৬৫% ভোটারের নামই ছিল না ২০০২-তে! আশঙ্কায় কমিশন
EC: প্রজেনি ম্যাপিং, সর্বাধিক এই বিষয়টির ওপরেই গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে! ০০২ সালের ভোটার তালিকায় নাম নেই, বাবা-ঠাকুরদার নামে ফর্ম ফিলাপ যাঁরা করেছেন, তাঁদের ফর্ম খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এটাকেই নির্বাচন কমিশনের ভাষায় বলা হচ্ছে প্রজেনি ম্যাপিং।
কলকাতা: এসআইআর-এর দুটো ধাপ পেরিয়ে গিয়েছে। অর্থাৎ ফর্ম বিলির পর তা সংগ্রহ, তারপর ডিজিটাইজেশন! BLO-দের ভূমিকা এখানে শেষ, এবার গুরুদায়িত্ব ERO, জেলার নির্বাচনী আধিকারিকদের। এবার ফর্ম খতিয়ে দেখার পালা! মূলত এই ম্যাপিংয়ের ক্ষেত্রে দুটো সমান্তরাল ভাগ রয়েছে। একটি সেল্ফ ম্যাপড, অর্থাৎ যাঁদের নাম ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় রয়েছে। সেটা কমিশনের কাছে খুব একটা নাড়াচাড়া করার বিষয় নয়, জলের মতো পরিস্কার! দ্বিতীয়ত, প্রজেনি ম্যাপিং, সর্বাধিক এই বিষয়টির ওপরেই গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে! ০০২ সালের ভোটার তালিকায় নাম নেই, বাবা-ঠাকুরদার নামে ফর্ম ফিলাপ যাঁরা করেছেন, তাঁদের ফর্ম খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এটাকেই নির্বাচন কমিশনের ভাষায় বলা হচ্ছে প্রজেনি ম্যাপিং।
