Antony Santos: কেলেঙ্কারি এড়াতে সাধের ভিডিয়ো ডিলিট ব্রাজিল ফুটবলারের!

গাড়ি চালাতে চালাতে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা ট্রাফিক আইনে দন্ডনীয় অপরাধ। ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করেই এই ভিডিয়োটি শুট করেছিলেন ব্রাজিলিয়ান তারকা অ্যান্টোনি স্যান্টোস। পরে অপরাধ বুঝতে পেরে এবং কেলেঙ্কারি এড়াতেই সাধের ভিডিয়োটি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে মুছে ফেলেন অ্যান্টোনি, এমনটাই মনে করা হচ্ছে।

Antony Santos: কেলেঙ্কারি এড়াতে সাধের ভিডিয়ো ডিলিট ব্রাজিল ফুটবলারের!
কেলেঙ্কারি এড়াতে স্বাধের ভিডিয়ো ডিলিট করে দিলেন ব্রাজিলের ফুটবলারImage Credit source: Twitter
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Dec 25, 2022 | 5:40 PM

সাও পাওলো : হেক্সা মিশন ব্যর্থ হয়েছে সেলেকাওদের। চোখের জলে কাতারকে বিদায় জানিয়ে দেশে ফিরে গিয়েছেন নেইমাররা। দেশে ফিরেই এ বার বিলাসবহুল গাড়ি চালাতে চালাতে ফটোশুট করে বিপাকে পড়লেন ব্রাজিলিয়ান তারকা অ্যান্টোনি স্যান্টোস। ল্যাম্বরগিনি অ্যাভেনটাডর এলপি ৭৮০-৪ আল্টিমে চেপে ভিডিয়ো শুট করেন তিনি। ভারতীয় মুদ্রায় যার অর্থ আনুমানিক তিন কোটি টাকা। সেই ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে পরে তা ডিলিটও করে দেন ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড স্টার। ভিডিয়ো মুছে ফেলার পিছনে কী কারণ রয়েছে? তুলে ধরল TV9 Bangla

কাতার বিশ্বকাপের আগে জাতীয় দল বাছাইয়ের সময় মাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড তারকা অ্যান্টোনি স্যান্টোসকে কাতারের টিকিট দেন ব্রাজিলের সদ্য প্রাক্তন কোচ তিতে। দেশের জার্সিতে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ। আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়েন স্যান্টোস। তিন কোটির ল্যাম্বরগিনি চালাতে চালাতে ভিডিয়ো শুট করেন ২২ বছরের অ্যান্টোনি। বিলাসবহুল গাড়িতে চড়ার ভিডিয়োটি বেশ ভাইরাল হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। তবে ব্রাজিলের হারের পরেই সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ভিডিয়োটি মুছে ফেলেন তিনি।

গাড়ি চালাতে চালাতে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা ট্রাফিক আইনে দন্ডনীয় অপরাধ। ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করেই এই ভিডিয়োটি শুট করেছিলেন ব্রাজিলিয়ান তারকা অ্যান্টোনি স্যান্টোস। পরে অপরাধ বুঝতে পেরে এবং কেলেঙ্কারি এড়াতেই সাধের ভিডিয়োটি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে মুছে ফেলেন অ্যান্টোনি, এমনটাই মনে করা হচ্ছে। কাতার বিশ্বকাপে একটি ম্যাচেই তাঁকে মাঠে নামতে দেখা গিয়েছিল। যদিও সেই ম্যাচে ক্যামেরুনের কাছে ০-১ ব্যবধানে হেরেছিল সেলেকাওরা। বিশ্বকাপে হারের বেদনা সামলে ক্লাব ফুটবলে ফিরে গিয়েছেন অ্যান্টোনি। ছেলেবেলা থেকে দারিদ্রতাকে সঙ্গী করে বড় হয়েছেন তিনি। একসময় বেডরুমও ছিলনা তাঁর, সোফায় শুয়ে রাত কাটিয়েছেন। সেখান থেকে এই জায়গায় পৌঁছে আবেগের বসে হয়তো এমনটা করে ফেলেছেন বলে মনে করা হচ্ছে।