কলকাতা: পাহাড়েও শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে বিস্তর দুর্নীতির অভিযোগ উঠে এসেছে। টাকার খেলা হয়েছে বলে অভিযোগ। সম্প্রতি নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সরকারি আধিকারিক এই নিয়ে চিঠি লিখেছেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু ও তদন্তকারী সংস্থার কাছে। তিন পাতার ওই চিঠিতে উঠে এসেছে একাধিক তৃণমূল ছাত্র নেতার নাম। তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্য থেকে শুরু করে টিএমসিপি-র একাধিক প্রথম সারির নেতাদের নাম রয়েছে সেই চিঠিতে। নাম রয়েছে হাবড়ার পুরসভার কাউন্সিলর বুবাই বোসের। চিঠিতে উল্লেখ রয়েছে, এই ব্যক্তি আবার ‘জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের ক্যাশিয়ার’ বলেও পরিচিত। চিঠিতে দাবি করা হচ্ছে, টাকা পয়সার লেনদেনের ক্ষেত্রে সাহায্য করতেন এই বুবাই।
কে এই বুবাই বোস? খোঁজখবর নিতে গিয়ে জানা যায়, হাবড়া পুরসভার ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর হলেন অর্ঘ্য বোস ওরফে বুবাই বোস। ইতিমধ্যেই তাঁর বিভিন্ন ছবি প্রকাশ্যে এসেছে। তৃণমূলের প্রথম সারির তাবড় নেতাদের সঙ্গে ছবি রয়েছে বুবাইয়ের। ছবি রয়েছে তৃণমূলের তারকা মুখ সায়ন্তিকা-সোহমদের সঙ্গেও। তৃণমূলের যুব নেত্রী সায়নী ঘোষের সঙ্গেও ছবি রয়েছে বুবাইয়ের। একাধিক নেতা-মন্ত্রী-সাংসদের সঙ্গে ছবি রয়েছে তাঁর। কীভাবে উত্থান হল এই বুবাই ওরফে অর্ঘ্যর? প্রভাবশালীদের সঙ্গে ছবি তুলেই কি প্রভাব বিস্তার করেছিলেন তিনি? জানা যাচ্ছে, বুবাই হাবড়ার চাল বাজারের চাল দোকানের হিসেবরক্ষকের ছেলে। তিনি হাবড়ার শ্রীচৈতন্য কলেজের লাইব্রেরিয়ান। ২০১২ সাল থেকে রাজনীতিতে উত্থান এবং বর্তমানে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে।
সূত্রের দাবি, জ্যোতিপ্রিয়র সঙ্গে ‘ঘনিষ্ঠতা’র সুবাদেই তৃণমূল ছাত্র পরিষদে বড় পদে উঠে এসেছেন তিনি। মেদিনীপুর, বীরভূম, বাঁকুড়া, মুর্শিদাবাদ জেলার দায়িত্বে সামলাচ্ছেন। সেই সূত্র ধরে যোগাযোগ ছিল অনুব্রত মণ্ডলের সঙ্গেও। সূত্র মারফত এও জানা যাচ্ছে, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সঙ্গে বেশ ঘনিষ্ঠতা রয়েছে তাঁর এবং সেই সূত্র ধরে বিদেশেও গিয়েছেন একাধিকবার।
চিঠিতে তাঁর নাম থাকার বিষয়টি নিয়ে টিভি নাইন বাংলার প্রতিনিধি যোগাযোগও করেছিলেন হাবড়ার কাউন্সিলর বুবাই বোসের সঙ্গে। কিন্তু তিনি এই বিষয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি।
কলকাতা: পাহাড়েও শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে বিস্তর দুর্নীতির অভিযোগ উঠে এসেছে। টাকার খেলা হয়েছে বলে অভিযোগ। সম্প্রতি নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সরকারি আধিকারিক এই নিয়ে চিঠি লিখেছেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু ও তদন্তকারী সংস্থার কাছে। তিন পাতার ওই চিঠিতে উঠে এসেছে একাধিক তৃণমূল ছাত্র নেতার নাম। তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্য থেকে শুরু করে টিএমসিপি-র একাধিক প্রথম সারির নেতাদের নাম রয়েছে সেই চিঠিতে। নাম রয়েছে হাবড়ার পুরসভার কাউন্সিলর বুবাই বোসের। চিঠিতে উল্লেখ রয়েছে, এই ব্যক্তি আবার ‘জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের ক্যাশিয়ার’ বলেও পরিচিত। চিঠিতে দাবি করা হচ্ছে, টাকা পয়সার লেনদেনের ক্ষেত্রে সাহায্য করতেন এই বুবাই।
কে এই বুবাই বোস? খোঁজখবর নিতে গিয়ে জানা যায়, হাবড়া পুরসভার ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর হলেন অর্ঘ্য বোস ওরফে বুবাই বোস। ইতিমধ্যেই তাঁর বিভিন্ন ছবি প্রকাশ্যে এসেছে। তৃণমূলের প্রথম সারির তাবড় নেতাদের সঙ্গে ছবি রয়েছে বুবাইয়ের। ছবি রয়েছে তৃণমূলের তারকা মুখ সায়ন্তিকা-সোহমদের সঙ্গেও। তৃণমূলের যুব নেত্রী সায়নী ঘোষের সঙ্গেও ছবি রয়েছে বুবাইয়ের। একাধিক নেতা-মন্ত্রী-সাংসদের সঙ্গে ছবি রয়েছে তাঁর। কীভাবে উত্থান হল এই বুবাই ওরফে অর্ঘ্যর? প্রভাবশালীদের সঙ্গে ছবি তুলেই কি প্রভাব বিস্তার করেছিলেন তিনি? জানা যাচ্ছে, বুবাই হাবড়ার চাল বাজারের চাল দোকানের হিসেবরক্ষকের ছেলে। তিনি হাবড়ার শ্রীচৈতন্য কলেজের লাইব্রেরিয়ান। ২০১২ সাল থেকে রাজনীতিতে উত্থান এবং বর্তমানে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে।
সূত্রের দাবি, জ্যোতিপ্রিয়র সঙ্গে ‘ঘনিষ্ঠতা’র সুবাদেই তৃণমূল ছাত্র পরিষদে বড় পদে উঠে এসেছেন তিনি। মেদিনীপুর, বীরভূম, বাঁকুড়া, মুর্শিদাবাদ জেলার দায়িত্বে সামলাচ্ছেন। সেই সূত্র ধরে যোগাযোগ ছিল অনুব্রত মণ্ডলের সঙ্গেও। সূত্র মারফত এও জানা যাচ্ছে, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সঙ্গে বেশ ঘনিষ্ঠতা রয়েছে তাঁর এবং সেই সূত্র ধরে বিদেশেও গিয়েছেন একাধিকবার।
চিঠিতে তাঁর নাম থাকার বিষয়টি নিয়ে টিভি নাইন বাংলার প্রতিনিধি যোগাযোগও করেছিলেন হাবড়ার কাউন্সিলর বুবাই বোসের সঙ্গে। কিন্তু তিনি এই বিষয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি।