বেশি বেশি মিষ্টি খান, হবে না কৃমি! কারণ জানলে চমকে যাবেন
ছোটবেলা থেকেই মা-ঠাকুমাদের মুখে একটাই কথা, বেশি মিষ্টি খেলে কৃমি হয়! তবে মিষ্টি খেলে অন্য সমস্য়া হলেও, কৃমি হওয়ার সঙ্গে মিষ্টির কোনও যোগ নেই।

ছোটবেলা থেকেই মা-ঠাকুমাদের মুখে একটাই কথা, বেশি মিষ্টি খেলে কৃমি হয়! তবে মিষ্টি খেলে অন্য সমস্য়া হলেও, কৃমি হওয়ার সঙ্গে মিষ্টির কোনও যোগ নেই। ভাবছেন এ আবার কেমন কথা? তাহলে কি ছোটবেলা থেকে শুনে আসা সব কথা মিথ্যা? আজ্ঞে হ্য়াঁ, অন্তত ডাক্তার লুসার তেমনটিই বলছেন।
ব্যাপারটা একটু খোলসা করে বলা যাক। প্রায় অধিকাংশ বাচ্চাদেরই কৃমির সমস্য়া দেখা যায়। এই কৃমি দূর করতে তাঁদের নানারকম ওষুধও খাওয়ানো হয়। এমনকী, অনেকে তো বাচ্চাদের জোর করে তেঁতো খাওয়ান, যাতে কৃমি মরে যায়। এবং মিষ্টি, চকোলেট খাওয়া একেবারেই বন্ধ করে দেন।
ডাক্তার লুসার বলছেন, কৃমি হওয়ার নেপথ্যে মিষ্টির কোনও হাত নেই। বরং পরিষ্কার, পরিচ্ছন্ন না থাকলেই কৃমি হয়। যেমন, কৃমি থেকে বাঁচতে হাত না ধুয়ে খাওয়া উচিত নয়। রাস্তার কাটা ফল বা রাস্তায় খোলাভাবে বিক্রি হওয়া খাবার না খাওয়াই ভাল। কিছু মাংসের থেকেও কৃমি হতে পারে। মাংস যদি ঠিক করে সেদ্ধ না হয়, তাহলে কৃমি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
এই খবরটিও পড়ুন
ডাক্তার লুসারের কথায়, যাঁরা খালি পায়ে মাটিতে হাঁটা চলা করেন, তাঁদের কৃমি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি হয়। বাচ্চারা খালি পায়ে মাটিতে হাঁটলে কৃমি হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। আসলে পরিষ্কার, পরিচ্ছন্ন এবং হাত ধুয়ে খাওয়ার খেলে কৃমি হবে না। বিন্দাস মিষ্টি খেতে পারেন। কেননা, মিষ্টি বেশি খেলে অন্যান্য সমস্যা হলেও, কৃমি হয় না।





