NASA: আপনার হাতে হঠাৎই কয়েক কোটি টাকা চলে আসতে পারে! কীভাবে জানেন?

Sep 27, 2024 | 10:30 PM

Extraterrestrial Asteroid: আমেরিকা এখন থেকেই চেষ্টা শুরু করে দিয়েছে। সাইকি অভিযান আরেকটা সম্ভাবনারও ইঙ্গিত দিচ্ছে। সেটাও আপনাদের বলি। রওনা হওয়ার ৪৫ দিন পরে প্রথমবার পৃথিবীতে লেজার বার্তা পাঠায় মহাকাশযান সাইকি। তখন সে পৃথিবী থেকে ১ কোটি ৬০ লক্ষ কিলোমিটার দূরে। মানে পৃথিবী থেকে চাঁদের দুরত্বের ৪০ গুণ বেশি...

Follow Us

আপনার হাতে হঠাত্‍ করেই একদিন কয়েক কোটি টাকা চলে এল। মহাকাশে সোনা-রূপো, প্ল্যাটিনামের মতো বহুমূল্য ও বিরল ধাতুতে ঠাসা গ্রহাণুর খোঁজ মিলেছে। গ্রহাণু থেকে সেইসব সম্পদ পৃথিবীতে নিয়ে আসাও গেছে। পৃথিবীবাসী হিসাবে তার একটা ভাগ আপনার প্রাপ্য। কেননা, ওই সম্পদ কোনও দেশ বা ব্যক্তির নয়। গোটা দুনিয়ার। তাই আপনিও সেই সম্পদের ভাগ হিসাবে বেশ কয়েক কোটি টাকা কামিয়ে ফেললেন। স্রেফ ঘরে বসেই। এখনও পর্যন্ত এটা কল্পবিজ্ঞানই বলতে পারেন। তবে নাসা-সহ বিশ্বের বিভিন্ন মহাকাশ সংস্থার দাবি, এমন দিন আসতে খুব বেশি দেরি নেই। কয়েকদিন আগেই ব্রাসেলসে একটা সম্মেলনে মিলিত হয়েছিলেন বিজ্ঞানীরা। সেখানে তাঁরা দাবি করলেন, বিরল সম্পদে ঠাসা বেশকিছু গ্রহাণুকে চিহ্নিত করা গেছে। এখনও পর্যন্ত সংখ্যাটা ত্রিশের বেশি। ভবিষ্যতে তা বেড়ে তিনশো কিংবা তিন হাজারও হতে পারে। তো এমন একটা গ্রহাণু, যার প্রতিটা কণা মূল্যবান খনিজে ঠাসা। সেরকম একটা গ্রহাণুকে বুঝতে সাইকি দিয়ে কাজ শুরু করেছে নাসা। গতবছর অক্টোবরে সাইকির উদ্দেশে সাইকি নামেই এক মহাকাশযান পাঠায় তারা। কারণ, গ্রহাণুদের মধ্যে সাইকি আয়তনে সবচেয়ে বড়। গড় ব্যাস প্রায় ২২০ কিলোমিটার। পুরোটাই সোনা, লোহা ও নিকেল দিয়ে তৈরি। সোনা তো সোনাই। আর সাইকিতে থাকা লোহা ও নিকেলের মানও পৃথিবীর লোহা-নিকেলের চেয়ে বহুগুণ ভাল। হিসেব বলছে সমস্ত দেশ মিলিয়ে সারা বিশ্বের অর্থনীতির যে আয়তন। সাইকিতে থাকা দামী ধাতুর মূল্য তার চেয়ে ১ লক্ষ গুণ বেশি। ফলে, বুঝতেই পারছেন বিজ্ঞান আরও উন্নত হলে একদিন সাইকি থেকে আমরা লক্ষ্মীলাভের আশা করতেই পারি।

