Bhangar Aganwari News: ৩ বছর নেই ছাদ, এখানেই হয় পড়াশুনো!

TV9 Bangla Digital | Edited By: Moumita Das

Jun 08, 2023 | 11:43 PM

সরকারি জায়গাতে তৈরি হয়েছিলো আইসিডিএস সেন্টার। সকাল হলেই ছোট ছোট শিশুদের কোলাহলে ভরে যেত শিক্ষাকেন্দ্র। কিন্তু হঠাৎই জমি জটে বন্ধ হয়ে গেলো সেন্টারটি। বাধ্য হয়েই একজনের বাড়িতে চালাতে হচ্ছে সেন্টার। প্রশাসন ও তৃণমূলের নেতৃত্বকে জানিয়েও হচ্ছে না কোন কাজ। এলাকায় এলাকায় সেন্টারের দাবিতে পরেছে পোস্টার।

Follow Us

একটা দুটো দিন নয় টানা তিন বছর মাথার উপর ছাদ নেই পড়ুয়াদের। বৃষ্টিতে ভিজে রোদে পুড়ে পাঠ নিতে হচ্ছে খুদেদের। সরকারি জায়গাতে তৈরি হয়েছিলো আইসিডিএস সেন্টার। সকাল হলেই ছোট ছোট শিশুদের কোলাহলে ভরে যেত শিক্ষাকেন্দ্র। কিন্তু হঠাৎই জমি জটে বন্ধ হয়ে গেলো সেন্টারটি। বাধ্য হয়েই একজনের বাড়িতে চালাতে হচ্ছে সেন্টার। প্রশাসন ও তৃণমূলের নেতৃত্বকে জানিয়েও হচ্ছে না কোন কাজ। এলাকায় এলাকায় সেন্টারের দাবিতে পরেছে পোস্টার। তবুও উদাসীন প্রশাসন। এমনই ঘটনা ভাঙড়ের নওয়াবাদ গ্রামের। প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্রে খবর পোলেরহাট ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের নওয়াবাদ গ্রামের ১৪৬ নং আইসিডিএস সেন্টারটি গ্রামের মাঝে দীর্ঘ দশবছর ধরে চলছিলো। হঠাৎই তোয়েব মোল্লা নামের এক ব্যক্তি দাবি করেন সেন্টারের জায়গাটি তার। ফলে সমস্যায় পরে সেন্টারের দিদি থেকে শুরু করে শিশুরা। সেন্টারহীন অবস্থায় খোলা আকাশের নীচে দীর্ঘদিন পঠন – পাঠান চলছিলো। কিন্তু কতদিন এভাবে সম্ভব? বাধ্য হয়ে তাই গ্রামের শেষ প্রান্তে আলাউদ্দিন মোল্লার বাড়িতে চালাতে হচ্ছে শিক্ষাকেন্দ্রটি। আলাউদ্দিন মোল্লা বলেন, এখানকার নেতারাই খারাপ। নেতারা কিছু করছে না। বাচ্চাদের কথা ভেবে আমার বাড়িতে নিয়ে এসেছি। প্রশাসনকে জানিয়েও কোন কাজ হচ্ছে না। গ্রামের শেষ প্রান্তে সেন্টার হওয়ার সমস্যা শিশু সহ অবিভাবকদের। নতুন সেন্টারের দাবি জানাচ্ছেন স্থানীয়রা। ভাঙড় ২ পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি আরাবুল ইসলাম বলেন, খবর নিয়ে বিষয়টি দেখে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করছি।

একটা দুটো দিন নয় টানা তিন বছর মাথার উপর ছাদ নেই পড়ুয়াদের। বৃষ্টিতে ভিজে রোদে পুড়ে পাঠ নিতে হচ্ছে খুদেদের। সরকারি জায়গাতে তৈরি হয়েছিলো আইসিডিএস সেন্টার। সকাল হলেই ছোট ছোট শিশুদের কোলাহলে ভরে যেত শিক্ষাকেন্দ্র। কিন্তু হঠাৎই জমি জটে বন্ধ হয়ে গেলো সেন্টারটি। বাধ্য হয়েই একজনের বাড়িতে চালাতে হচ্ছে সেন্টার। প্রশাসন ও তৃণমূলের নেতৃত্বকে জানিয়েও হচ্ছে না কোন কাজ। এলাকায় এলাকায় সেন্টারের দাবিতে পরেছে পোস্টার। তবুও উদাসীন প্রশাসন। এমনই ঘটনা ভাঙড়ের নওয়াবাদ গ্রামের। প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্রে খবর পোলেরহাট ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের নওয়াবাদ গ্রামের ১৪৬ নং আইসিডিএস সেন্টারটি গ্রামের মাঝে দীর্ঘ দশবছর ধরে চলছিলো। হঠাৎই তোয়েব মোল্লা নামের এক ব্যক্তি দাবি করেন সেন্টারের জায়গাটি তার। ফলে সমস্যায় পরে সেন্টারের দিদি থেকে শুরু করে শিশুরা। সেন্টারহীন অবস্থায় খোলা আকাশের নীচে দীর্ঘদিন পঠন – পাঠান চলছিলো। কিন্তু কতদিন এভাবে সম্ভব? বাধ্য হয়ে তাই গ্রামের শেষ প্রান্তে আলাউদ্দিন মোল্লার বাড়িতে চালাতে হচ্ছে শিক্ষাকেন্দ্রটি। আলাউদ্দিন মোল্লা বলেন, এখানকার নেতারাই খারাপ। নেতারা কিছু করছে না। বাচ্চাদের কথা ভেবে আমার বাড়িতে নিয়ে এসেছি। প্রশাসনকে জানিয়েও কোন কাজ হচ্ছে না। গ্রামের শেষ প্রান্তে সেন্টার হওয়ার সমস্যা শিশু সহ অবিভাবকদের। নতুন সেন্টারের দাবি জানাচ্ছেন স্থানীয়রা। ভাঙড় ২ পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি আরাবুল ইসলাম বলেন, খবর নিয়ে বিষয়টি দেখে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করছি।

Next Video