Upper Primary Agitation: ‘চাকরি চাওয়াটা অপরাধ?’, ৭২ ঘণ্টা জেলে কাটিয়ে ছলছল চোখে প্রশ্ন চাকরিপ্রার্থীদের

Supriyo Guha | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Dec 25, 2023 | 6:42 PM

Upper Primary Agitation: চাকরিপ্রার্থীরা বলেন, "আমাদের প্রাণের ভয় হচ্ছিল। আমরা তো অপরাধী নই। অথচ আমাদের অপরাধে অভিযুক্তদের সঙ্গে রাখা হল। একটা ঘরে ৮০-৯০ জন একসঙ্গে। এখনও ভাবলে শিউরে উঠছি। ন্যায্য দাবি জানাতে গেলে যে এমন পরিস্থিতির মুখে পড়তে হয় ভাবতে পারছি না। ভাবতে পারিনি এ জায়গায় আমাদের আসতে হবে।"

Follow Us

কলকাতা: জেল হেফাজতে থাকা চার চাকরিপ্রার্থীর জামিন হয়েছে সোমবার। জামিন পেয়েই আদালত চত্বরে কান্নায় ভেঙে পড়লেন এক চাকরিপ্রার্থী। বাকিরাও বিপর্যস্ত। তাঁদের দাবি, এভাবে জেলে রাত কাটানোর মতো সত্যিই কি তাঁরা কোনও অপরাধ করেছেন? মানসিকভাবে বিপর্যস্ত, বললেন চাকরিপ্রার্থীরা। চাকরি পাচ্ছেন না, এইটুকু বলার কারণে কাউকে গ্রেফতার করা হচ্ছে বলেও এদিন দাবি করেন তাঁরা।

চাকরিপ্রার্থীরা বলেন, “আমাদের প্রাণের ভয় হচ্ছিল। আমরা তো অপরাধী নই। অথচ আমাদের অপরাধে অভিযুক্তদের সঙ্গে রাখা হল। একটা ঘরে ৮০-৯০ জন একসঙ্গে। এখনও ভাবলে শিউরে উঠছি। ন্যায্য দাবি জানাতে গেলে যে এমন পরিস্থিতির মুখে পড়তে হয় ভাবতে পারছি না। ভাবতে পারিনি এ জায়গায় আমাদের আসতে হবে। ৭২ ঘণ্টা ঠিকমতো খাওয়াদাওয়া নেই। সব থেকে বড় কথা জেল তো অপরাধীদের জায়গা।”

চাকরিপ্রার্থীদের তরফে এই মামলার আইনজীবী ছিলেন ফিরদৌস শামিম। তিনি বলেন, “রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী বলছেন ওদের তো গুলি মারা হয়নি। তার মানে গুলি মারবেন? একে তো জেলে ভরে রেখেছেন, তারপর গুলি না মেরে বিরাট মহান কাজ করে দিয়েছেন?” এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “এটাই পশ্চিমবঙ্গের সুশাসন! বেকার যুবকরা রাস্তার ধারে অপেক্ষা করছেন কবে হকের চাকরিটা পাবেন।”

কলকাতা: জেল হেফাজতে থাকা চার চাকরিপ্রার্থীর জামিন হয়েছে সোমবার। জামিন পেয়েই আদালত চত্বরে কান্নায় ভেঙে পড়লেন এক চাকরিপ্রার্থী। বাকিরাও বিপর্যস্ত। তাঁদের দাবি, এভাবে জেলে রাত কাটানোর মতো সত্যিই কি তাঁরা কোনও অপরাধ করেছেন? মানসিকভাবে বিপর্যস্ত, বললেন চাকরিপ্রার্থীরা। চাকরি পাচ্ছেন না, এইটুকু বলার কারণে কাউকে গ্রেফতার করা হচ্ছে বলেও এদিন দাবি করেন তাঁরা।

চাকরিপ্রার্থীরা বলেন, “আমাদের প্রাণের ভয় হচ্ছিল। আমরা তো অপরাধী নই। অথচ আমাদের অপরাধে অভিযুক্তদের সঙ্গে রাখা হল। একটা ঘরে ৮০-৯০ জন একসঙ্গে। এখনও ভাবলে শিউরে উঠছি। ন্যায্য দাবি জানাতে গেলে যে এমন পরিস্থিতির মুখে পড়তে হয় ভাবতে পারছি না। ভাবতে পারিনি এ জায়গায় আমাদের আসতে হবে। ৭২ ঘণ্টা ঠিকমতো খাওয়াদাওয়া নেই। সব থেকে বড় কথা জেল তো অপরাধীদের জায়গা।”

চাকরিপ্রার্থীদের তরফে এই মামলার আইনজীবী ছিলেন ফিরদৌস শামিম। তিনি বলেন, “রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী বলছেন ওদের তো গুলি মারা হয়নি। তার মানে গুলি মারবেন? একে তো জেলে ভরে রেখেছেন, তারপর গুলি না মেরে বিরাট মহান কাজ করে দিয়েছেন?” এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “এটাই পশ্চিমবঙ্গের সুশাসন! বেকার যুবকরা রাস্তার ধারে অপেক্ষা করছেন কবে হকের চাকরিটা পাবেন।”

Next Article