Guggal Dhoop Tips: বাড়িতে পুজো হলে এই ধূপ ব্যবহার করেন? জীবনটা বদলাতে এর গুরুত্ব জানুন
Astrology: পারিবারিক কলহের পরিস্থিতিও বিরাজ করে যা বাড়ির সুখ-শান্তি নষ্ট করে। এ কারণে আর্থিক সংকটেও পড়তে হয়। তাই বাস্তুশাস্ত্রে উল্লেখিত এই নিয়মগুলো মেনে চলা খুবই জরুরি। বাস্তুশাস্ত্রে, ঘর থেকে নেতিবাচক শক্তি দূর করার জন্য অনেক উপায়ের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

সনাতন হিন্দুধর্মে বাস্তুশাস্ত্রের গুরুত্ব রয়েছে, তা কারওর অজানা নয়। ঘরের অন্দরসজ্জা থেকে বাড়ির অবস্থান, নানা রকম জিনিসপত্র সাজানো পর্যন্ত সব কিছুই বাস্তুর নিয়ম মেনে চলা উচিত। অনেকে মানেন, আবার মানেন না। তবে যাঁরা বাস্তুতে বিশ্বাস করেন, তাঁরা জানেন এর গুরুত্ব ও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তাই ঘর বানানো থেকে শুরু করে জিনিসপত্র সাজানো পর্যন্ত বাস্তুর নিয়ম মেনে চলা হয়। বাস্তুর এই নিয়মগুলি মেনে চললে ঘরে থাকে সুখ, সমৃদ্ধি ও শান্তি। যদি এই বাস্তু নিয়মগুলিকে উপেক্ষা করেন তাহলে বাড়ির বাস্তু ত্রুটির কারণ হয়ে ওঠে । বাস্তুমতে, একবার বাস্তু ত্রুটি দেখা দিলে বাড়ির সদস্যদের জীবনে বাধা ও সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে।পাশাপাশি পারিবারিক কলহের পরিস্থিতিও বিরাজ করে বাড়িতে। তাতে সংসারের সুখ-শান্তির ঘাটতি দেখা যায়, আর্থিক সঙ্কটও দেখা দিতে পারে। তাই বাস্তুশাস্ত্রে উল্লেখিত এই নিয়মগুলি মেনে চলা খুবই জরুরি।
পারিবারিক অশান্তি দূর হয়
যদি বাড়িতে সবসময় অশান্তি বা বিবাদের পরিস্থিতি ঘটতে থাকে তাহলে পুজোর সময় ও সন্ধ্যের সময় অবশ্যই গুগ্গল ধূপ জ্বালাতে পারেন। একাদশী, ত্রয়োদশী, অমাবস্যা, পূর্ণিমা তিথির মতো এই বিশেষ দিনগুলিতে ধূপ জ্বালালে ঘরের সমস্ত নেতিবাচক শক্তি নষ্ট হতে পারে। সংসারের মধ্যে ঐক্যবোধ জাগ্রত হয়।
নেতিবাচক শক্তি দূর হয়
বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, হলুদ সরষে ধূপের সঙ্গে মিশিয়ে টানা ৭ দিন সূর্যের আলোতে জ্বালিয়ে রাখলে নেতিবাচক শক্তি নষ্ট হয়। সংসারে ফিরে আসে সুখ, সমৃদ্ধি ও শান্তি । বিশেষ করে শনিবার থেকে এই প্রতিকার শুরু করতে পারেন। এদিন সন্ধ্যের সময় পুজো-আরতি করার পর গুগ্গল ধূপ জ্বালাতে পারেন। ধূপের ধোঁয়া সারা ঘরে ছড়িয়ে দিলে কাজের কাজ হতে পারে।
জীবনে মন্দ কাজ আর করবেন না
যদি যে কোনও কাজ করতে গিয়ে বারবার বাধা তৈরি হয়, বিফল হন, তাহলে গুগ্গল ধুপের এই প্রতিকারটি মেনে চলতে পারেন। এই প্রতিকারের জন্য প্রতিদিন সন্ধ্যের সময়য় গোবরে খাঁটি ঘি, হলুদ সরষে, ও গুগল জ্বালিয়ে দিতে পারেন। এই প্রতিকার ২১ দিন করতে হবে, ধীরে ধীরে সমস্ত কাজ সম্পন্ন করতে সাহায্য করবে।





