কোন অভিনেতার ওপর রাগ দেখাতে গিয়ে কিশোরকে বিয়ে করে বসেন মধুবালা?

Mar 06, 2024 | 7:39 PM

Madhubala Unknown Fact: এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন 'আমি ভীষণ আবেগপ্রবণ। আমি আমার জীবনটাকে সব সময় মন দিয়েই চালনা করেছি।' এখানেই শেষ নয়, তিনি আরও বলেন, 'ঠিক সেই কারণেই আমি প্রয়োজনের থেকে অনেক বেশি কষ্ট পেয়েছি। আমি খুব আঘাত পেয়েছি। কোরান, বাইবেল বলে, তুমি ভাল করলে তোমার সঙ্গে ভাল হবে। কিন্তু আমার সঙ্গে এটা হয়নি।'

1 / 8
মধুবালা। কেরিয়ারে দাপটের সঙ্গে সকলের মনে জায়গা করে নিয়েছিলেন। হাজার হাজার পুরুষের স্বপ্নের নারী ছিলেন তিনি। যদিও সারাটা জীবন প্রেম খুঁজেই কেটেছে তাঁর।

মধুবালা। কেরিয়ারে দাপটের সঙ্গে সকলের মনে জায়গা করে নিয়েছিলেন। হাজার হাজার পুরুষের স্বপ্নের নারী ছিলেন তিনি। যদিও সারাটা জীবন প্রেম খুঁজেই কেটেছে তাঁর।

2 / 8
বরাবরই তিনি একাকিত্বে ভুগতেন। কাছের মানুষ, মনের মানুষকে না পাওয়ার কষ্ট ছিল তাঁর বুকে। অভিনেত্রী যতটা সুন্দরী ততটাই দক্ষতার সঙ্গে অভিনয় করে মন জয় করলেও সংসার মনের মতো হয়নি তাঁর।

বরাবরই তিনি একাকিত্বে ভুগতেন। কাছের মানুষ, মনের মানুষকে না পাওয়ার কষ্ট ছিল তাঁর বুকে। অভিনেত্রী যতটা সুন্দরী ততটাই দক্ষতার সঙ্গে অভিনয় করে মন জয় করলেও সংসার মনের মতো হয়নি তাঁর।

3 / 8
১৯৬০ সালে গায়ক কিশোর কুমারের গলায় মালা গিয়েছিলেন আনারকলি। যদিও সেই বিয়ে নাকি মন থেকে করেননি মধুবালা। তাঁর বোন এক সাক্ষাৎকারে সেই রহস্য খোলসা করেছিলেন।

১৯৬০ সালে গায়ক কিশোর কুমারের গলায় মালা গিয়েছিলেন আনারকলি। যদিও সেই বিয়ে নাকি মন থেকে করেননি মধুবালা। তাঁর বোন এক সাক্ষাৎকারে সেই রহস্য খোলসা করেছিলেন।

4 / 8
যেদের বশে কিশোর কুমারকে নাকি বিয়ে করেছিলেন তিনি। মধুবালার বোনের কথায়, মধুবালা কিশোর কুমারকে বিয়ে করেন যেদের কারণেও ও কিছুটা দিলীপ কুমারের ওপর রাগের কারণে।

যেদের বশে কিশোর কুমারকে নাকি বিয়ে করেছিলেন তিনি। মধুবালার বোনের কথায়, মধুবালা কিশোর কুমারকে বিয়ে করেন যেদের কারণেও ও কিছুটা দিলীপ কুমারের ওপর রাগের কারণে।

5 / 8
এখানেই শেষ নয়, তিনি আরও বলেন, মধুবালা নাকি সর্বক্ষণ কাঁদতেন। কষ্ট পেতেন। মুগল-ই-আজম ছবিতে একটি সংলাপ ছিল, কাঁটো কো মুরধানে কা কোয়াফ নেহি। অর্থাৎ কাঁটা শুকিয়ে যাওয়ার ভয় পায় না, এই সংলাপ বলার সময় তিনি নাকি সত্যি কারের কেঁদে ফেলেছিলেন।

এখানেই শেষ নয়, তিনি আরও বলেন, মধুবালা নাকি সর্বক্ষণ কাঁদতেন। কষ্ট পেতেন। মুগল-ই-আজম ছবিতে একটি সংলাপ ছিল, কাঁটো কো মুরধানে কা কোয়াফ নেহি। অর্থাৎ কাঁটা শুকিয়ে যাওয়ার ভয় পায় না, এই সংলাপ বলার সময় তিনি নাকি সত্যি কারের কেঁদে ফেলেছিলেন।

6 / 8
১৯৬০ সাল থেকে ১৯৬৯ সাল, তিনি বিছানাতেই ছিলেন শয্যাশায়ী। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন আমি ভীষণ আবেগঘন। আমি আমার জীবনটাকে সব সময় মন দিয়েই চালনা করেছি।

১৯৬০ সাল থেকে ১৯৬৯ সাল, তিনি বিছানাতেই ছিলেন শয্যাশায়ী। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন আমি ভীষণ আবেগঘন। আমি আমার জীবনটাকে সব সময় মন দিয়েই চালনা করেছি।

7 / 8
এখানেই শেষ নয়, তিনি আরও বলেন, ঠিক সেই কারণেই আমি প্রয়োজনের থেকে অনেক বেশি কষ্ট পেয়েছি। আমি খুব আঘাত পেয়েছি। কোরান, বাইবেল বলে, তুমি ভাল করলে তোমার সঙ্গে ভাল হবে। কিন্তু আমার সঙ্গে এটা হয়নি।

এখানেই শেষ নয়, তিনি আরও বলেন, ঠিক সেই কারণেই আমি প্রয়োজনের থেকে অনেক বেশি কষ্ট পেয়েছি। আমি খুব আঘাত পেয়েছি। কোরান, বাইবেল বলে, তুমি ভাল করলে তোমার সঙ্গে ভাল হবে। কিন্তু আমার সঙ্গে এটা হয়নি।

8 / 8
এক সাক্ষাৎকারে দিলীপ কুমার জানিয়েছিলেন, তিনি মধুবালার বলা শেষ কথা কোনওদিন ভুলবেন না। একটা দরকারে তিনি মধুবালার সঙ্গে দেখা করেছিলেন। তখন মধুবালা তাঁকে অনুরোধ করেছিলেন, আমি যদি সুস্থ হয়ে যাই, তুমি আমার সঙ্গে আরেকটা ছবি করবে?

এক সাক্ষাৎকারে দিলীপ কুমার জানিয়েছিলেন, তিনি মধুবালার বলা শেষ কথা কোনওদিন ভুলবেন না। একটা দরকারে তিনি মধুবালার সঙ্গে দেখা করেছিলেন। তখন মধুবালা তাঁকে অনুরোধ করেছিলেন, আমি যদি সুস্থ হয়ে যাই, তুমি আমার সঙ্গে আরেকটা ছবি করবে?

Next Photo Gallery