আমেরিকা এখন থেকেই চেষ্টা শুরু করে দিয়েছে। সাইকি অভিযান আরেকটা সম্ভাবনারও ইঙ্গিত দিচ্ছে। সেটাও আপনাদের বলি। রওনা হওয়ার ৪৫ দিন পরে প্রথমবার পৃথিবীতে লেজার বার্তা পাঠায় মহাকাশযান সাইকি। তখন সে পৃথিবী থেকে ১ কোটি ৬০ লক্ষ কিলোমিটার দূরে। মানে পৃথিবী থেকে চাঁদের দুরত্বের ৪০ গুণ বেশি। কয়েকদিন আগেই সাইকি থেকে তৃতীয় বার্তা পেয়েছে নাসা। নাসার মহাকাশযান এখন আমাদের থেকে প্রায় সাড়ে ৪ লক্ষ কিলোমিটার দূরে। এতটা দূর থেকেও যে সাইকি বার্তা পাঠাবে, তা কয়েকদিন আগেও ভাবা যায়নি। কিন্তু সেটাই ঘটল। আর ঘটল বলেই দুনিয়ার সামনে নতুন এক সম্ভাবনার দরজা খুলে গেছে। নাসা জানিয়েছে এই প্রথম এতদূর থেকে কোনও লেজার মেসেজ এল। মঙ্গল ও বৃহস্পতির মাঝে রয়েছে সাইকি। ২০২৯ সালে তার কাছে পৌঁছবে নাসার মহাকাশযান। যার মধ্যে রয়েছে ডিপ স্পেস অপটিক্যাল কমিউনিকেশনস যন্ত্র। সেই যন্ত্র থেকে আসা লেজার বার্তাই ধরা পড়েছে ক্যালিফোর্নিয়ায় থাকা নাসার টেলিস্কোপে। বিজ্ঞানীদের কথায় এতো দূর থেকে লেজার মেসেজ আসায় আরও দ্রুত গতিতে ডেটা ট্রান্সফার। চোখের নিমেষে ভিডিও পাঠানো। কিংবা পৃথিবী থেকে মহাকাশযানে সহজে বার্তা। খুলে গেছে এসবের নতুন রাস্তা। ১ কোটি ৬০ লক্ষ কিলোমিটার দূর থেকে বার্তা আসতে সময় লেগেছে ৫০ সেকেন্ড। নীল আর্মস্ট্রংকে মনে করিয়ে নাসা বলছে humanity’s next giant leap.

আপনার হাতে হঠাত্‍ করেই একদিন কয়েক কোটি টাকা চলে এল। মহাকাশে সোনা-রূপো, প্ল্যাটিনামের মতো বহুমূল্য ও বিরল ধাতুতে ঠাসা গ্রহাণুর খোঁজ মিলেছে। গ্রহাণু থেকে সেইসব সম্পদ পৃথিবীতে নিয়ে আসাও গেছে। পৃথিবীবাসী হিসাবে তার একটা ভাগ আপনার প্রাপ্য। কেননা, ওই সম্পদ কোনও দেশ বা ব্যক্তির নয়। গোটা দুনিয়ার। তাই আপনিও সেই সম্পদের ভাগ হিসাবে বেশ কয়েক কোটি টাকা কামিয়ে ফেললেন। স্রেফ ঘরে বসেই। এখনও পর্যন্ত এটা কল্পবিজ্ঞানই বলতে পারেন। তবে নাসা-সহ বিশ্বের বিভিন্ন মহাকাশ সংস্থার দাবি, এমন দিন আসতে খুব বেশি দেরি নেই। কয়েকদিন আগেই ব্রাসেলসে একটা সম্মেলনে মিলিত হয়েছিলেন বিজ্ঞানীরা। সেখানে তাঁরা দাবি করলেন, বিরল সম্পদে ঠাসা বেশকিছু গ্রহাণুকে চিহ্নিত করা গেছে। এখনও পর্যন্ত সংখ্যাটা ত্রিশের বেশি। ভবিষ্যতে তা বেড়ে তিনশো কিংবা তিন হাজারও হতে পারে। তো এমন একটা গ্রহাণু, যার প্রতিটা কণা মূল্যবান খনিজে ঠাসা। সেরকম একটা গ্রহাণুকে বুঝতে সাইকি দিয়ে কাজ শুরু করেছে নাসা। গতবছর অক্টোবরে সাইকির উদ্দেশে সাইকি নামেই এক মহাকাশযান পাঠায় তারা। কারণ, গ্রহাণুদের মধ্যে সাইকি আয়তনে সবচেয়ে বড়। গড় ব্যাস প্রায় ২২০ কিলোমিটার। পুরোটাই সোনা, লোহা ও নিকেল দিয়ে তৈরি। সোনা তো সোনাই। আর সাইকিতে থাকা লোহা ও নিকেলের মানও পৃথিবীর লোহা-নিকেলের চেয়ে বহুগুণ ভাল। হিসেব বলছে সমস্ত দেশ মিলিয়ে সারা বিশ্বের অর্থনীতির যে আয়তন। সাইকিতে থাকা দামী ধাতুর মূল্য তার চেয়ে ১ লক্ষ গুণ বেশি। ফলে, বুঝতেই পারছেন বিজ্ঞান আরও উন্নত হলে একদিন সাইকি থেকে আমরা লক্ষ্মীলাভের আশা করতেই পারি।

