Bankura News: উদ্বোধনের ৫ মাসের মধ্যেই বাড়িতে ফাটল

rahul Sadhukhan |

Jan 02, 2024 | 8:24 PM

মাত্র ৫ মাস বয়স এই ফলকটার। পটচিত্রের প্রাচীন ধারাকে বাঁচিয়ে রাখতে বাঁকুড়ার ভরতপুরে এই মডেল গ্রামের উদ্বোধন করেন খোদ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী

Follow Us

মাত্র ৫ মাস বয়স এই ফলকটার। পটচিত্রের প্রাচীন ধারাকে বাঁচিয়ে রাখতে বাঁকুড়ার ভরতপুরে এই মডেল গ্রামের উদ্বোধন করেন খোদ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। কোটি কোটি টাকা খরচ করে তৈরি হয় সুদৃশ্য বাড়ি, পাকা কংক্রিটের রাস্তা, সৌরবাতি, সাবমার্সিবল পাম্প। আর ৫ মাসের মধ্যেই। এই ফাটল। ভেঙে পড়া টালির চাল। পচা চালের কাঠ।

এখন এই মডেল গ্রাম পরিনত হয়েছে প্রায় একটি পরিত্যাক্ত একটি জনপদে। কেন এমন দশা? উপভোক্তারা বলছেন আসলে এই গ্রাম তৈরীর গোড়াতেই রয়েছে গলদ।

 

এই গ্রামের ১৮ টি পরিবার বহু বছর ধরে টিকিয়ে রেখেছেন পটচিত্রের প্রাচীন ধারাকে। শিল্পীরা অত্যন্ত অভাবী তাঁরা অন্যের জমিতে বসবাস করেন। তাঁদের জন্য ২০২৩ এর গোড়ার দিকে জেলা প্রশাসন মডেল গ্রাম তৈরীর উদ্যোগ নেয়। পটচিত্রিদের মধ্যে বাড়িগুলি বিতরণ করে গত ৯ আগষ্ট মুখ্যমন্ত্রী উদ্বোধন করেন এই মডেল গ্রাম। কী বলছে প্রশাসন? কেন এই গ্রাপ পরিত্যক্ত?

কিন্তু ৫ মাস যেতে না যেতেই সুদৃশ্য এই গ্রামের হতশ্রী দশা কেন? পটচিত্রিদের যে বাড়ি করে দেওয়া হয়েছিল তার বিভিন্ন জায়গায় দেখা দিয়েছে ফাটল, টালির ছাদ বিভিন্ন জায়গায় ভেঙে পড়েছে। পচে গিয়েছে ছাদ তৈরীতে ব্যবহৃত কাঠ। কোনো বাড়ির দেওয়াল বসে গিয়ে কাত হয়ে পড়েছে। শৌচালয় গুলির অবস্থাও তথৈবচ। রাস্তায় লাগানো সৌরবাতির বেশ কিছু বিকল হয়ে পড়েছে। পানীয় জল দু একদিন এলেও তারপর আর জল আসেনা। বিরোধীরা কী বলছেন?

 

ঘটনাকে ঘিরে রাজনৈতিক চাপানউতোর জারি থাকলেও শিল্পীদের অবস্থা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই রয়ে গেছে।

মাত্র ৫ মাস বয়স এই ফলকটার। পটচিত্রের প্রাচীন ধারাকে বাঁচিয়ে রাখতে বাঁকুড়ার ভরতপুরে এই মডেল গ্রামের উদ্বোধন করেন খোদ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। কোটি কোটি টাকা খরচ করে তৈরি হয় সুদৃশ্য বাড়ি, পাকা কংক্রিটের রাস্তা, সৌরবাতি, সাবমার্সিবল পাম্প। আর ৫ মাসের মধ্যেই। এই ফাটল। ভেঙে পড়া টালির চাল। পচা চালের কাঠ।

এখন এই মডেল গ্রাম পরিনত হয়েছে প্রায় একটি পরিত্যাক্ত একটি জনপদে। কেন এমন দশা? উপভোক্তারা বলছেন আসলে এই গ্রাম তৈরীর গোড়াতেই রয়েছে গলদ।

 

এই গ্রামের ১৮ টি পরিবার বহু বছর ধরে টিকিয়ে রেখেছেন পটচিত্রের প্রাচীন ধারাকে। শিল্পীরা অত্যন্ত অভাবী তাঁরা অন্যের জমিতে বসবাস করেন। তাঁদের জন্য ২০২৩ এর গোড়ার দিকে জেলা প্রশাসন মডেল গ্রাম তৈরীর উদ্যোগ নেয়। পটচিত্রিদের মধ্যে বাড়িগুলি বিতরণ করে গত ৯ আগষ্ট মুখ্যমন্ত্রী উদ্বোধন করেন এই মডেল গ্রাম। কী বলছে প্রশাসন? কেন এই গ্রাপ পরিত্যক্ত?

কিন্তু ৫ মাস যেতে না যেতেই সুদৃশ্য এই গ্রামের হতশ্রী দশা কেন? পটচিত্রিদের যে বাড়ি করে দেওয়া হয়েছিল তার বিভিন্ন জায়গায় দেখা দিয়েছে ফাটল, টালির ছাদ বিভিন্ন জায়গায় ভেঙে পড়েছে। পচে গিয়েছে ছাদ তৈরীতে ব্যবহৃত কাঠ। কোনো বাড়ির দেওয়াল বসে গিয়ে কাত হয়ে পড়েছে। শৌচালয় গুলির অবস্থাও তথৈবচ। রাস্তায় লাগানো সৌরবাতির বেশ কিছু বিকল হয়ে পড়েছে। পানীয় জল দু একদিন এলেও তারপর আর জল আসেনা। বিরোধীরা কী বলছেন?

 

ঘটনাকে ঘিরে রাজনৈতিক চাপানউতোর জারি থাকলেও শিল্পীদের অবস্থা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই রয়ে গেছে।

Next Video