Wriddhiman Saha Watch: ঋদ্ধিমানের আরও একটা সহজ ‘অবিশ্বাস্য’ ক্যাচ, রইল ভিডিয়ো

Ranji Trophy 2024: ঋদ্ধিমান সাহা কেরিয়ারে যত ক্যাচ নিয়েছেন, তা দিয়ে যেন একটা কোচিং ম্যানুয়াল তৈরি করা যায়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও তাঁর মুগ্ধ করা অবিশ্বাস্য কিছু ক্যাচ রয়েছে। রঞ্জি ট্রফি বা ঘরোয়া ক্রিকেটেও। তবে সবই যে দেখার সুযোগ হয়, তা নয়। তবে ঋদ্ধি নিজেও মাঝে মাঝে ঘরোয়া ক্রিকেটের কিছু ক্যাচের ভিডিয়ো পোস্ট করেন। ঘরের মাঠে রেলওয়েজের বিরুদ্ধে ম্য়াচ খেলছে ত্রিপুরা। ম্যাচের প্রথম দু-দিন অ্যাডভান্টেজ ছিল ত্রিপুরাই। তৃতীয় দিন কিছুটা নিয়ন্ত্রণ হারাল। যদিও আলোচনায় ঋদ্ধির ক্যাচ।

Wriddhiman Saha Watch: ঋদ্ধিমানের আরও একটা সহজ অবিশ্বাস্য ক্যাচ, রইল ভিডিয়ো
Image Credit source: X

Feb 18, 2024 | 11:39 PM

দল হঠাৎই বেকায়দায়। কিন্তু আলোচনায় ঋদ্ধিমান সাহার একটা ক্যাচ। গত তিন দশকে ভারতের সেরা কিপার বলা যেতে পারে ঋদ্ধিমান সাহাকে। ব্যাটার-কিপার অনেকেই এসেছেন। তবে শুধুমাত্র কিপিং দক্ষতার দিক থেকে ঋদ্ধিমান যে অনেকের থেকেই কয়েক ধাপ এগিয়ে থাকবেন, এ বিষয়ে সন্দেহ নেই। চলতি রঞ্জি মরসুমেও এমন বেশ কিছু ক্য়াচ নিয়েছেন, যার জন্য কোনও প্রশংসাই যথেষ্ঠ নয়। বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।

ঋদ্ধিমান সাহা কেরিয়ারে যত ক্যাচ নিয়েছেন, তা দিয়ে যেন একটা কোচিং ম্যানুয়াল তৈরি করা যায়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও তাঁর মুগ্ধ করা অবিশ্বাস্য কিছু ক্যাচ রয়েছে। রঞ্জি ট্রফি বা ঘরোয়া ক্রিকেটেও। তবে সবই যে দেখার সুযোগ হয়, তা নয়। তবে ঋদ্ধি নিজেও মাঝে মাঝে ঘরোয়া ক্রিকেটের কিছু ক্যাচের ভিডিয়ো পোস্ট করেন। ঘরের মাঠে রেলওয়েজের বিরুদ্ধে ম্যাচ খেলছে ত্রিপুরা। ম্যাচের প্রথম দু-দিন অ্যাডভান্টেজ ছিল ত্রিপুরাই। তৃতীয় দিন কিছুটা নিয়ন্ত্রণ হারাল। যদিও আলোচনায় ঋদ্ধির ক্যাচ।

ক্যাচটি অবশ্য রেলওয়েজ ম্যাচের নয়। বোলার এবং স্কোর বোর্ড দেখে এমনই বলা যায়। বোলিং করছেন একজন অফস্পিনার। লেগ স্টাম্পের বাইরের ডেলিভারি। ব্যাটার সুইপ ট্রাই করেছিলেন। বল লেগ স্টাম্পের অনেকটাই বাইরে। নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেননি ব্যাটার। সুইপ শট ঠিকঠাক সংযোগ হয়নি। ব্যাটে হালকা ছোঁয়া। হলপ করে বলা যায়, ঋদ্ধির জায়গায় অন্য কোনও কিপার থাকলে ৯০ শতাংশ চান্স ছিল তা ফসকানোর। যদিও দেখতে সহজ অবিশ্বাস্য ক্যাচ নেন ঋদ্ধি। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ভিডিয়ো পোস্ট করে লিখেছেন, ‘সুখের মুহূর্ত’।

রঞ্জিতে গ্রুপের শেষ ম্যাচের প্রসঙ্গে আসা যাক। ঋদ্ধিমানের ত্রিপুরা প্রথম ইনিংসে মাত্র ১৪৯ রানেই অলআউট হয়। যদিও বোলারদের সৌজন্যে ফের ম্যাচে ফেরে ত্রিপুরা। রেলওয়েজকে মাত্র ১০৫ রানেই গুটিয়ে দেয় তারা। দ্বিতীয় ইনিংসে সুদীপ চট্টোপাধ্যায়ের অনবদ্য ইনিংসে ৩৩৩ রান করে ত্রিপুরা। রেলওয়েজের জয়ের লক্ষ্য দাঁড়ায় ৩৭৮ রান। মাত্র ৩১ রানে প্রতিপক্ষর তিন উইকেট নেয় ত্রিপুরা। তবে ওপেনার প্রথম সিং এবং মহম্মদ সইফের সেঞ্চুরি ম্যাচ জমিয়ে দেয়। শেষ দিন রেলওয়েজের চাই ১০৮ রান। ঋদ্ধিদের প্রয়োজন ৬ উইকেট। রুদ্ধশ্বাস সমাপ্তির পথে ম্যাচ।