‘কেভেন্টার ই-স্টোর’ অ্যাপে খাবারদাবার কিংবা ড্রিঙ্ক এবার আপনার দোড়গোড়ায়
মায়াঙ্ক জালান, (চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর, কেভেন্টার অ্যাগ্রো লিমিটেড) বলেন, “লকডাউন শুরু থেকে কলকাতাবাসী যাতে তাঁদের রোজকার ডেয়ারিজাত দ্রব্য ও খাবার দাবার সহজে কিনতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে ‘কেভেন্টার অ্যাগ্রো’ এ ব্যবস্থা নিচ্ছে।
কোভিড-১৯, আমজনতার জীবনযাত্রা বদলে দিয়েছে। আর এ বদল সম্ভব হয়েছে অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবায় যুক্ত কর্মীদের জন্য। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেছেন তাঁরা। দুধ আর খাবার দাবার ডেলিভার করার মানুষগুলোর অবদান কিন্তু কম নয়। ডেয়ারিজাত খাবার দাবার সহজে এবং সুবিধাজনকভাবে ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য নতুন প্রয়াসে সামিল হল ‘কেভেন্টার অ্যাগ্রো’। Keventer eStore অ্যাপের মাধ্যমে খাবারদাবার এবং পানীয় বিক্রির অনলাইন প্ল্যাটফর্ম লঞ্চ হল।
Keventer eStore-এ রয়েছে পুষ্টিকর সব প্রোডাক্টের বিস্তৃত সম্ভার।
মাত্র কয়েকটা ক্লিকে এবার বাড়িতে বসে খাবারদাবার অর্ডার করুন। আর হোম ডেলিভারির মাধ্যমে আপনার অর্ডার্ড প্রোডাক্ট চলে আসবে দোরগোড়ায়। দুধ, পানীয়, আইসক্রিম, প্যাকেজড পানীয় জল, ফ্রুট স্ন্যাক্স, ফ্রোজেন খাবার দাবারের মতো একগুচ্ছ প্রোডাক্ট কেনার সুবিধাজনক অভিজ্ঞতা গ্রাহক এই অ্যাপের মাধ্যমে পাবেন।
কোভিড পরিস্থিতিতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং স্বাস্থ্য, ক্রেতাদের মূল চিন্তার বিষয়। প্রোডাক্ট ডেলিভারি করার সময় এই দুই বিষয়ের উপর নজর রেখেছে কত্তৃপক্ষ। কেভেন্টার অ্যাগ্রো কারখানাগুলোয় পরিচ্ছন্নতার দিকও খেয়াল রেখেছে। পাশাপাশি নিজস্ব ডেলিভারি নেটওয়ার্ক তৈরি করার জন্য কলকাতাব্যাপী কর্মী নিযুক্ত করেছে।
মায়াঙ্ক জালান, (চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর, কেভেন্টার অ্যাগ্রো লিমিটেড) বলেন, “লকডাউন শুরু থেকে কলকাতাবাসী যাতে তাঁদের রোজকার ডেয়ারিজাত দ্রব্য ও খাবার দাবার সহজে কিনতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে ‘কেভেন্টার অ্যাগ্রো’ এ ব্যবস্থা নিচ্ছে। ক্রেতাদের সাহায্য করার জন্য ওয়েবসাইটে স্টোর লোকেটরের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যেখানে তাঁরা রোজকার জোগান পেয়ে যাবেন। ‘সুইগি’ এবং ‘জোম্যাটো’র মতো প্ল্যাটফর্মে সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কেভেন্টার।
‘Keventer eStore’ অ্যাপ গুগল প্লে স্টোর এবং আইওএস অ্যাপ স্টোর, দু’জায়গা থেকেই ডাউনলোড করা যাবে। www.shop.keventer.com-এও অর্ডার দিতে পারেন।