
এমু-সবচেয়ে বড় পাখি। কিন্তু উড়তে পারে না। অস্ট্রেলিয়ায় এই পাখির দেখা মেলে। আগে অবশ্য ইউরোপের নানা অঞ্চলেও দেখা যেত।

রাইনোসোরাস ইগুয়ানা-এই প্রাণীটি অবশ্য বিলুপ্ত প্রায়। ক্যারিবিয় দ্বীপ পুঞ্জে দেখা মিলত। তাদের আকৃতি এবং ব্যতিক্রমী চেহারায় যেন ডাইনোসরের ছাপ রয়েছে।

আর্মাডিলো-শক্তপোক্ত খোলস রয়েছে বলা যায়। শরীরটা ছোট্ট। ধারালো নখ রয়েছে। ছোট্ট শরীর হলেও প্রচণ্ড জোরে দৌড়তে পারে আর্মাডিলো। একেও আধুনিক ডাইনোসর বলা যায়।

ফ্রিলড লিজার্ড-একে ভিন্ন নামেও ডাকা হয় যেমন ফ্রিলড অ্যাগামা, ফ্রিল-নেক লিজার্ড, ফ্রিল-নেকড লিজার্ড, ফ্রিলড ড্র্যাগন। মূলত অস্ট্রেলিয়া এবং নিউ গিনিতেই দেখা যায়।

রেড-আই ক্রোকোডাইস স্কিঙ্ক-বৈজ্ঞানিক ভাবে এই প্রাণী পরিচিত ট্রাইবোলোনোটাস গ্রাসিলি নামে। এই প্রাণী একমাত্র নিউ গিনিতেই দেখা যায়।

গ্রিন বাসিলিক-এরও অনেক নাম রয়েছে। এমনকি জেসাস ক্রাইস্ট লিজার্ড নামেও পরিচিত। উত্তর আমেরিকায় এর দেখা মেলে। মেক্সিকো এবং কলম্বিয়াতে।

সি টার্টল-সামুদ্রিক কচ্ছপকে অনেক সময় ডাইনোসরের তুতো ভাই-বোন বলা হয়ে থাকে। সামুদ্রিক কচ্ছপের আবার সাতটি ভিন্ন প্রজাতি পাওয়া যায়! বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন, এই কচ্ছপ ডাইনসোরের সময়ও ছিল।

কোমোডো ড্র্যাগন- বড় টিকটিকির মতো। ইন্দোনেশিয়ার দ্বীপ কোমোডো, রিঙ্কা, ফ্লোরেস, গিলি দাসামি, গিলি মাতাংয়ে এর দেখা মেলে। এর বাইরে বিশ্বের অন্য কোথাও এর অস্তিত্ব নেই।

হর্নবিল-এই পাখি মূলত আফ্রিকা, এশিয়া এবং মেলানিশার নানা অঞ্চলে দেখা যায়। নীচু হয়ে আসা ঠোঁট, প্রাণীদের মধ্যে রহস্যময়। সব ছবি: CANVA