয়। গোয়েন্দা আধিকারিকদের দাবি, সুজয় বেশ কয়েকটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এর মধ্যে লিপস অ্যান্ড বাউন্সের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ পাওয়া গিয়েছে। কাকু দাবি করেছেন ২০১২ সালে যখন কোম্পানি তৈরি হয় সেই সময় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে তিনিও ডিরেক্টর ছিলেন। ২০১৬ সালে বেরিয়ে আসেন। কিন্তু তদন্তে দেখা যায়, ওই কোম্পানির ডিরেক্টর পদেও না থেকেও সুজয় জড়িত। অন্যদিকে, সলিটারেড এজেন্সি নামে দ্বিতীয় এজেন্সিরও নাম পাওয়া গিয়েছে। আর এই কনসাল্টটেন্সিগুলিতে কালো টাকা সাদা করা হতো বলেও মনে করছেন ইডি আধিকারিকরা। বহু ক্ষেত্রে নথি নষ্ট করারও অভিযোগ উঠেছে এই কাকুর বিরুদ্ধে। এরপর আজ আবার ডাস্টবিন থেকে টুকরো নথি উদ্ধার। দু’য়ে দু’য়ে চার করলে প্রশ্ন ওঠে তাহলে কি নিয়োগ কেলেঙ্কারির কোনও প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা চলছে? এর উত্তর যদিও কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা আধিকারিকরাই দিতে পারবেন।
কলকাতা: মঙ্গলবার রাতের পর থেকে বুধবার সকাল। খোলেনি সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র (Sujay Krishna Bhadra) ওরফে কালীঘাটের কাকুর বাড়ির দরজা। সংবাদপত্র বিক্রেতা এসে দরজায় জাগো-বাংলাও দিয়ে গিয়েছেন। কিন্তু নাহ দরজা তাও খোলেনি। এক কথায় গতকালের পর থেকে বেহালার ভদ্র পরিবারের বাড়ির চারপাশে শুধুই নিঃস্তব্ধতা। আজ Tv9 বাংলা একাধিকবার কালিঘাটের কাকুর বাড়িতে কড়া নাড়লেও ভিতর থেকে কেউ বেরিয়ে এসে দরজা খোলেননি। তবে দরজা না খুললেও এ দিন Tv9 বাংলার হাতে উঠে এসেছে কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য।
আজ সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রর বাড়ির বাইরের ডাস্টবিন থেকে মিলল কিছু ছেঁড়া কাগজ। উদ্ধার হওয়া কাগজগুলি আর্থিক লেনদেনের নথিপত্র বলেই অনুমান করা হচ্ছে। কয়েক লক্ষ টাকার লেনদেনের হিসেব লেখা রয়েছে ওই কাগজে। এছাড়াও একটি কনসালটেন্সির নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
সম্প্রতি, ইডি তদন্তকারী আধিকারিকরা সুজয় কৃষ্ণর বাড়িতে হানা দেন। সেই সময় বাড়ি থেকে বেশ কিছু কাগজপত্র উদ্ধার হয়। গোয়েন্দা আধিকারিকদের দাবি, সুজয় বেশ কয়েকটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এর মধ্যে লিপস অ্যান্ড বাউন্সের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ পাওয়া গিয়েছে। কাকু দাবি করেছেন ২০১২ সালে যখন কোম্পানি তৈরি হয় সেই সময় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে তিনিও ডিরেক্টর ছিলেন। ২০১৬ সালে বেরিয়ে আসেন। কিন্তু তদন্তে দেখা যায়, ওই কোম্পানির ডিরেক্টর পদেও না থেকেও সুজয় জড়িত। অন্যদিকে, সলিটারেড এজেন্সি নামে দ্বিতীয় এজেন্সিরও নাম পাওয়া গিয়েছে। আর এই কনসাল্টটেন্সিগুলিতে কালো টাকা সাদা করা হতো বলেও মনে করছেন ইডি আধিকারিকরা। বহু ক্ষেত্রে নথি নষ্ট করারও অভিযোগ উঠেছে এই কাকুর বিরুদ্ধে। এরপর আজ আবার ডাস্টবিন থেকে টুকরো নথি উদ্ধার। দু’য়ে দু’য়ে চার করলে প্রশ্ন ওঠে তাহলে কি নিয়োগ কেলেঙ্কারির কোনও প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা চলছে? এর উত্তর যদিও কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা আধিকারিকরাই দিতে পারবেন।