AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

AB de Villiers: ‘চোখে দেখতে পেতাম না’ দ্রুত অবসরের কারণ খোলসা করলেন ডেভিলিয়ার্স

Latest Information of AB De Villiers: ২০১৮ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেন এবিডি। সেই সময় গুরুতর চোখের সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। রেটিনা ছিঁড়ে গিয়েছিল। চোখের অবস্থা এমনই ছিল যে অস্ত্রোপচারের পর ক্রিকেটে ফেরার কোনও সম্ভাবনাই দেখতে পাননি চিকিৎসকরা। কিন্তু নামটা যে এবি ডেভিলিয়ার্স। তাঁর ব্যাট থামানো মুশকিল।

AB de Villiers: 'চোখে দেখতে পেতাম না' দ্রুত অবসরের কারণ খোলসা করলেন ডেভিলিয়ার্স
এবি ডিভিলিয়ার্সImage Credit: ছবি: X
| Edited By: | Updated on: Dec 07, 2023 | 9:24 PM
Share

নয়াদিল্লি: দ্রুত অবসর নিতে বাধ্য হয়েছিলেন। একসময় বাইশ গজে আগুন ধরিয়েছিলেন প্রোটিয়া কিংবদন্তি এবি ডিভিলিয়ার্স। তবে সময়ের আগে কেন অবসর নেন? খোলসা করলেন এতদিন পর। কারণটা শুনলে বিস্মিত হবেন অনেকেই। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, অবসরের আ়গে চোখে ভালো মতো দেখতে পেতেন না এবিডি। তাঁর রেটিনা ছিঁড়ে গিয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। সেই চোখ নিয়েই একের পর এক দুরন্ত ইনিংস উপহার দিয়েছেন তিনি। থামেনি মিস্টার ৩৬০ ডিগ্রির ব্যাট। এই প্রসঙ্গে কী বলছেন প্রোটিয়া কিংবদন্তি? বিস্তারিত জেনে নিন TV9 Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।

২০১৮ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেন এবিডি। সেই সময় গুরুতর চোখের সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। রেটিনা ছিঁড়ে গিয়েছিল। চোখের অবস্থা এমনই ছিল যে অস্ত্রোপচারের পর ক্রিকেটে ফেরার কোনও সম্ভাবনাই দেখতে পাননি চিকিৎসকরা। কিন্তু নামটা যে এবি ডেভিলিয়ার্স। তাঁর ব্যাট থামানো মুশকিল। এরপর ফের আইপিএলের মঞ্চে ফেরেন। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্য় ব্যাঙ্গালোরের জার্সিতে আগুন ঝরিয়েছেন তিনি। এই প্রসঙ্গে এবিডি বলছেন, “দুর্ভাগ্যবসত আমার ছেলে খেলার ছলে গোড়ালি দিয়ে চোখে আঘাত করে বসে। তারপরই ধীরে-ধীরে দৃষ্টিশক্তি হারাতে শুরু করি। তা নিয়েও খেলা চালিয়ে গিয়েছি। ”

এমনকী এবিডির চোখের অবস্থা দেখে চিকিৎসকরা প্রশ্ন করে বসেন, এই চোখ নিয়ে তিনি কীভাবে ক্রিকেট খেলেন? তবে দীর্ঘদিন এই চোখ নিয়ে আর খেলা চালিয়ে যেতে পারেননি তিনি। একটা সময়ের পর সাধের ব্যাট, গ্লাভস তুলে রাখতে হয়। তবে ইচ্ছে থাকলে যে সবটা সম্ভব সেই ক্রিকেটে সেই দৃষ্টান্ত স্থাপন করে দিয়ে গেলেন মিস্টার ৩৬০ ডিগ্রি।