
স্কুল, কলেজ কিংবা কাজের জায়গা। অনেক সময়ই দেখা যায়, এমন কিছু ব্যক্তিত্ব থাকেন, যাঁদের প্রতি সকলেই আকৃষ্ট হন। পুরুষদের মধ্যে কিছু বিশেষ অভ্যেস দেখলে সহজেই ফিদা হয়ে যান মহিলারা! এমন হামেশাই দেখা যায়, কোনও এক পুরুষকে ঘিরে থাকেন মহিলারা। একাধিক নারী তাঁর সঙ্গে কথা বলা, সময় কাটানোর জন্য উদগ্রীব হয়ে থাকেন। সেই বিশেষ ব্যক্তির প্রতি ভালোবাসায় পাগল হয়ে যান। আবার অনেক ক্ষেত্রে উল্টো। পাত্তাই পান না অনেক পুরুষ। সব সময় যে রূপ, খ্যাতি, পরিচিতি, জনপ্রিয়তা এসবের জন্যই মহিলাদের কাছে কোনও পুরুষ পছন্দের হয়ে ওঠেন তা নয়। নারীরা প্রেমে পড়েন, ব্যক্তিত্বে।
মেয়েরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই গুরুত্ব দেন অনুভূতিকে। কেউ যদি তাঁকে স্পেশাল অনুভব করান, এর চেয়ে তৃপ্তির কিছু নেই। এই গুণ সকল পুরুষের মধ্যে থাকে না। কিছু বিশেষ গুণ মহিলাদের অনেক বেশি আকৃষ্ট করে।
পুরুষদের মধ্যে এমন ব্যক্তিত্ব, যাঁরা খুব ভালো বুঝতে পারেন, অনুভূতিশীল হন। সুখেই শুধু নয়, দুঃখেও যিনি পাশে থাকবেন।
সৎ এবং শ্রদ্ধাশীল ব্যক্তিত্ব-বেশির ভাগ মেয়েই এমন ব্যক্তিত্বের পুরুষকেই পছন্দ করেন। যিনি সঙ্গীকে সম্মান করবেন, তাঁর প্রতি সৎ থাকবেন। আত্মবিশ্বাসী থাকতে সাহায্য করবেন, তাঁকে স্বাধীনভাবে বাঁচার জন্য উৎসাহ দেবেন।
সততা এবং ভরসা-যে কোনও সম্পর্কের ভিত মজবুত করতে এই দুটো বিষয়ই সকলের আগে প্রয়োজন। যাঁরা কথা এবং কাজে একইরকম, সেরকম ব্যক্তিত্বের প্রেমে পড়েন মহিলারা। বিশ্বাসভঙ্গ হলেই সমস্যা বাড়ে।
দায়িত্বশীল-সম্পর্ক, পরিবার, কেরিয়ার সমস্ত কিছুর ক্ষেত্রেই দায়িত্বশীল ব্যক্তিত্বের পুরুষের প্রেমে পড়েন মহিলারা। যে কোনও পরিস্থিতিতেই যাতে পাশে থাকেন।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক। বলা এবং শোনা। কমিউনিকেশন যে কোনও সম্পর্কের রসায়ন মজবুত করে। তাঁর পার্টনারের কথা মনোযোগ সহকারে শোনা এবং সেই মতো তার জবাব দেওয়া যে কোনও মহিলার মন জিততে সাহায্য করে।