Personality Test: কানের আকার দেখেই মানুষ চিনুন সহজে! পদে পদে সহায় থাকবে ভাগ্যও

Ear Shapes: কানের আকৃতি সম্পর্কে বলতে গেলে, মানুষের মধ্যে প্রধানত তিন বা চার ধরণের কানের আকৃতি রয়েছে। বৃত্তাকার কান, বর্গাকার কান ও পয়েন্টেড কানের মতো। সমুদ্র শাস্ত্র অনুসারে, কান মানুষের ব্যক্তিত্বের অনেক গোপনীয়তা চিহ্নিত করে। শুধু তাই নয়, ভাগ্যের চাকাও বদলে দিতে পারে।

Personality Test: কানের আকার দেখেই মানুষ চিনুন সহজে! পদে পদে সহায় থাকবে ভাগ্যও
ছবিটি প্রতীকী
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 06, 2024 | 8:38 PM

অনেকে হাত দেখে আবার কপাল দেখে মানুষ চিনতে পারেন। তিল দেখেও মানুষের ব্যক্তিত্ব বুঝতে পারেন অনেকে। কিন্তু কান দেখেও যায় চেনা, এই গোপন কথা অনেকেই জানেন না। কথায় আছে, দেওয়ালেরও কান রয়েছে। এই কান মানুষের গোপন কথার প্রসঙ্গ উঠে আসে। তবে এর পাশাপাশি কানের আকৃতি দেখেও মানুষের ব্যক্তিত্ব বোঝা যায়। আপনি পরিশ্রমী নাকি শৌখিন, নাকি দ্রুত রেগে যান নাকি লাজুক, তা কানের আকার দেখেই সব বোঝা যায়।

কানের আকৃতি সম্পর্কে বলতে গেলে, মানুষের মধ্যে প্রধানত তিন বা চার ধরণের কানের আকৃতি রয়েছে। বৃত্তাকার কান, বর্গাকার কান ও পয়েন্টেড কানের মতো। সমুদ্র শাস্ত্র অনুসারে, কান মানুষের ব্যক্তিত্বের অনেক গোপনীয়তা চিহ্নিত করে। শুধু তাই নয়, ভাগ্যের চাকাও বদলে দিতে পারে।

বড় কান

কান বড় হলে, স্বভাবগতভাবে বেশ শান্ত ও স্থির হয়। এর পাশাপাশি চাদের আত্মবিশ্বাসও অনেক বেশি থাকে। জনসমাগমেও তারা স্বচ্ছন্দে মতামত প্রকাশ্যে প্রকাশ করতে পারেন। খুব সহজে নেগেটিভ মানসিকতার প্রভাব পড়ে না। খারাপ পরিস্থিতিতেও হাল ছেড়ে দেন না। বিপদের সময় মুখ ফিরিয়ে নেন না। এই ধরনের মানুষের জীবনে অর্থ ও খ্যাতির কোনও কমতি নেই।

বাঁকা কান

কান বাঁকা হলে তারা খুব সহজেই নিজের মতামত প্রকাশ করেন। শুধুমাত্র যুক্তির ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেন, আবেগ বেশ কম। বেশ অ্যাডজাস্টেবল ও কোনও সমস্যায় পড়লে, যে কোনও পরিস্থিতিকে সামাল দেওয়ার সাহজ তাদের আছে।

খাটো কান

কান অপেক্ষাকৃত ছোট হলে তারা বেশ লাজুক প্রকৃতির হন। বাইরে কম ও পরিবারের সঙ্গেও বেশি সময় কাটাতে পছন্দ করেন। এ ধরনের মানুষ বেশি কথা বলতে পছন্দ করেন না। প্রয়োজনে নিজের মতামত খুব ভালোভাবে প্রকাশ করতে জানেন।

সরু কান

কানের নিচের অংশ ডব্লিউ-আকৃতির হলে, সেই কানকে পয়েন্টেড কান বলে। কল্পনায় অনেক বেশি বেঁচে থাকতে ভালোবাসেন। কাল্পনিক জগতের সবকিছুকেই নিজস্ব দুনিয়া বলে মনে করেন। চিন্তাভাবনায় সৃজনশীল ও বিশ্ব সম্পর্কে তাদের আলাদা দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। এরা খুবই উচ্চাকাঙ্ক্ষী হন।