আমেরিকা এখন থেকেই চেষ্টা শুরু করে দিয়েছে। সাইকি অভিযান আরেকটা সম্ভাবনারও ইঙ্গিত দিচ্ছে। সেটাও আপনাদের বলি। রওনা হওয়ার ৪৫ দিন পরে প্রথমবার পৃথিবীতে লেজার বার্তা পাঠায় মহাকাশযান সাইকি। তখন সে পৃথিবী থেকে ১ কোটি ৬০ লক্ষ কিলোমিটার দূরে। মানে পৃথিবী থেকে চাঁদের দুরত্বের ৪০ গুণ বেশি। কয়েকদিন আগেই সাইকি থেকে তৃতীয় বার্তা পেয়েছে নাসা। নাসার মহাকাশযান এখন আমাদের থেকে প্রায় সাড়ে ৪ লক্ষ কিলোমিটার দূরে। এতটা দূর থেকেও যে সাইকি বার্তা পাঠাবে, তা কয়েকদিন আগেও ভাবা যায়নি। কিন্তু সেটাই ঘটল। আর ঘটল বলেই দুনিয়ার সামনে নতুন এক সম্ভাবনার দরজা খুলে গেছে। নাসা জানিয়েছে এই প্রথম এতদূর থেকে কোনও লেজার মেসেজ এল। মঙ্গল ও বৃহস্পতির মাঝে রয়েছে সাইকি। ২০২৯ সালে তার কাছে পৌঁছবে নাসার মহাকাশযান। যার মধ্যে রয়েছে ডিপ স্পেস অপটিক্যাল কমিউনিকেশনস যন্ত্র। সেই যন্ত্র থেকে আসা লেজার বার্তাই ধরা পড়েছে ক্যালিফোর্নিয়ায় থাকা নাসার টেলিস্কোপে। বিজ্ঞানীদের কথায় এতো দূর থেকে লেজার মেসেজ আসায় আরও দ্রুত গতিতে ডেটা ট্রান্সফার। চোখের নিমেষে ভিডিও পাঠানো। কিংবা পৃথিবী থেকে মহাকাশযানে সহজে বার্তা। খুলে গেছে এসবের নতুন রাস্তা। ১ কোটি ৬০ লক্ষ কিলোমিটার দূর থেকে বার্তা আসতে সময় লেগেছে ৫০ সেকেন্ড। নীল আর্মস্ট্রংকে মনে করিয়ে নাসা বলছে humanity’s next giant leap.

Next Video