পিসি-ভাইপো, বাপ-ব্যাটা। ভোট বাংলায় এমনই নানা সম্পর্ক উল্লেখ করে বিভিন্ন নেতা-নেত্রীকে অভিহিত (অনেক ক্ষেত্রেই কটাক্ষ) করাই এখন দস্তুর। এই শব্দগুলির প্রয়োগ এখন গা সওয়া হয়ে গিয়েছে বঙ্গবাসীর। তবে এই বাংলারই একটি কেন্দ্রে ভিন্ন দুটি সম্পর্ক শোনা যাচ্ছে অহরহ। শ্বশুর ও জামাই। সেই কেন্দ্রের নামেই আবার উপস্থিতি স্বয়ং শ্রীরামের। এহেন শ্রীরামপুর লোকসভা আসনে এবার নির্বাচনী সমরে অবতীর্ণ প্রাক্তন শ্বশুর ও জামাতা। তিন বারের বিজয়ী তৃণমূল প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় এবারও টিকিট পেয়েছেন ঘাসফুল শিবির থেকে। অন্যদিকে জয় শ্রীরাম স্লোগান নিয়ে ভোট ময়দানে নেমে পড়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তথা বিজেপি প্রার্থী কবীর শঙ্কর বসু। লড়াইয়ের ময়দানে আছেন বাম-কংগ্রেস জোটের প্রার্থী দীপ্সিতা ধরও।
প্রচার চলাকালীন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে একাধিকবার বলতে শোনা গিয়েছে যে কবীরের নিজস্ব কোনও পরিচয় বা পরিচিতি নেই। কল্যাণবাবুর পরিচয়েই তিনি পরিচিত। আইনজীবী হিসাবে কোনও উল্লেখযোগ্য সাফল্যই নেই কবীর শঙ্করের, এমন কথাও বলেছেন আইনজীবী তথা বিদায়ী সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে। কিন্তু, এসব আক্রমণের মুখে কবীর শঙ্কর বসু কী বলছেন? TV9 বাংলা ডিজিটালের ‘ভোটের তারা’ অনুষ্ঠানে কবীর স্পষ্ট ভাষায় জানালেন, প্রত্যেকেরই একটা অতীত থাকে, কেউই তা মুছে ফেলতে পারেন না। তাই কল্যাণের কন্যার সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক এখন অতীত এবং এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমে কথা বলে তিনি কল্যাণের জায়গায় নামতে পারবেন না। বরং তাঁর দাবি, রাজনৈতিকভাবে তাঁর সঙ্গে লড়াই করতে না পেরেই অতীত ব্যক্তি জীবন নিয়ে অনভিপ্রেত আক্রমণ হানছেন কল্যাণবাবু।
এক ধাপ এগিয়ে এরপর কবীর বলেন, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বভাবই হল মানুষকে অপমান করা। এরপরই তিনি বলেন, “কল্যাণের জন্য অনেক কিছু শেষ হয়ে গেছে। অনেক পরিবার নষ্ট হয়ে গেছে। উনি জানেন, উনি কী করেছেন…”। কল্যাণবাবু একটি জনসভায় তাঁর মেয়ের নাম করে ভোট চেয়েছেন এই প্রসঙ্গ উঠতেই কবীর শঙ্করের তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য, “কল্যাণ ব্যানার্জী কি তাঁর মেয়ের চোখের জল দেখতে পারছেন না?” কল্যাণ একইভাবে বাম প্রার্থী দীপ্সিতাকেও ব্যক্তি আক্রমণ করছেন বলে অভিযোগ কবীর শঙ্করের। দেখে নিন সম্পূর্ণ সাক্ষাৎকারের ভিডিয়ো।
পিসি-ভাইপো, বাপ-ব্যাটা। ভোট বাংলায় এমনই নানা সম্পর্ক উল্লেখ করে বিভিন্ন নেতা-নেত্রীকে অভিহিত (অনেক ক্ষেত্রেই কটাক্ষ) করাই এখন দস্তুর। এই শব্দগুলির প্রয়োগ এখন গা সওয়া হয়ে গিয়েছে বঙ্গবাসীর। তবে এই বাংলারই একটি কেন্দ্রে ভিন্ন দুটি সম্পর্ক শোনা যাচ্ছে অহরহ। শ্বশুর ও জামাই। সেই কেন্দ্রের নামেই আবার উপস্থিতি স্বয়ং শ্রীরামের। এহেন শ্রীরামপুর লোকসভা আসনে এবার নির্বাচনী সমরে অবতীর্ণ প্রাক্তন শ্বশুর ও জামাতা। তিন বারের বিজয়ী তৃণমূল প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় এবারও টিকিট পেয়েছেন ঘাসফুল শিবির থেকে। অন্যদিকে জয় শ্রীরাম স্লোগান নিয়ে ভোট ময়দানে নেমে পড়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তথা বিজেপি প্রার্থী কবীর শঙ্কর বসু। লড়াইয়ের ময়দানে আছেন বাম-কংগ্রেস জোটের প্রার্থী দীপ্সিতা ধরও।
প্রচার চলাকালীন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে একাধিকবার বলতে শোনা গিয়েছে যে কবীরের নিজস্ব কোনও পরিচয় বা পরিচিতি নেই। কল্যাণবাবুর পরিচয়েই তিনি পরিচিত। আইনজীবী হিসাবে কোনও উল্লেখযোগ্য সাফল্যই নেই কবীর শঙ্করের, এমন কথাও বলেছেন আইনজীবী তথা বিদায়ী সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে। কিন্তু, এসব আক্রমণের মুখে কবীর শঙ্কর বসু কী বলছেন? TV9 বাংলা ডিজিটালের ‘ভোটের তারা’ অনুষ্ঠানে কবীর স্পষ্ট ভাষায় জানালেন, প্রত্যেকেরই একটা অতীত থাকে, কেউই তা মুছে ফেলতে পারেন না। তাই কল্যাণের কন্যার সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক এখন অতীত এবং এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমে কথা বলে তিনি কল্যাণের জায়গায় নামতে পারবেন না। বরং তাঁর দাবি, রাজনৈতিকভাবে তাঁর সঙ্গে লড়াই করতে না পেরেই অতীত ব্যক্তি জীবন নিয়ে অনভিপ্রেত আক্রমণ হানছেন কল্যাণবাবু।
এক ধাপ এগিয়ে এরপর কবীর বলেন, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বভাবই হল মানুষকে অপমান করা। এরপরই তিনি বলেন, “কল্যাণের জন্য অনেক কিছু শেষ হয়ে গেছে। অনেক পরিবার নষ্ট হয়ে গেছে। উনি জানেন, উনি কী করেছেন…”। কল্যাণবাবু একটি জনসভায় তাঁর মেয়ের নাম করে ভোট চেয়েছেন এই প্রসঙ্গ উঠতেই কবীর শঙ্করের তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য, “কল্যাণ ব্যানার্জী কি তাঁর মেয়ের চোখের জল দেখতে পারছেন না?” কল্যাণ একইভাবে বাম প্রার্থী দীপ্সিতাকেও ব্যক্তি আক্রমণ করছেন বলে অভিযোগ কবীর শঙ্করের। দেখে নিন সম্পূর্ণ সাক্ষাৎকারের ভিডিয়ো।