অন্ধকারের পরই আসে আলো। আর সেই আলোর দিশা পাওয়ার রাস্তাটা বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। তবুও সেই আলোর পথ খোঁজা বন্ধ করেন না কেউ। সব মানুষের জীবনেই আসে প্রতিকূলতা। সমস্যা একটার পর একটা এসেই যায়। সেই সমস্যা কখনও কখনও অতি কঠিনও হয়ে পড়ে। আর সেই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ভগবানের উপর ভরসা ছাড়া উপায় থাকে না। অনেকে আবার এই কঠিন পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে ও ভাগ্যকে ফেরাতে জ্যোতিষশাস্ত্রের উপরও বিশ্বাস রাখেন। জীবন মানেই সঙ্কট। আর সেই সঙ্কট থেকে মুক্তি পেতে বেশ কিছু প্রতিকার মেনে চললেই কেল্লাফতে। এই প্রতিকারগুলি মেনে চললে জীবনে সব সঙ্কট থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব হয়।
জীবনে যখন কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়েন, দীর্ঘদিন ধরে থাকা ইচ্ছে পূরণ না হলে, বা একের পর এক সমস্যা তৈরি হলে, প্রতিদিন শিবের মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র জপ করতে পারেন। তবে এই মন্ত্র উচ্চারণ করার আগে অবশ্যই শিবলিঙ্গে জলাভিষেক বা জল অর্পণ করা উচিত। তার পর ঙরি মন্ত্র জপ করতে পারেন। এমনটা করতে থাকলে, দেখবেন, ধীরে ধীরে সেই সমস্যার মেঘ কেটে গিয়ে অলৌকিক কিছু ঘটতে শুরু করবে। আস্তে আস্তে বিবাদ, সঙ্কট কাটতে থাকবে। মনেক ইচ্ছেগুলিও পূর্ণতা পাবে।
চাকরিতে কোনও ধরনের সমস্যা বা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হলে বা দীর্ঘদিন ধরে চলা সম্স্যার সমাধান সূত্র খুঁজে না পেলে একটি তামার পাত্রে লাল শুকনো লঙ্কার নীজ রেখে দিতে পারেন। সেই পাত্রের জল সূর্।দেবকে অর্পণ করতে পারেন। এই প্রতিকার মেনে চললে কোনও কিছুর অভাব থাকবে না। টানা ৩১ দিন এই প্রতিকার মেনে চললে সব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, সবসমস্যার সমাধান পেতে সহজ ও সরল একটি প্রতিকার রয়েছে। এই প্রতিকার মেনে চললে যে কোনও ব্যাক্তি খুব তাড়াতাড়ি শুভ ফল লাভ করতে পারেন। এই কৌশল মেনে চললে যে কোনও কাজে সফল ও উন্নতি অর্জন করেন। প্রতি বৃহস্পতিবার রূপোর পাত্রে কেশর বা জাফরন মিশিয়ে কপালে তিলক বা টিপের মতো দিতে পারেন। তাতে কঠিনতর কাজে সাফল্য মিলতে পারে।
হিন্দু শাস্ত্রে কন্যা সন্তান দান করা অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়েছে। বুধবার মন্দিরের বাইরে কোনও কন্যাকে গোটা বাদাম দান করলে খুব উপকারী বলে মনে করা হয়। এই প্রতিকার মেনে চললে বাড়ির সদস্যরা রোগভোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।