AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

নেই মাধ্যাকর্ষণ শক্তি, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে কীভাবে নাচ নভোচারীর?

Dance In International Space Station: সোশ্যাল মিডিয়ায় মহাকাশে নাচের একটি ভিডিয়ো আপলোড করেছেন একজন নভোচারী মার্কাস ওয়ান্ডট। এই ভিডিয়োতে দেখা যাবে কীভাবে তিনি জিরো গ্র্যাভিটিতে নিখুঁত ডান্স স্টেপ করছেন। তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় স্পেস ওয়াল্টজের কথাও উল্লেখ করেছেন। স্পেস ওয়াল্টজ একটি বিখ্যাত রক ব্যান্ড, যা নিউজিল্যান্ডে তার শিল্পের জন্য খুব পছন্দ করে।

নেই মাধ্যাকর্ষণ শক্তি, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে কীভাবে নাচ নভোচারীর?
| Updated on: Feb 29, 2024 | 10:58 AM
Share

ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন (ISS), যা পৃথিবীর একটি বৃহৎ মহাকাশ স্টেশন। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনটি গত 25 বছর ধরে তার কাp করে চলেছে। তাতে বিভিন্ন দেশের মহাকাশচারীরা থাকেন। শুধুই থাকেন, তা ভেবে ভুল করলে চলবে না। দিনের পর দিন ইউরোপ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, কানাডা এবং জাপানের অনেক নভোচারীরা গবেষণা চালিয়ে যান সেই জায়গায়। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করে, আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ‘নাসা (NASA)’। ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় 400 কিলোমিটার উপরে পৃথিবীর কক্ষপথে এই মহাকাশ স্টেশনের অবস্থান। ফলে বুঝতেই পারছেন মাধ্যাকর্ষণ শক্তি সেখানে শূন্য। আর সেই শূন্য মাধ্যাকর্ষণে দিব্যি নাচছেন এক নভোচারী। আর তার সেই নাচ দেখলে আপনার চোখ কপালে উঠতে বাধ্য।

ভিডিয়োটি একজন মহাকাশচারীর। এতক্ষণে বুঝেই গিয়েছেন যে, এই ভিডিয়োটি পৃথিবীর নয় বরং পৃথিবী থেকে 400 কিলোমিটার দূরের। আসলে ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির কিছু নভোচারী মুনিন মিশনে (Muninn mission) গিয়েছিলেন। 7 ফেব্রুয়ারি 2024-এ পৃথিবীতে ফিরে আসেন। কিছু নভোচারী তাদের আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন।

এদিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় মহাকাশে নাচের একটি ভিডিয়ো আপলোড করেছেন একজন নভোচারী মার্কাস ওয়ান্ডট। এই ভিডিয়োতে দেখা যাবে কীভাবে তিনি জিরো গ্র্যাভিটিতে নিখুঁত ডান্স স্টেপ করছেন। তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় স্পেস ওয়াল্টজের কথাও উল্লেখ করেছেন। স্পেস ওয়াল্টজ একটি বিখ্যাত রক ব্যান্ড, যা নিউজিল্যান্ডে তার শিল্পের জন্য খুব পছন্দ করে।

ভিডিয়োটি প্রচুর সংখ্যক মানুষের নজর কেড়েছে…

আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে মাধ্যাকর্ষণ শূন্য। পৃথিবী থেকে 400 কিমি দূরে বসবাস শুধুমাত্র একটি সুযোগই নয়, একটি বড় চ্যালেঞ্জও বটে। এমন পরিস্থিতিতে ভিডিয়োতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে যে, তিনি ভাসছেন এবং ঘুরছেন। তার প্রতিটি নড়াচড়া এতটাই নিখুঁত যে, দেখে মনে হয় যেন তিনি দিনের পর দিন শূন্য মাধ্যাকর্ষণে রয়েছেন। আর এই ভিডিয়োটি থেকেই স্পষ্ট যে, নভোচারীরা প্রতিটি কাজে তাদের নিয়ন্ত্রণ এবং ভারসাম্য বজায় রাখেন। কতটা বল প্রয়োগ করতে হবে, কীভাবে ঘুরতে হবে এবং শূন্য মাধ্যাকর্ষণে কীভাবে নিজেকে ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে তা মাথায় রেখেই সেখানে দিনের পর দিন গবেষণা করেন।