মদের নেশায় মাথা ঝিমঝিম! হ্যাংওভার কাটান এভাবে
সামনেই হোলি। আর হোলিতে নিশ্চয়ই নেশা করার প্ল্যান। তবে কন্ট্রোলের বাইরে নেশা চলে গেলেই, পরের দিন ঘুম থেকে উঠেই মাথা ঝিমঝিম। মানে হ্যাংওভার। কড়া কফি খেলেই দূর হয় হ্যাংওভার।

সামনেই হোলি। আর হোলিতে নিশ্চয়ই নেশা করার প্ল্যান। তবে কন্ট্রোলের বাইরে নেশা চলে গেলেই, পরের দিন ঘুম থেকে উঠেই মাথা ঝিমঝিম। মানে হ্যাংওভার। কড়া কফি খেলেই দূর হয় হ্যাংওভার। আবার অনেকে মনে করেন, তেঁতুল বা লেবু অথবা টক খাওয়ার খেলে ঝটপট কেটে যায় এই হ্যাংওভার। তবে জানেন কি? এসবেও অনেক সময় কাজ হয় না। তাই রইল হ্যাংওভার কাটানোর নতুন দাওয়াই।
সারা রাত মদ্যপানের পর বার বার বমি হচ্ছে? ব্যথায় মাথা তুলতে পারছেন না? একটা পাউরুটি কড়া করে টোস্ট করে নিন। কিংবা পাউরুটির জায়গায় ক্রিম ক্র্যাকার বিস্কুটও ভালো করে সেঁকে নিয়ে খেতে পারেন। দেখবেন এতে মাথা ব্যথাও কমবে। বমিও হবে না।
অতিরিক্ত ফাইবারযুক্ত খাবার অ্যালকোহল রক্তে মিশতে দেয় না। তাই মদ্যপান করার সময় বা পরে বেশি ফাইবারযুক্ত খাবার খান। যেমন, মাশরুম, পপকর্ন, গ্রিলড চিকেন স্যান্ডসাইচ, খেতে পারেন স্যালাডও। তাহলে আর হ্যাংওভার হবেই না।
হ্য়াংওভার কাটাতে গ্রিন টি বা হার্বাল টি খেতে পারেন। এটি অতিরিক্ত মদ্যপানের পর লিভারকে ঠান্ডা রাখবে, আরাম দেয়। এরফলে ধীরে ধীরে হ্যাংওভার কেটে যাবে।
হ্য়াংওভার কাটাতে কলা খেতে পারেন। কলার মধ্যে থাকা পটাশিয়াম শরীরে ইলেকট্রোলাইট ফেরাতে সাহায্য করে। যার ফলে দ্রুত হ্যাংওভার কেটে যায়।
সারাদিন ধরে অল্প অল্প জল খান। শরীরে যত জল যাবে তত দ্রুত হ্যাংওভার কাটবে। জল না খেতে ইচ্ছা করলে, ফলের রসও খেতে পারেন।





